নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের রপ্তানি প্রবাহে আরও বড় হয়ে উঠছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেপজার আওতাধীন ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে রপ্তানি হয়েছে ৮.২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের তুলনায় ১৬.২২ শতাংশ বেশি। জাতীয় রপ্তানিতে সংস্থাটির একক অবদান দাঁড়িয়েছে ১৭.০৩ শতাংশ, যেখানে আগের বছর ছিল ১৫.৯ শতাংশ।
গতকাল বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বেপজা। এতে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে নতুন করে ৩৩ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। বর্তমানে বেপজার আওতায় কর্মরত মানুষের সংখ্যা ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৫২৭ জন।
বেপজার অধীন ৮টি ইপিজেড ও একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল থেকে এখন বিশ্বের ১২০টির বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। রপ্তানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক, ইলেকট্রনিকস, কৃষিপণ্য, চামড়াজাত সামগ্রী, খেলনা, পরচুলা, তাঁবু, ফার্নিচার ও চিকিৎসা সরঞ্জাম। শুধু পোশাকনির্ভরতা নয়, বৈচিত্র্যময় শিল্পে মনোযোগ দেওয়ার কারণে রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে। এই ধারা বজায় থাকলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে।
এ বছর মোট বিনিয়োগ দাঁড়িয়েছে ২৯২.৭৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের (৩৫০.৯৩ মিলিয়ন ডলার) তুলনায় কিছুটা কম। তবে ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক দিক হলো, নতুন করে ৩৩টি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার প্রস্তাবিত বিনিয়োগ ৪৯৭.৪৮ মিলিয়ন ডলার। এসব চুক্তিভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ৬০ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। চুক্তিকারী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড, ভারত, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাংলাদেশ।
বর্তমানে বেপজার আওতাধীন জোনগুলোতে ৫৬৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৪৫০টি চালু এবং ১১৩টি বাস্তবায়নাধীন। চালু প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতে রয়েছে ৩৩, গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজে ১৮ এবং টেক্সটাইল খাতে ৯ শতাংশ। বাকি ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান কাজ করছে ইলেকট্রনিকস, মেডিকেল সরঞ্জাম, আসবাব, ফ্যাশনসামগ্রীসহ বিভিন্ন খাতে।
দেশের রপ্তানি প্রবাহে আরও বড় হয়ে উঠছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেপজার আওতাধীন ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে রপ্তানি হয়েছে ৮.২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের তুলনায় ১৬.২২ শতাংশ বেশি। জাতীয় রপ্তানিতে সংস্থাটির একক অবদান দাঁড়িয়েছে ১৭.০৩ শতাংশ, যেখানে আগের বছর ছিল ১৫.৯ শতাংশ।
গতকাল বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বেপজা। এতে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে নতুন করে ৩৩ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। বর্তমানে বেপজার আওতায় কর্মরত মানুষের সংখ্যা ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৫২৭ জন।
বেপজার অধীন ৮টি ইপিজেড ও একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল থেকে এখন বিশ্বের ১২০টির বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। রপ্তানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক, ইলেকট্রনিকস, কৃষিপণ্য, চামড়াজাত সামগ্রী, খেলনা, পরচুলা, তাঁবু, ফার্নিচার ও চিকিৎসা সরঞ্জাম। শুধু পোশাকনির্ভরতা নয়, বৈচিত্র্যময় শিল্পে মনোযোগ দেওয়ার কারণে রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে। এই ধারা বজায় থাকলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে।
এ বছর মোট বিনিয়োগ দাঁড়িয়েছে ২৯২.৭৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের (৩৫০.৯৩ মিলিয়ন ডলার) তুলনায় কিছুটা কম। তবে ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক দিক হলো, নতুন করে ৩৩টি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার প্রস্তাবিত বিনিয়োগ ৪৯৭.৪৮ মিলিয়ন ডলার। এসব চুক্তিভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ৬০ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। চুক্তিকারী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড, ভারত, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাংলাদেশ।
বর্তমানে বেপজার আওতাধীন জোনগুলোতে ৫৬৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৪৫০টি চালু এবং ১১৩টি বাস্তবায়নাধীন। চালু প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতে রয়েছে ৩৩, গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজে ১৮ এবং টেক্সটাইল খাতে ৯ শতাংশ। বাকি ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান কাজ করছে ইলেকট্রনিকস, মেডিকেল সরঞ্জাম, আসবাব, ফ্যাশনসামগ্রীসহ বিভিন্ন খাতে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগে