আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক ও বড় মূলধনি কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দরপতন হয়েছে। গত সপ্তাহে ১৩টি বহুজাতিক কোম্পানির মধ্যে আটটিতে নেতিবাচক রিটার্ন দেখা গেছে। কেবল দুটিতে ইতিবাচক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। আর তিনটি কোম্পানিতে ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকায় শেয়ারদরে কোনো পরিবর্তন আসেনি।
তবে বিদেশি এসব কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে কোনো সমস্যা দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বহুজাতিক কোম্পানির পারফরম্যান্সের কারণে শেয়ারদর কমেনি। বাজারে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কম, ট্রেডারের সংখ্যাই বেশি। যেসব খারাপ শেয়ারের দর ওঠানামা করে, ট্রেডারদের মনোযোগ সেসব শেয়ারের দিকে, ভালো শেয়ারের দিকে নেই। এটাই দরপতনের মূল কারণ।’
বিষয়টির ব্যাখ্যায় আবু আহমেদ বলেন, ‘বহুজাতিক কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেন বড় ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। তাঁরা ঘন ঘন পোর্টফোলিও পরিবর্তন বা এসব শেয়ার বিক্রি করেন না। বর্তমানে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এসব বিক্রিও করছেন না বা নতুন করে কিনছেনও না। বিপরীতে ট্রেডাররা জাঙ্ক বা খারাপ শেয়ারের পেছনে ছুটছেন, তাই দাম কিছুটা কমছে বিদেশি বড় কোম্পানিগুলোর শেয়ারের। পুঁজিবাজারে যখন স্বাভাবিক সংশোধন হবে, তখন বহুজাতিক কোম্পানির এসব ভালো শেয়ারের দরপতন হবে না, বরং বাড়বে।’
চামড়া খাতে তালিকাভুক্ত একমাত্র বহুজাতিক কোম্পানি বাটা শুর। শেয়ারদর ১ হাজার ৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে নেমেছে ৯৯১ টাকা ৯০ পয়সায়। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিওতে ঋণাত্মক বা নেতিবাচক রিটার্ন ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের একমাত্র বহুজাতিক কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশের শেয়ারদর ১ হাজার ৩০৫ টাকা ৮০ পয়সা থেকে কমে ১ হাজার ২৫৩ টাকা ২০ পয়সা হয়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে দরপতন বা নেতিবাচক রিটার্ন ৪ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের শেয়ারদর কমেছে ৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আগের সপ্তাহে ১ হাজার ৯৯৫ টাকা ৪০ পয়সায় থাকা শেয়ারটি বিদায়ী সপ্তাহে নেমেছে ১ হাজার ৯১৬ টাকা ৩০ পয়সায়।
একই খাতের আরেক কোম্পানি রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ নেতিবাচক রিটার্ন নিয়ে ৫ হাজার ৩০ টাকা ২০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। এর আগের সপ্তাহে দর ছিল ৫ হাজার ২১৮ টাকা ১০ পয়সা।
ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশের শেয়ারদর ২ হাজার ৫৮০ টাকা ৫০ পয়সা থেকে কমে গত সপ্তাহে হয়েছে ২ হাজার ৫৪৮ টাকা ৫০ পয়সায়। কমেছে ১ দশমিক ২৪ শতাংশ।
ইউনিলিভার কনজিউমার কেয়ারের শেয়ারে নেতিবাচক রিটার্ন শূন্য দশমিক ৭৮ শতাংশ। সর্বশেষ কর্মদিবসে শেয়ারটির দর দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১০১ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২ হাজার ১১৭ টাকা ৬০ পয়সা।
আরএকে সিরামিকসের শেয়ারদর গত সপ্তাহের শেষে দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ৯০ পয়সায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৫ টাকা ১০ পয়সা। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে বা নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ।
সিঙ্গার বাংলাদেশের শেয়ারদর ১৫৩ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে ১৫২ টাকা ৯০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। নেতিবাচক রিটার্ন শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ।
বিপরীতে হাইডেলবার্গ সিমেন্টের শেয়ারদর ২৪৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে ২৪৯ টাকা ৩০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের ইতিবাচক রিটার্ন শূন্য দশমিক ৬৫ শতাংশ।
১ দশমিক ৯৪ শতাংশ রিটার্ন বা দরবৃদ্ধি নিয়ে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৭৩ টাকা ৫০ পয়সায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৭২ টাকা ১০ পয়সা।
এ ছাড়া ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো ৫১৮ টাকা ৭০ পয়সা, গ্রামীণফোন ২৮৬ টাকা ৬০ পয়সা এবং রবি আজিয়াটা লিমিটেডের শেয়ারদর ৩০ টাকায় ফ্লোর প্রাইসে আটকে রয়েছে।
শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক ও বড় মূলধনি কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দরপতন হয়েছে। গত সপ্তাহে ১৩টি বহুজাতিক কোম্পানির মধ্যে আটটিতে নেতিবাচক রিটার্ন দেখা গেছে। কেবল দুটিতে ইতিবাচক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। আর তিনটি কোম্পানিতে ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকায় শেয়ারদরে কোনো পরিবর্তন আসেনি।
তবে বিদেশি এসব কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে কোনো সমস্যা দেখছেন না বিশ্লেষকেরা। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বহুজাতিক কোম্পানির পারফরম্যান্সের কারণে শেয়ারদর কমেনি। বাজারে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কম, ট্রেডারের সংখ্যাই বেশি। যেসব খারাপ শেয়ারের দর ওঠানামা করে, ট্রেডারদের মনোযোগ সেসব শেয়ারের দিকে, ভালো শেয়ারের দিকে নেই। এটাই দরপতনের মূল কারণ।’
বিষয়টির ব্যাখ্যায় আবু আহমেদ বলেন, ‘বহুজাতিক কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেন বড় ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। তাঁরা ঘন ঘন পোর্টফোলিও পরিবর্তন বা এসব শেয়ার বিক্রি করেন না। বর্তমানে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এসব বিক্রিও করছেন না বা নতুন করে কিনছেনও না। বিপরীতে ট্রেডাররা জাঙ্ক বা খারাপ শেয়ারের পেছনে ছুটছেন, তাই দাম কিছুটা কমছে বিদেশি বড় কোম্পানিগুলোর শেয়ারের। পুঁজিবাজারে যখন স্বাভাবিক সংশোধন হবে, তখন বহুজাতিক কোম্পানির এসব ভালো শেয়ারের দরপতন হবে না, বরং বাড়বে।’
চামড়া খাতে তালিকাভুক্ত একমাত্র বহুজাতিক কোম্পানি বাটা শুর। শেয়ারদর ১ হাজার ৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে নেমেছে ৯৯১ টাকা ৯০ পয়সায়। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিওতে ঋণাত্মক বা নেতিবাচক রিটার্ন ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের একমাত্র বহুজাতিক কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশের শেয়ারদর ১ হাজার ৩০৫ টাকা ৮০ পয়সা থেকে কমে ১ হাজার ২৫৩ টাকা ২০ পয়সা হয়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে দরপতন বা নেতিবাচক রিটার্ন ৪ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের শেয়ারদর কমেছে ৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আগের সপ্তাহে ১ হাজার ৯৯৫ টাকা ৪০ পয়সায় থাকা শেয়ারটি বিদায়ী সপ্তাহে নেমেছে ১ হাজার ৯১৬ টাকা ৩০ পয়সায়।
একই খাতের আরেক কোম্পানি রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ নেতিবাচক রিটার্ন নিয়ে ৫ হাজার ৩০ টাকা ২০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। এর আগের সপ্তাহে দর ছিল ৫ হাজার ২১৮ টাকা ১০ পয়সা।
ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশের শেয়ারদর ২ হাজার ৫৮০ টাকা ৫০ পয়সা থেকে কমে গত সপ্তাহে হয়েছে ২ হাজার ৫৪৮ টাকা ৫০ পয়সায়। কমেছে ১ দশমিক ২৪ শতাংশ।
ইউনিলিভার কনজিউমার কেয়ারের শেয়ারে নেতিবাচক রিটার্ন শূন্য দশমিক ৭৮ শতাংশ। সর্বশেষ কর্মদিবসে শেয়ারটির দর দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১০১ টাকায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ২ হাজার ১১৭ টাকা ৬০ পয়সা।
আরএকে সিরামিকসের শেয়ারদর গত সপ্তাহের শেষে দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ৯০ পয়সায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৫ টাকা ১০ পয়সা। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে বা নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ।
সিঙ্গার বাংলাদেশের শেয়ারদর ১৫৩ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে ১৫২ টাকা ৯০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। নেতিবাচক রিটার্ন শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ।
বিপরীতে হাইডেলবার্গ সিমেন্টের শেয়ারদর ২৪৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে ২৪৯ টাকা ৩০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের ইতিবাচক রিটার্ন শূন্য দশমিক ৬৫ শতাংশ।
১ দশমিক ৯৪ শতাংশ রিটার্ন বা দরবৃদ্ধি নিয়ে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৭৩ টাকা ৫০ পয়সায়, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৭২ টাকা ১০ পয়সা।
এ ছাড়া ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো ৫১৮ টাকা ৭০ পয়সা, গ্রামীণফোন ২৮৬ টাকা ৬০ পয়সা এবং রবি আজিয়াটা লিমিটেডের শেয়ারদর ৩০ টাকায় ফ্লোর প্রাইসে আটকে রয়েছে।
বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে এশিয়ার নতুন তিনটি গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এমিরেটস এয়ারলাইন। নতুন গন্তব্যগুলোতে ফ্লাইট চালু হলে এশিয়ার ২৪টি গন্তব্যে এমিরেটসের সাপ্তাহিক ফ্লাইটের সংখ্যা ২৬৯ টিতে উন্নীত হবে।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক তেল বাজারে আজ মঙ্গলবারও দরপতন অব্যাহত আছে। এর পেছনে প্রধান কারণ ছিল—তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসের পরিকল্পিত উৎপাদন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের ওপর শুল্ক আরোপের প্রভাব। একই সঙ্গে বেইজিংও পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছে, যা বাজারে উদ্বেগ বাড়িয়
১ ঘণ্টা আগেকানাডার ওপর শেষ পর্যন্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেই ফেললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পাল্টা শুল্ক আরোপ এবং কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি নেওয়া কানাডা প্রতিক্রিয়ায় এবার কী করতে যাচ্ছে সেদিকে চোখ সবার। এদিকে বিশ্ববাণিজ্য বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, শীর্ষ বাণিজ্য অংশীদার দেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ
১ ঘণ্টা আগেমাইন্ডশেয়ার বাংলাদেশ, বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অর্জন করল মর্যাদাপূর্ণ ‘অরিজিনাল মিডিয়া ইনোভেশন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার | প্রত্যেক বছর শেষে মাইন্ডশেয়ার গ্লোবাল এই পুরস্কারের ঘোষণা করে। প্রায় ৩৫০টি এন্ট্রি এবং ৩২টি মার্কেট –এর প্রতিযোগিতার মধ্য থেকে ‘রিন বিপ কল ক্যাম্পেইন’ অর্জন করে এই অভূতপূর্ণ সাফল্
৩ ঘণ্টা আগে