নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলারের টালমাটাল অবস্থা ঠেকাতে অবশেষে ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মন্দের ভালো হিসেবে আপাতত এটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। তবে সেটা বাস্তবায়নের দায়িত্ব গভর্নরের ওপর ছেড়ে দেয় সংস্থাটি। গতকাল বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আইএমএফের বৈঠকে বিশদ আলোচনা হয়।
বৈঠক সূত্র জানায়, ক্রলিং পেগ চালুর বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা ও সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সদস্যরা নানা পর্যালোচনা ও যুক্তি উপস্থাপন করেন। পরিশেষে তাঁরা প্রাথমিকভাবে চালুর জন্য গভর্নরের ওপর দায়িত্বভার ছেড়ে দেন। সবকিছু ঠিক থাকলে গভর্নর সরকারের সর্বোচ্চ মহলে আলোচনা করে আগামী অর্থবছর থেকে ক্রলিং পেগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যত কোনো উপায় না পেয়ে মন্দের ভালো হিসেবে ক্রলিং পেগের ওপর নির্ভর করা হচ্ছে। এটি পরীক্ষামূলকভাবে চালুর পর বিভিন্ন দেশের মডেল কীভাবে ক্রলিং পেগকে নিয়ন্ত্রণ করত, সেগুলো বিষয় পর্যবেক্ষণ করা হবে। বিষয়টি স্থায়ীভাবে চালু থাকবে কি থাকবে না, তা নির্ভর করবে ডলারের বাজার পরিস্থিতি মূল্যায়নের ওপর।
এ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ও আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ডলার সংকট এখনো রয়ে গেছে। এর পেছনে বড় কারণ হলো ডলারের রেট বাজারভিত্তিক না করা বা বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যর্থতা। এমন পরিস্থিতিতে অনেক পুরাতন মডেল হলো ক্রলিং পেগ পদ্ধতি সাময়িক সমাধান হতে পারে। তবে এটি কোনো টেকসই বা স্থায়ী সমাধান নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক গায়ের জোরে ডলারের দাম নির্ধারণ করলেও একটা পর্যায়ে বাজারের ওপরই ছেড়ে দিতে হবে।
এর আগে বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সফররত আইএমএফ প্রতিনিধিদলের প্রথম দিনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংক্রোচনমূলক মুদ্রানীতির মাধ্যমে সুদের হার বৃদ্ধিসহ গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য সংগ্রহ করেছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে রিজার্ভ পরিস্থিতি, ডলারের বিদ্যমান রেট, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক লেনদেন বিষয়ে হালনাগাদ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ জানতে চেয়েছে।
ডলারের টালমাটাল অবস্থা ঠেকাতে অবশেষে ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মন্দের ভালো হিসেবে আপাতত এটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। তবে সেটা বাস্তবায়নের দায়িত্ব গভর্নরের ওপর ছেড়ে দেয় সংস্থাটি। গতকাল বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আইএমএফের বৈঠকে বিশদ আলোচনা হয়।
বৈঠক সূত্র জানায়, ক্রলিং পেগ চালুর বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা ও সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সদস্যরা নানা পর্যালোচনা ও যুক্তি উপস্থাপন করেন। পরিশেষে তাঁরা প্রাথমিকভাবে চালুর জন্য গভর্নরের ওপর দায়িত্বভার ছেড়ে দেন। সবকিছু ঠিক থাকলে গভর্নর সরকারের সর্বোচ্চ মহলে আলোচনা করে আগামী অর্থবছর থেকে ক্রলিং পেগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যত কোনো উপায় না পেয়ে মন্দের ভালো হিসেবে ক্রলিং পেগের ওপর নির্ভর করা হচ্ছে। এটি পরীক্ষামূলকভাবে চালুর পর বিভিন্ন দেশের মডেল কীভাবে ক্রলিং পেগকে নিয়ন্ত্রণ করত, সেগুলো বিষয় পর্যবেক্ষণ করা হবে। বিষয়টি স্থায়ীভাবে চালু থাকবে কি থাকবে না, তা নির্ভর করবে ডলারের বাজার পরিস্থিতি মূল্যায়নের ওপর।
এ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ও আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ডলার সংকট এখনো রয়ে গেছে। এর পেছনে বড় কারণ হলো ডলারের রেট বাজারভিত্তিক না করা বা বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যর্থতা। এমন পরিস্থিতিতে অনেক পুরাতন মডেল হলো ক্রলিং পেগ পদ্ধতি সাময়িক সমাধান হতে পারে। তবে এটি কোনো টেকসই বা স্থায়ী সমাধান নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক গায়ের জোরে ডলারের দাম নির্ধারণ করলেও একটা পর্যায়ে বাজারের ওপরই ছেড়ে দিতে হবে।
এর আগে বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সফররত আইএমএফ প্রতিনিধিদলের প্রথম দিনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংক্রোচনমূলক মুদ্রানীতির মাধ্যমে সুদের হার বৃদ্ধিসহ গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য সংগ্রহ করেছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে রিজার্ভ পরিস্থিতি, ডলারের বিদ্যমান রেট, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক লেনদেন বিষয়ে হালনাগাদ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ জানতে চেয়েছে।
আইএমএফ বাংলাদেশকে যে ঋণ দিয়েছে, তার শর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ কমানো ও সুশাসন নিশ্চিত করা। কিন্তু বাস্তবে ঠিক উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। তিন বছর আগে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ ছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ
৭ ঘণ্টা আগেকেনাকাটার অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ করতে দারাজ বাংলাদেশ চালু করেছে ‘চয়েস’— নামে একটি বিশেষ শপিং চ্যানেল। যেখানে গ্রাহকেরা পাবেন উন্নত মানের বাছাইকৃত পণ্য, দ্রুত ডেলিভারি, এবং এক্সক্লুসিভ ডিল।
৯ ঘণ্টা আগেউত্তরবঙ্গের অন্যতম বৃহৎ নৌবন্দর সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ী নৌবন্দর, যা দেশের নৌপরিবহন-ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রতিদিন চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলা এবং অন্যান্য নৌবন্দর থেকে সার, কয়লা, পাথর, সিমেন্ট, জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী জাহাজ এখানে নোঙর করে। তবে শুকনো মৌসুম এলেই নাব্য
৯ ঘণ্টা আগেব্যাংক এশিয়া পিএলসি নানা কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে গত সোমবার (৩ মার্চ) আর্থিক সাক্ষরতা দিবস— ২০২৫ পালন করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসরণ করে দিনটি পালন উপলক্ষে দেশব্যাপী ব্যাংকের এজেন্ট, মাঠকর্মী ও শাখা কর্মকর্তাদের সংযুক্ত করে আর্থিক সাক্ষরতা বিষয়ক একটি অনলাইন মিটিংয়ের আয়োজন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে