নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রযুক্তির আশীর্বাদে ব্যাংকিং সেবা বেড়েই চলছে। পিছিয়ে নেই পল্লি অঞ্চলের মানুষও। তারা প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের পাশাপাশি এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় ঝুঁকছে। শহরের মতো গ্রামের মানুষও নিমেষেই টাকা উত্তোলন, জমা ও রেমিট্যান্সের মতো সেবা পাচ্ছেন। বর্তমানে এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকের প্রায় ৮৭ শতাংশই পল্লি অঞ্চলের। আর এই মাধ্যমে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৩৬ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মোট হিসাব ছিল ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি। বর্তমানে অধিকাংশ ব্যাংকের এজেন্ট সেবা জেলা ও উপজেলার পাশাপাশি ইউনিয়ন, পাড়া ও মহল্লা পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সে হিসেবে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানতের ৭৯ শতাংশই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর। গত তিন মাসেই গ্রামে আমানত বেড়েছে প্রায় ৮ শতাংশ, শহরে এই বৃদ্ধির পরিমাণ প্রায় ৪ শতাংশ। এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে এখন আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ২০০ কোটি টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩০ হাজার ৬৬৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে আমানতের পরিমাণ বেড়েছে ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ।
জানা গেছে, সরাসরি ব্যাংকিং সেবা থেকে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে নিজস্ব এজেন্টের মাধ্যমে সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে শুরু হয় এজেন্ট ব্যাংকিং। ২০১৪ সালে যাত্রা শুরুর পর দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই সেবা, যার প্রধান সুবিধাভোগী দেশের প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষ। বর্তমানে এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকের ৮৬ দশমিক ১৪ শতাংশ গ্রাম অঞ্চলের।
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বিষয়ে টাঙ্গাইলের নাগরপুরের উম্মে সালমা বলেন, ‘আমাদের ব্যাংকিং সেবার জন্য আর জেলা কিংবা উপজেলায় যেতে হয় না। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাতের কাছেই ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছি। এই সেবার আওতায় রাত পর্যন্ত সেবা পাই। সবদিক বিবেচনায় এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রামাঞ্চলের জন্য আশীর্বাদ বয়ে এনেছে।’
ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট পয়েন্টের এক কর্মকর্তা জানান, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকদের সুরক্ষায় অত্যাধুনিক সফটওয়্যারের ব্যবহার করা হচ্ছে। গ্রাহক যেন প্রতারিত না হয় সে জন্য নিয়মিত নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে বার্তা পাঠিয়ে তাদের সচেতন করা হয়। এসবের কারণে এজেন্ট ব্যাংকিং দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।
প্রযুক্তির আশীর্বাদে ব্যাংকিং সেবা বেড়েই চলছে। পিছিয়ে নেই পল্লি অঞ্চলের মানুষও। তারা প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের পাশাপাশি এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় ঝুঁকছে। শহরের মতো গ্রামের মানুষও নিমেষেই টাকা উত্তোলন, জমা ও রেমিট্যান্সের মতো সেবা পাচ্ছেন। বর্তমানে এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকের প্রায় ৮৭ শতাংশই পল্লি অঞ্চলের। আর এই মাধ্যমে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৩৬ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মোট হিসাব ছিল ২ কোটি ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৩৭টি। বর্তমানে অধিকাংশ ব্যাংকের এজেন্ট সেবা জেলা ও উপজেলার পাশাপাশি ইউনিয়ন, পাড়া ও মহল্লা পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সে হিসেবে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানতের ৭৯ শতাংশই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর। গত তিন মাসেই গ্রামে আমানত বেড়েছে প্রায় ৮ শতাংশ, শহরে এই বৃদ্ধির পরিমাণ প্রায় ৪ শতাংশ। এজেন্ট ব্যাংকিং হিসাবে এখন আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ২০০ কোটি টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩০ হাজার ৬৬৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে আমানতের পরিমাণ বেড়েছে ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ।
জানা গেছে, সরাসরি ব্যাংকিং সেবা থেকে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে নিজস্ব এজেন্টের মাধ্যমে সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে শুরু হয় এজেন্ট ব্যাংকিং। ২০১৪ সালে যাত্রা শুরুর পর দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই সেবা, যার প্রধান সুবিধাভোগী দেশের প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষ। বর্তমানে এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকের ৮৬ দশমিক ১৪ শতাংশ গ্রাম অঞ্চলের।
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বিষয়ে টাঙ্গাইলের নাগরপুরের উম্মে সালমা বলেন, ‘আমাদের ব্যাংকিং সেবার জন্য আর জেলা কিংবা উপজেলায় যেতে হয় না। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাতের কাছেই ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছি। এই সেবার আওতায় রাত পর্যন্ত সেবা পাই। সবদিক বিবেচনায় এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রামাঞ্চলের জন্য আশীর্বাদ বয়ে এনেছে।’
ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট পয়েন্টের এক কর্মকর্তা জানান, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকদের সুরক্ষায় অত্যাধুনিক সফটওয়্যারের ব্যবহার করা হচ্ছে। গ্রাহক যেন প্রতারিত না হয় সে জন্য নিয়মিত নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে বার্তা পাঠিয়ে তাদের সচেতন করা হয়। এসবের কারণে এজেন্ট ব্যাংকিং দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।
সাবেক সংসদ সদস্যদের নামে শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা গাড়িগুলো নিলামের পরিবর্তে বিক্রির জন্য নতুন কৌশল অবলম্বন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
২ দিন আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
২ দিন আগে