নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোরবানির পশুর চামড়া যাতে নষ্ট না হয় সে জন্য কোরবানির পর প্রয়োজনীয় লবণ যুক্ত করে সংরক্ষণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার মূল্য নির্ধারণ এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভায় এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, কোরবানির সাত দিন পর্যন্ত ঢাকা অভিমুখে এবং আন্তজেলা কোনো চামড়াবাহী যানবাহন চলাচল করতে পারবে না। লবণ যুক্ত করার কারণে কোনো চামড়া নষ্ট হবে না এবং সময় নিয়ে উপযুক্ত মূল্যে চামড়া বিক্রয় করা সম্ভব হবে। দেশের মসজিদগুলো থেকে এ বিষয়ে কোরবানিদাতাদের সচেতন করতে হবে।
টিপু মুনশির সভাপতিত্বে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয় সভায়। চামড়ার স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজার দর, চাহিদা, সরবরাহ, রপ্তানির সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা এবং সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মতামত বিবেচনায় নিয়ে লবণযুক্ত প্রতি বর্গ ফুট গরুর চামড়া ঢাকায় ৪৭-৫২ টাকা, ঢাকার বাইরে ৪০-৪৪ টাকা, খাসির চামড়া সর্বত্র ১৮-২০ টাকা এবং বকরির চামড়া সর্বত্র ১২-১৪ টাকা ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত মূল্যে চামড়া কেনার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে বলে নির্দেশনা দেওয়া হয় সভায়।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এ চামড়ার মূল্য গরিবের হক। এতিম খানা, মাদ্রাসা, আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মতো সংস্থাগুলোই বেশির ভাগ চামড়া সংগ্রহ করে থাকে। গরিবদের ন্যায্য পাওনা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। চামড়া ক্রয় নিশ্চিত করতে ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যাংক প্রয়োজনীয় টাকা ঋণ মঞ্জুর করেছে। দেশে প্রয়োজনীয় লবণ মজুত রয়েছে, লবণের সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রয়েছে। হাটে কোরবানির পশুর হাসিলের সময় পশু ক্রেতাদের প্রয়োজনীয় লবণ ক্রয় নিশ্চিত করবে সিটি করপোরেশন। মাঠ পর্যায়ে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রশাসনকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এবার কোরবানির চামড়া সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং নির্ধারিত মূল্যে ক্রয়-বিক্রয়ে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না এবং নষ্ট হবে না।
দেশের চামড়া রপ্তানি বেড়েছে এবং আরও বাড়বে উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, ‘দেশের প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওয়েট ব্লু চামড়া কেস টু কেস ভিত্তিতে রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এত দিন কোরবানির নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় লবণযুক্ত না করার কারণে অনেক সময় চামড়া নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকত এবং বিক্রেতা কম দামে চামড়া বিক্রয় করতে বাধ্য হতেন।
গত বছর লবণযুক্ত প্রতি বর্গ ফুট গরুর চামড়া ঢাকায় ৪০-৪৫ টাকা, ঢাকার বাইরে ৩৩-৩৭ টাকা, খাসির চামড়া সর্বত্র ১৫-১৭ টাকা এবং ছাগল ভেড়া ও মহিষের চামড়া সর্বত্র ১২-১৪ টাকা ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ সভায় বক্তব্য রাখেন। ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে সভায় বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আকতার হোসেন, শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ, বাংলাদেশ ফিনিশ লেদার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন, হাইড অ্যান্ড স্কিন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আফতাব খান।
কোরবানির পশুর চামড়া যাতে নষ্ট না হয় সে জন্য কোরবানির পর প্রয়োজনীয় লবণ যুক্ত করে সংরক্ষণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার মূল্য নির্ধারণ এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভায় এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, কোরবানির সাত দিন পর্যন্ত ঢাকা অভিমুখে এবং আন্তজেলা কোনো চামড়াবাহী যানবাহন চলাচল করতে পারবে না। লবণ যুক্ত করার কারণে কোনো চামড়া নষ্ট হবে না এবং সময় নিয়ে উপযুক্ত মূল্যে চামড়া বিক্রয় করা সম্ভব হবে। দেশের মসজিদগুলো থেকে এ বিষয়ে কোরবানিদাতাদের সচেতন করতে হবে।
টিপু মুনশির সভাপতিত্বে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয় সভায়। চামড়ার স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজার দর, চাহিদা, সরবরাহ, রপ্তানির সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা এবং সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মতামত বিবেচনায় নিয়ে লবণযুক্ত প্রতি বর্গ ফুট গরুর চামড়া ঢাকায় ৪৭-৫২ টাকা, ঢাকার বাইরে ৪০-৪৪ টাকা, খাসির চামড়া সর্বত্র ১৮-২০ টাকা এবং বকরির চামড়া সর্বত্র ১২-১৪ টাকা ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত মূল্যে চামড়া কেনার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে বলে নির্দেশনা দেওয়া হয় সভায়।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এ চামড়ার মূল্য গরিবের হক। এতিম খানা, মাদ্রাসা, আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মতো সংস্থাগুলোই বেশির ভাগ চামড়া সংগ্রহ করে থাকে। গরিবদের ন্যায্য পাওনা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। চামড়া ক্রয় নিশ্চিত করতে ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যাংক প্রয়োজনীয় টাকা ঋণ মঞ্জুর করেছে। দেশে প্রয়োজনীয় লবণ মজুত রয়েছে, লবণের সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রয়েছে। হাটে কোরবানির পশুর হাসিলের সময় পশু ক্রেতাদের প্রয়োজনীয় লবণ ক্রয় নিশ্চিত করবে সিটি করপোরেশন। মাঠ পর্যায়ে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রশাসনকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এবার কোরবানির চামড়া সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং নির্ধারিত মূল্যে ক্রয়-বিক্রয়ে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না এবং নষ্ট হবে না।
দেশের চামড়া রপ্তানি বেড়েছে এবং আরও বাড়বে উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, ‘দেশের প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওয়েট ব্লু চামড়া কেস টু কেস ভিত্তিতে রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এত দিন কোরবানির নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় লবণযুক্ত না করার কারণে অনেক সময় চামড়া নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকত এবং বিক্রেতা কম দামে চামড়া বিক্রয় করতে বাধ্য হতেন।
গত বছর লবণযুক্ত প্রতি বর্গ ফুট গরুর চামড়া ঢাকায় ৪০-৪৫ টাকা, ঢাকার বাইরে ৩৩-৩৭ টাকা, খাসির চামড়া সর্বত্র ১৫-১৭ টাকা এবং ছাগল ভেড়া ও মহিষের চামড়া সর্বত্র ১২-১৪ টাকা ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ সভায় বক্তব্য রাখেন। ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে সভায় বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আকতার হোসেন, শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ, বাংলাদেশ ফিনিশ লেদার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন, হাইড অ্যান্ড স্কিন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আফতাব খান।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৮ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে