নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদায়ী অর্থবছরে ডলারের কঠিন সংকটের সময়েও বাংলাদেশ ব্যাংক দুহাতে ডলার বিক্রি করেছে। বিদায়ী অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে রিজার্ভ থেকে ১২ দশমিক ৭৯ কোটি ডলার বিক্রি করেছে। ডলার সংকটে আমদানি বিল মেটাতে ভোগান্তিতে থাকা ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দিতেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই বিপুল অংকের ডলার বিক্রি করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার, ২০২৩ অর্থবছরে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার এবং ২০২৪ অর্থবছরে ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে ব্যাংকগুলোকে।
আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি (বিপিএম৬) অনুযায়ী, গত ৩০ জুন পর্যন্ত মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার এবং নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ০৩ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ৪৯ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১২ দশমিক ৫৯ শতাংশ কম।
ব্যাংকাররা বলছেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা’র বাজারে অব্যবস্থাপনা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘন ঘন নীতি পরিবর্তন এবং অফিসিয়াল বিনিময় হার ও অনানুষ্ঠানিক বিনিময় হারের মধ্যে ব্যবধানও ডলারের অস্থিতিশীলতার জন্য দায়ী।
মূলত রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকেই ডলার সংকট বাড়তে থাকে। এটা এক পর্যায়ে তীব্র আকার ধারণ করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উঠে গেলেও পর্যাক্রমে তা কমে তলানীতে এসে ঠেকে। সম্প্রতি রেমিট্যান্সে উচ্চ প্রবাহ আর আইএমএফ, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে বাজেট সহায়তাসহ বিভিন্ন ধরণের ঋণের কিস্তি পাওয়ায় রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
বিদায়ী অর্থবছরে ডলারের কঠিন সংকটের সময়েও বাংলাদেশ ব্যাংক দুহাতে ডলার বিক্রি করেছে। বিদায়ী অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে রিজার্ভ থেকে ১২ দশমিক ৭৯ কোটি ডলার বিক্রি করেছে। ডলার সংকটে আমদানি বিল মেটাতে ভোগান্তিতে থাকা ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দিতেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই বিপুল অংকের ডলার বিক্রি করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার, ২০২৩ অর্থবছরে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার এবং ২০২৪ অর্থবছরে ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে ব্যাংকগুলোকে।
আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি (বিপিএম৬) অনুযায়ী, গত ৩০ জুন পর্যন্ত মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার এবং নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ০৩ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ৪৯ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১২ দশমিক ৫৯ শতাংশ কম।
ব্যাংকাররা বলছেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা’র বাজারে অব্যবস্থাপনা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘন ঘন নীতি পরিবর্তন এবং অফিসিয়াল বিনিময় হার ও অনানুষ্ঠানিক বিনিময় হারের মধ্যে ব্যবধানও ডলারের অস্থিতিশীলতার জন্য দায়ী।
মূলত রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকেই ডলার সংকট বাড়তে থাকে। এটা এক পর্যায়ে তীব্র আকার ধারণ করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উঠে গেলেও পর্যাক্রমে তা কমে তলানীতে এসে ঠেকে। সম্প্রতি রেমিট্যান্সে উচ্চ প্রবাহ আর আইএমএফ, বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে বাজেট সহায়তাসহ বিভিন্ন ধরণের ঋণের কিস্তি পাওয়ায় রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
৮ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে