ইউএনবি
নারায়ণগঞ্জে গত সাত মাসে নানা কারণে কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেকার হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার শ্রমিক। কারখানাগুলো বন্ধের পেছনে মোটাদাগে তিনটি বিষয়কে দায়ী করা হচ্ছে।
প্রথমত, বন্ধ হয়ে যাওয়া বেশির ভাগ কারখানার মালিক আর্থিক সংকট ও ক্রয়াদেশ না থাকায়— এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মনে করা হয়। দ্বিতীয়ত, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত মালিকদের কয়েকটি কারখানায় তাদের ফ্যাসিস্ট কর্মকাণ্ডের কথা মনে করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছিল। ফলে সেই কারখানাগুলো বন্ধ হয়েছে। তৃতীয়ত, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যবসায়ী আত্মগোপনে থাকায় তাঁদের কারখানাগুলোও রুগ্ণ হয়ে পড়েছে।
শিল্প পুলিশ জানায়, বন্ধ হওয়া কারখানার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীতে ২৩টি রয়েছে। এসব কারখানায় অনেক শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করতেন। বেকার শ্রমিকেরা প্রায়ই কারখানা খুলে দেওয়া ও বকেয়া পাওনার দাবিতে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছেন। এতে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে।
জানতে চাইলে নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা জোগাড় করতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হচ্ছে। প্রায় সবগুলো কারখানার শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ বাকি আছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বেকার হওয়া শ্রমিকদের কেউ কেউ চাকরি পাচ্ছেন। কেউ কেউ গ্রামে চলে যাচ্ছেন। অনেকে বেকার থাকছেন।
রাজধানীর পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও মুন্সিগঞ্জ জেলায় প্রায় ২ হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার মধ্যে ২৩ প্রতিষ্ঠান স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়েছে। এসব শিল্পকারখানার প্রায় ৬ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী চাকরি হারিয়েছেন।
শিল্প পুলিশ-৪-এর কর্মকর্তারা জানান, গত সাত মাসে গ্রিন বাংলা হোম টেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়ান ফ্যালকন গার্মেন্টস, জিএল ফ্যাশন, মাস্টার টেক্সটাইল, ওয়েস্ট বেস্ট অ্যাটায়ার্স, স্টার কাটিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংসহ ২৩টি কারখানা বন্ধ হয়। সব কারখানাই ছোট ও মাঝারি। আর্থিক সংকট ও পর্যাপ্ত ক্রয়াদেশের অভাবে কারখানা বন্ধ হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জে গত সাত মাসে নানা কারণে কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেকার হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার শ্রমিক। কারখানাগুলো বন্ধের পেছনে মোটাদাগে তিনটি বিষয়কে দায়ী করা হচ্ছে।
প্রথমত, বন্ধ হয়ে যাওয়া বেশির ভাগ কারখানার মালিক আর্থিক সংকট ও ক্রয়াদেশ না থাকায়— এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মনে করা হয়। দ্বিতীয়ত, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত মালিকদের কয়েকটি কারখানায় তাদের ফ্যাসিস্ট কর্মকাণ্ডের কথা মনে করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছিল। ফলে সেই কারখানাগুলো বন্ধ হয়েছে। তৃতীয়ত, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যবসায়ী আত্মগোপনে থাকায় তাঁদের কারখানাগুলোও রুগ্ণ হয়ে পড়েছে।
শিল্প পুলিশ জানায়, বন্ধ হওয়া কারখানার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীতে ২৩টি রয়েছে। এসব কারখানায় অনেক শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করতেন। বেকার শ্রমিকেরা প্রায়ই কারখানা খুলে দেওয়া ও বকেয়া পাওনার দাবিতে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছেন। এতে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে।
জানতে চাইলে নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা জোগাড় করতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হচ্ছে। প্রায় সবগুলো কারখানার শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ বাকি আছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বেকার হওয়া শ্রমিকদের কেউ কেউ চাকরি পাচ্ছেন। কেউ কেউ গ্রামে চলে যাচ্ছেন। অনেকে বেকার থাকছেন।
রাজধানীর পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও মুন্সিগঞ্জ জেলায় প্রায় ২ হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার মধ্যে ২৩ প্রতিষ্ঠান স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়েছে। এসব শিল্পকারখানার প্রায় ৬ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী চাকরি হারিয়েছেন।
শিল্প পুলিশ-৪-এর কর্মকর্তারা জানান, গত সাত মাসে গ্রিন বাংলা হোম টেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়ান ফ্যালকন গার্মেন্টস, জিএল ফ্যাশন, মাস্টার টেক্সটাইল, ওয়েস্ট বেস্ট অ্যাটায়ার্স, স্টার কাটিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংসহ ২৩টি কারখানা বন্ধ হয়। সব কারখানাই ছোট ও মাঝারি। আর্থিক সংকট ও পর্যাপ্ত ক্রয়াদেশের অভাবে কারখানা বন্ধ হয়েছে।
সাবেক সংসদ সদস্যদের নামে শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা গাড়িগুলো নিলামের পরিবর্তে বিক্রির জন্য নতুন কৌশল অবলম্বন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
২ দিন আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
২ দিন আগে