মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
গ্যাসের অভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা তৈরি হচ্ছে, যা শিল্প ও বাণিজ্যকে প্রভাবিত করছে। নতুন কূপ খননের মাধ্যমে গ্যাস উৎপাদন বাড়ালে বিদ্যুৎ ও শিল্পের সক্ষমতা বাড়বে এবং গ্যাসের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে। ফলে অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। এ লক্ষ্যে সিলেট-১২ নম্বর কূপ, তিতাস ও কামতা ফিল্ডে চারটি উন্নয়ন কূপ খনন এবং হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ ও মেঘনা ফিল্ডে ৩-ডি সিসমিক জরিপ প্রকল্প গ্রহণ করছে সরকার।
অন্যদিকে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষি সেক্টরের ভিত্তি শক্তিশালী করা প্রয়োজন। উন্নত বীজ উৎপাদন ফসলের উৎপাদনশীলতা বাড়াবে, কৃষকের আয়ের পরিমাণ ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা উন্নত করবে, যা কৃষির টেকসই উন্নয়ন ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সহায়ক হবে। এ লক্ষ্যে সরকার ধান, গম ও ভুট্টার উন্নত বীজ উৎপাদন প্রকল্পসহ বিএডিসির বীজ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিতরণব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে।
আজ শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে এসব প্রকল্পসহ মোট ১৩টি প্রকল্প অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে, যেগুলোর বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯ হাজার ৪১২ কোটি টাকা। ৯টি মন্ত্রণালয় এসব প্রকল্প প্রস্তাব করেছে, যার মধ্যে ৯টি নতুন এবং বাকি চারটি সংশোধিত। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সপ্তম এবং ষষ্ঠ একনেক সভা ২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এতে ১৩টি প্রকল্প উপস্থাপন করা হবে, যার মধ্যে দুটি ভৌত অবকাঠামো, তিনটি কৃষি, পানি ও পল্লিপ্রতিষ্ঠান, ছয়টি শিল্প ও শক্তি এবং দুটি আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের প্রকল্প। এ ছাড়া একটি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাবও থাকবে।
পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, নতুন ৯ প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ হাজার ৭১ কোটি ও চারটি সংশোধিত প্রকল্পের জন্য ৭ হাজার ৩৪১ কোটি টাকা। এসব প্রকল্পের মধ্যে তিনটি সরকার পূর্ণ অর্থায়ন করবে; একটি ঋণসহ; তিনটি সরকার, ঋণ ও সংস্থার অর্থায়নে; একটি বৈদেশিক অনুদানে এবং পাঁচটি সরকার ও সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়িত হবে।
একনেকে উপস্থাপন হতে যাওয়া অন্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম মহানগরীর উত্তর কাট্টলী ক্যাচমেন্ট স্যানিটেশন প্রকল্প, মোংলা বন্দরের সুবিধা সম্প্রসারণ, ঘোড়াশাল চতুর্থ ইউনিট রি-পাওয়ারিং প্রকল্প, চট্টগ্রাম জোনে বিদ্যুৎ বিতরণব্যবস্থার উন্নয়ন, মাইগ্রেশন ম্যানেজমেন্ট ও রেইনট্রিগ্রেশন উন্নয়ন প্রকল্প, ঢাকা মহানগরী ও পূর্বাচলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন প্রকল্প। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কঠিন বর্জ্য সংগ্রহ ও অপসারণ ব্যবস্থাপনার মেয়াদ বাড়ানোর প্রকল্পও উপস্থাপন করা হতে পারে।
একনেকে অবগতির জন্য চারটি প্রকল্প উপস্থাপন করা হবে। এগুলো হলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ, বাংলাদেশে ইউএসআইডি ইকোসিস্টেম প্রকল্প, চর উন্নয়ন ও সেটেলমেন্ট প্রকল্প (ডিডিএসপি-বি) এবং পুরান ঢাকায় কেন্দ্রীয় কারাগারের ঐতিহাসিক ভবন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প।
সভায় পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের দুটি প্রকল্প উপস্থাপন করা হবে। একটি হলো চট্টগ্রাম মহানগরীর উত্তর কাট্টলী ক্যাচমেন্ট স্যানিটেশন প্রকল্প, যা ৩ লাখ মানুষের উন্নত স্যানিটেশন সেবা প্রদান করবে। প্রকল্পটির ব্যয় হবে ২ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৯০৫ কোটি সরকারের এবং ১ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা বিদেশি ঋণ। মেয়াদ হবে জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ডিসেম্বর ২০২৯ পর্যন্ত। অপর প্রকল্পটি মোংলা বন্দরের সুবিধা সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন, যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪৭৫ কোটি সরকারের এবং ৩ হাজার ৫৯২ কোটি টাকা চীন ঋণ দেবে। প্রকল্পটির মেয়াদ চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২০২৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর উদ্দেশ্য আধুনিক বন্দর-সুবিধা ও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের ধান, গম ও ভুট্টার উন্নত বীজ উৎপাদন এবং উন্নয়ন প্রকল্পের লক্ষ্য হলো, গুণগত মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি করা। প্রকল্পটি শুরু হয়েছে জানুয়ারিতে এবং মেয়াদ থাকবে ২০২৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এতে ব্যয় হবে ৪৭৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, যার মধ্যে ৪০৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা সরকার ব্যয় করবে এবং ৭০ কোটি ৪৯ লাখ ১৫ হাজার নিজস্ব অর্থায়নে দেওয়া হবে।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের তিতাস ও কামতা ফিল্ডে চারটি মূল্যায়ন-কাম-উন্নয়ন কূপ খনন প্রকল্পের মেয়াদ শুরু হয়েছে জানুয়ারি ২০২৫ এবং শেষ হবে সেপ্টেম্বর ২০২৭ সালে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ১ হাজার ২৫৫ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৮৭২ কোটি ২০ লাখ টাকা সরকার ব্যয় করবে এবং ৩৮২ কোটি ৮০ লাখ নিজস্ব অর্থায়নে দেওয়া হবে।
বিএডিসির বীজ উৎপাদন আধুনিকীকরণ প্রকল্পের ব্যয় ২৯২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, মেয়াদ জুলাই ২০২৪ থেকে জুন ২০২৭ পর্যন্ত। এই ব্যয় সম্পূর্ণভাবে সরকার বহন করবে।
গ্যাসের অভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা তৈরি হচ্ছে, যা শিল্প ও বাণিজ্যকে প্রভাবিত করছে। নতুন কূপ খননের মাধ্যমে গ্যাস উৎপাদন বাড়ালে বিদ্যুৎ ও শিল্পের সক্ষমতা বাড়বে এবং গ্যাসের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে। ফলে অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। এ লক্ষ্যে সিলেট-১২ নম্বর কূপ, তিতাস ও কামতা ফিল্ডে চারটি উন্নয়ন কূপ খনন এবং হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ ও মেঘনা ফিল্ডে ৩-ডি সিসমিক জরিপ প্রকল্প গ্রহণ করছে সরকার।
অন্যদিকে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষি সেক্টরের ভিত্তি শক্তিশালী করা প্রয়োজন। উন্নত বীজ উৎপাদন ফসলের উৎপাদনশীলতা বাড়াবে, কৃষকের আয়ের পরিমাণ ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা উন্নত করবে, যা কৃষির টেকসই উন্নয়ন ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সহায়ক হবে। এ লক্ষ্যে সরকার ধান, গম ও ভুট্টার উন্নত বীজ উৎপাদন প্রকল্পসহ বিএডিসির বীজ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিতরণব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং ফুড সেফটি টেস্টিং ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে।
আজ শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে এসব প্রকল্পসহ মোট ১৩টি প্রকল্প অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে, যেগুলোর বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯ হাজার ৪১২ কোটি টাকা। ৯টি মন্ত্রণালয় এসব প্রকল্প প্রস্তাব করেছে, যার মধ্যে ৯টি নতুন এবং বাকি চারটি সংশোধিত। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সপ্তম এবং ষষ্ঠ একনেক সভা ২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এতে ১৩টি প্রকল্প উপস্থাপন করা হবে, যার মধ্যে দুটি ভৌত অবকাঠামো, তিনটি কৃষি, পানি ও পল্লিপ্রতিষ্ঠান, ছয়টি শিল্প ও শক্তি এবং দুটি আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের প্রকল্প। এ ছাড়া একটি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাবও থাকবে।
পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, নতুন ৯ প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ হাজার ৭১ কোটি ও চারটি সংশোধিত প্রকল্পের জন্য ৭ হাজার ৩৪১ কোটি টাকা। এসব প্রকল্পের মধ্যে তিনটি সরকার পূর্ণ অর্থায়ন করবে; একটি ঋণসহ; তিনটি সরকার, ঋণ ও সংস্থার অর্থায়নে; একটি বৈদেশিক অনুদানে এবং পাঁচটি সরকার ও সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়িত হবে।
একনেকে উপস্থাপন হতে যাওয়া অন্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম মহানগরীর উত্তর কাট্টলী ক্যাচমেন্ট স্যানিটেশন প্রকল্প, মোংলা বন্দরের সুবিধা সম্প্রসারণ, ঘোড়াশাল চতুর্থ ইউনিট রি-পাওয়ারিং প্রকল্প, চট্টগ্রাম জোনে বিদ্যুৎ বিতরণব্যবস্থার উন্নয়ন, মাইগ্রেশন ম্যানেজমেন্ট ও রেইনট্রিগ্রেশন উন্নয়ন প্রকল্প, ঢাকা মহানগরী ও পূর্বাচলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন প্রকল্প। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কঠিন বর্জ্য সংগ্রহ ও অপসারণ ব্যবস্থাপনার মেয়াদ বাড়ানোর প্রকল্পও উপস্থাপন করা হতে পারে।
একনেকে অবগতির জন্য চারটি প্রকল্প উপস্থাপন করা হবে। এগুলো হলো প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ, বাংলাদেশে ইউএসআইডি ইকোসিস্টেম প্রকল্প, চর উন্নয়ন ও সেটেলমেন্ট প্রকল্প (ডিডিএসপি-বি) এবং পুরান ঢাকায় কেন্দ্রীয় কারাগারের ঐতিহাসিক ভবন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প।
সভায় পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের দুটি প্রকল্প উপস্থাপন করা হবে। একটি হলো চট্টগ্রাম মহানগরীর উত্তর কাট্টলী ক্যাচমেন্ট স্যানিটেশন প্রকল্প, যা ৩ লাখ মানুষের উন্নত স্যানিটেশন সেবা প্রদান করবে। প্রকল্পটির ব্যয় হবে ২ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৯০৫ কোটি সরকারের এবং ১ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা বিদেশি ঋণ। মেয়াদ হবে জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ডিসেম্বর ২০২৯ পর্যন্ত। অপর প্রকল্পটি মোংলা বন্দরের সুবিধা সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন, যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৬৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪৭৫ কোটি সরকারের এবং ৩ হাজার ৫৯২ কোটি টাকা চীন ঋণ দেবে। প্রকল্পটির মেয়াদ চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২০২৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর উদ্দেশ্য আধুনিক বন্দর-সুবিধা ও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের ধান, গম ও ভুট্টার উন্নত বীজ উৎপাদন এবং উন্নয়ন প্রকল্পের লক্ষ্য হলো, গুণগত মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদন বৃদ্ধি করা। প্রকল্পটি শুরু হয়েছে জানুয়ারিতে এবং মেয়াদ থাকবে ২০২৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এতে ব্যয় হবে ৪৭৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, যার মধ্যে ৪০৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা সরকার ব্যয় করবে এবং ৭০ কোটি ৪৯ লাখ ১৫ হাজার নিজস্ব অর্থায়নে দেওয়া হবে।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের তিতাস ও কামতা ফিল্ডে চারটি মূল্যায়ন-কাম-উন্নয়ন কূপ খনন প্রকল্পের মেয়াদ শুরু হয়েছে জানুয়ারি ২০২৫ এবং শেষ হবে সেপ্টেম্বর ২০২৭ সালে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ১ হাজার ২৫৫ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৮৭২ কোটি ২০ লাখ টাকা সরকার ব্যয় করবে এবং ৩৮২ কোটি ৮০ লাখ নিজস্ব অর্থায়নে দেওয়া হবে।
বিএডিসির বীজ উৎপাদন আধুনিকীকরণ প্রকল্পের ব্যয় ২৯২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, মেয়াদ জুলাই ২০২৪ থেকে জুন ২০২৭ পর্যন্ত। এই ব্যয় সম্পূর্ণভাবে সরকার বহন করবে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছে অধিকাংশ আমদানিকারক। ভারত ও ভুটান থেকে প্রতি টন পাথরের আমদানি মূল্য ৩ থেকে ৫ ডলার বৃদ্ধি করায় গতকাল শনিবার সকাল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
৪ ঘণ্টা আগেপণ্যের মান নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই), জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। এর ফলে কাজের দক্ষতা বাড়বে এবং সেবা গ্রহণ সহজ হবে।
৫ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে মোট ২ হাজার ৮৯৫ কোটি টাকার বিমা দাবি নিষ্পত্তি করেছে মেটলাইফ বাংলাদেশ। গ্রাহকদের বিমা সুবিধা হিসেবে পরিশোধ করা অর্থের পাশাপাশি চিকিৎসা ও মৃত্যু দাবি হিসেবে পরিশোধ করা অর্থের অন্তর্ভুক্ত।
৫ ঘণ্টা আগে