দাম বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়া থেকে তেলের আমদানি কমিয়ে দিয়ে সৌদি আরবের তেল কিনছে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক ভারত। জাহাজ ট্র্যাকিং এজেন্সি পলার ও ভরটেক্সার প্রাথমিক তথ্যের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
গত বছর ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর রাশিয়ার ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেয় পশ্চিমা বিশ্বের অনেক দেশ। তখন কম দামে তেল বিক্রি করতে বাধ্য হয় রাশিয়া।
চলতি বছরের শুরুর দিকে ভারতে রুশ তেল আমদানি ছিল সর্বোচ্চ। তখন দিনে ২০ লাখ ব্যারেল তেল আমদানি করত ভারত। এখন মূল্যছাড় অনেকটাই কমিয়েছে রাশিয়া। ফলে ভারতে রুশ তেলের আমদানি কমেছে।
কেপলার ও ভরটেক্সা পৃথক তথ্যে বলেছে, অক্টোবরে ভারত থেকে রুশ তেল আমদানি আগের মাসের চেয়ে যথাক্রমে ১২ ও ৮ শতাংশ কমেছে। কেপলারের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ভারতে রুশ তেল আমদানির পরিমাণ ছিল দিন প্রতি ১৫ দশমিক ৭ লাখ ব্যারেল। অক্টোবরে এই পরিমাণ ছিল ১৪ দশমিক ৯ লাখ ব্যারেল।
এলএসইজির পরিসংখ্যানে অবশ্য তেল আমদানিতে স্বল্প বৃদ্ধি দেখানো হয়েছে। সেপ্টেম্বরে রাশিয়া থেকে ভারতে তেল আমদানির তথ্য সংশোধন করেছে এলএসইজি। মাসের মাঝখানে তেল আমদানির পরিমাণ জানায় তারা।
রাশিয়া ও সৌদি আরব তেল উৎপাদন কমানোর পর বিশ্বব্যাপী তেলের দাম বেড়ে যায়। এরপরই রুশ তেলে ছাড়ের মাত্রা কমে যায়। ভারতের তেল শোধনকারীরা সরবরাহের ভিত্তিতে রুশ তেল কিনে থাকে। সে সঙ্গে চুক্তির শর্তাবলি ও অপরিশোধিত তেলের বাজারের অস্থিরতার ওপর নির্ভর করে তেল নিষ্কাশনের পর কার্গোর মূল্য পরিশোধ করে।
কেপলারের প্রধান ক্রুড বিশ্লেষক ভিক্টর কাটোনা বলেছেন, নভেম্বরে রাশিয়া থেকে ভারতের তেল আমদানি আবার বাড়বে। তিনি বলেন, নভেম্বরের প্রথম তিন দিনে রাশিয়া থেকে ভারতে তেলভর্তি ১০টি ট্যাংকার আসতে যাচ্ছে। তাই অক্টোবরের চিত্র একটু দুর্বল হলেও তা মুছে ফেলবে নভেম্বরের বাণিজ্য। কারণ, আরও বেশ কয়েকটি রুশ কার্গো তখন ভারত আসবে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের তেল শোধনাগারে এক মাসব্যাপী রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলায় ভারতে রাশিয়ার তেল আমদানিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ প্রসঙ্গে ভিক্টর কাটোনা বলেন, শোধনাগারটি ইতিমধ্যেই পুরোদমে চলছে। তাই পরের মাসে (নভেম্বর) আমদানির পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পাওয়া উচিত।
রুশ তেলের ওপর ডিসকাউন্ট কমে যাওয়ায় মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তির অধীনে তেল কেনা বাড়িয়ে দেয় ভারত। ভারতীয় তেল ব্যবসায়ীদের বেশির ভাগেরই সৌদি আরবের মতো মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান উৎপাদকদের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তি রয়েছে।
দাম বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়া থেকে তেলের আমদানি কমিয়ে দিয়ে সৌদি আরবের তেল কিনছে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক ভারত। জাহাজ ট্র্যাকিং এজেন্সি পলার ও ভরটেক্সার প্রাথমিক তথ্যের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
গত বছর ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর পর রাশিয়ার ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেয় পশ্চিমা বিশ্বের অনেক দেশ। তখন কম দামে তেল বিক্রি করতে বাধ্য হয় রাশিয়া।
চলতি বছরের শুরুর দিকে ভারতে রুশ তেল আমদানি ছিল সর্বোচ্চ। তখন দিনে ২০ লাখ ব্যারেল তেল আমদানি করত ভারত। এখন মূল্যছাড় অনেকটাই কমিয়েছে রাশিয়া। ফলে ভারতে রুশ তেলের আমদানি কমেছে।
কেপলার ও ভরটেক্সা পৃথক তথ্যে বলেছে, অক্টোবরে ভারত থেকে রুশ তেল আমদানি আগের মাসের চেয়ে যথাক্রমে ১২ ও ৮ শতাংশ কমেছে। কেপলারের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ভারতে রুশ তেল আমদানির পরিমাণ ছিল দিন প্রতি ১৫ দশমিক ৭ লাখ ব্যারেল। অক্টোবরে এই পরিমাণ ছিল ১৪ দশমিক ৯ লাখ ব্যারেল।
এলএসইজির পরিসংখ্যানে অবশ্য তেল আমদানিতে স্বল্প বৃদ্ধি দেখানো হয়েছে। সেপ্টেম্বরে রাশিয়া থেকে ভারতে তেল আমদানির তথ্য সংশোধন করেছে এলএসইজি। মাসের মাঝখানে তেল আমদানির পরিমাণ জানায় তারা।
রাশিয়া ও সৌদি আরব তেল উৎপাদন কমানোর পর বিশ্বব্যাপী তেলের দাম বেড়ে যায়। এরপরই রুশ তেলে ছাড়ের মাত্রা কমে যায়। ভারতের তেল শোধনকারীরা সরবরাহের ভিত্তিতে রুশ তেল কিনে থাকে। সে সঙ্গে চুক্তির শর্তাবলি ও অপরিশোধিত তেলের বাজারের অস্থিরতার ওপর নির্ভর করে তেল নিষ্কাশনের পর কার্গোর মূল্য পরিশোধ করে।
কেপলারের প্রধান ক্রুড বিশ্লেষক ভিক্টর কাটোনা বলেছেন, নভেম্বরে রাশিয়া থেকে ভারতের তেল আমদানি আবার বাড়বে। তিনি বলেন, নভেম্বরের প্রথম তিন দিনে রাশিয়া থেকে ভারতে তেলভর্তি ১০টি ট্যাংকার আসতে যাচ্ছে। তাই অক্টোবরের চিত্র একটু দুর্বল হলেও তা মুছে ফেলবে নভেম্বরের বাণিজ্য। কারণ, আরও বেশ কয়েকটি রুশ কার্গো তখন ভারত আসবে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের তেল শোধনাগারে এক মাসব্যাপী রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলায় ভারতে রাশিয়ার তেল আমদানিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ প্রসঙ্গে ভিক্টর কাটোনা বলেন, শোধনাগারটি ইতিমধ্যেই পুরোদমে চলছে। তাই পরের মাসে (নভেম্বর) আমদানির পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পাওয়া উচিত।
রুশ তেলের ওপর ডিসকাউন্ট কমে যাওয়ায় মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তির অধীনে তেল কেনা বাড়িয়ে দেয় ভারত। ভারতীয় তেল ব্যবসায়ীদের বেশির ভাগেরই সৌদি আরবের মতো মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান উৎপাদকদের সঙ্গে বার্ষিক চুক্তি রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৬ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৬ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৮ ঘণ্টা আগে