চলতি মাসের শেষের দিকে রাশিয়ায় অনুষ্ঠেয় ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন না সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। তবে বিশ্বের বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। ক্রেমলিনের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
২০০৯ সালে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা নিয়ে গঠিত হয় ব্রিকস জোট। গত বছর আগস্টে এই জোটে যোগদানের আমন্ত্রণ পায় ৬ দেশ। এর মধ্যে ইথিওপিয়া, ইরান, মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত চলতি বছর জানুয়ারিতে জোটে যোগ দিয়েছে। সৌদি আরব যোগ দিয়েছিল কিনা তা নিয়ে ধোয়াঁশা আছে।
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পররাষ্ট্রনীতির সহযোগী ইউরি উশাকভ বলেছেন, ব্রিকসের ১০ সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ৯টির সরকারপ্রধান রাশিয়ার কাজান শহরে অনুষ্ঠেয় এই শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। সৌদি আরবের যুবরাজ অংশ না নিলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদ তাঁর প্রতিনিধিত্ব করবেন।
তবে কী কারণে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সম্মেলনে যোগ দেবেন না, তা জানাননি এই রুশ কূটনৈতিক। গত মাসে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছিলেন, রাশিয়া সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানকে সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
এ বিষয় ওয়াকিবহাল দুটি সূত্র জানুয়ারিতে রয়টার্সকে জানায়, রিয়াদ এখনো ব্রিকসে যোগদানের আমন্ত্রণটি বিবেচনা করছে। তাঁদের মধ্যে একজন বলেছিলেন, ব্লকে যোগ দেওয়ার সুবিধা রয়েছে।
সৌদি সরকারি সূত্র ফেব্রুয়ারিতে রয়টার্সকে বলেছিল, সৌদি আরব এখনো যোগদানের আমন্ত্রণে সাড়া দেয়নি এবং বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।
এদিকে বেইজিংয়ের সঙ্গে সৌদি আরবের সাম্প্রতিক সুসম্পর্ক দীর্ঘদিনের মিত্র ওয়াশিংটনের মনে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। ফলে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রিয়াদ-ওয়াশিংটনের সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে।
ইউরি উশাকভ বলেন, ব্রিকস এমন একটি জোট, যা উপেক্ষা করা যায় না। এই জোটে যোগদান থেকে বিরত থাকতে পশ্চিম অনেক দেশকেই চাপ দিচ্ছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ব্রিকসের সদস্যরা বিশ্বের জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ। তেল উৎপাদনের প্রায় ৪০ শতাংশ এবং বৈশ্বিক পণ্য রপ্তানির প্রায় এক–চতুর্থাংশ।
গোল্ডম্যান শ্যাক্সের অর্থনীতিবিদ জিম ও’নিল ২০০৩ সালে প্রথম ‘ব্রিক’ শব্দটির নতুন অর্থের সূচনা করেন। যেখানে তিনি ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত ও চীনের অর্থনীতি আগামী অর্ধশতাব্দীতে কীভাবে পশ্চিমা অর্থনীতির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং অতিক্রম করতে পারে তা ব্যাখ্যা করেন।
চলতি মাসের শেষের দিকে রাশিয়ায় অনুষ্ঠেয় ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন না সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। তবে বিশ্বের বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। ক্রেমলিনের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
২০০৯ সালে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা নিয়ে গঠিত হয় ব্রিকস জোট। গত বছর আগস্টে এই জোটে যোগদানের আমন্ত্রণ পায় ৬ দেশ। এর মধ্যে ইথিওপিয়া, ইরান, মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত চলতি বছর জানুয়ারিতে জোটে যোগ দিয়েছে। সৌদি আরব যোগ দিয়েছিল কিনা তা নিয়ে ধোয়াঁশা আছে।
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পররাষ্ট্রনীতির সহযোগী ইউরি উশাকভ বলেছেন, ব্রিকসের ১০ সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ৯টির সরকারপ্রধান রাশিয়ার কাজান শহরে অনুষ্ঠেয় এই শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন। সৌদি আরবের যুবরাজ অংশ না নিলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদ তাঁর প্রতিনিধিত্ব করবেন।
তবে কী কারণে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সম্মেলনে যোগ দেবেন না, তা জানাননি এই রুশ কূটনৈতিক। গত মাসে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছিলেন, রাশিয়া সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানকে সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
এ বিষয় ওয়াকিবহাল দুটি সূত্র জানুয়ারিতে রয়টার্সকে জানায়, রিয়াদ এখনো ব্রিকসে যোগদানের আমন্ত্রণটি বিবেচনা করছে। তাঁদের মধ্যে একজন বলেছিলেন, ব্লকে যোগ দেওয়ার সুবিধা রয়েছে।
সৌদি সরকারি সূত্র ফেব্রুয়ারিতে রয়টার্সকে বলেছিল, সৌদি আরব এখনো যোগদানের আমন্ত্রণে সাড়া দেয়নি এবং বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।
এদিকে বেইজিংয়ের সঙ্গে সৌদি আরবের সাম্প্রতিক সুসম্পর্ক দীর্ঘদিনের মিত্র ওয়াশিংটনের মনে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। ফলে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রিয়াদ-ওয়াশিংটনের সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে।
ইউরি উশাকভ বলেন, ব্রিকস এমন একটি জোট, যা উপেক্ষা করা যায় না। এই জোটে যোগদান থেকে বিরত থাকতে পশ্চিম অনেক দেশকেই চাপ দিচ্ছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ব্রিকসের সদস্যরা বিশ্বের জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ। তেল উৎপাদনের প্রায় ৪০ শতাংশ এবং বৈশ্বিক পণ্য রপ্তানির প্রায় এক–চতুর্থাংশ।
গোল্ডম্যান শ্যাক্সের অর্থনীতিবিদ জিম ও’নিল ২০০৩ সালে প্রথম ‘ব্রিক’ শব্দটির নতুন অর্থের সূচনা করেন। যেখানে তিনি ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত ও চীনের অর্থনীতি আগামী অর্ধশতাব্দীতে কীভাবে পশ্চিমা অর্থনীতির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং অতিক্রম করতে পারে তা ব্যাখ্যা করেন।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১৬ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
২ দিন আগে