নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির ঘোমটা পরা প্রার্থী দেওয়া ভণ্ডামি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কয়েকটি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, দলীয় সংসদ সদস্য ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণের মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমরা তাদের আমন্ত্রণ করছি না। নির্বাচন অংশগ্রহণ করা তাদের অধিকার। জাতীয় নির্বাচনে যেমন সিটি নির্বাচনেও তেমন। আমরা লক্ষ্য করেছি যে, বিভিন্ন পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে নির্বাচনে বিএনপির ধানের শিষ ছিল না, কিন্তু ঘোমটা পড়ে সকলখানেই তাদের প্রার্থী ছিল।’
আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও বিএনপির ঘোমটা পরা প্রার্থী থাকবে বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সিলেটের বর্তমান মেয়র আরিফ এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন। কাজেই অন্যান্য সিটিতেও ঘোমটা পরা তাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে। এটা বিএনপির রাজনীতির আরেক ভণ্ডামি। এটা ভণ্ডামি, তারা করছে।’
বিএনপি স্বাধীনতাকে বিশ্বাস করে না দাবি করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তাঁর দাবি দলটি মুক্তিযুদ্ধের সম্পর্কিত দিবসগুলোকে অস্বীকার করে। ৭ মার্চ, ১৭ এপ্রিলসহ কিছু দিবস তারা পালন করে না বলেও উল্লেখ করেন কাদের। তিনি বলেন, ‘দেখবেন বিজয় দিবসে তাদের প্রোগ্রামে বঙ্গবন্ধু নেই, স্বাধীনতা দিবসেও দেখবেন বঙ্গবন্ধু নেই, জিয়া রহমান যা শুরু করে দিয়ে গেছে, সেই ধারা বিএনপিতে এখনো অব্যাহত রয়েছে।’
কাদের বলেন, ‘তারা বিজয় দিবস পালন করে তাদের বিজয়ের মহানায়ক নেই। তারা স্বাধীনতা দিবস পালন করে তাদের স্বাধীনতার স্থপতি নেই। ক্ষমতায় থাকতে তারা এটা করেছে। এখনো তারা একই ভাবধারায় রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তারা ধারণ করে না। স্বাধীনতার আদর্শ তারা বিশ্বাস করে না। এটা আজকে বাংলাদেশের প্রমাণিত সত্য।’
আওয়ামী লীগ ত্রিশ সিটের বেশি পাবে না বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘প্রমাণ করবেন কীভাবে? নির্বাচনে আসেন, জনগণ ভোট দেবে। মনে কি নেই ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে বেগম খালেদা যে বলেছিলেন-আওয়ামী লীগ ত্রিশটা আসনও পাবে না। মনে আছে? মির্জা ফখরুলের দেশনেত্রী কথা কি বলেননি? পরে দেখা গেল ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির আসন পেয়েছিল ২৯ এর সঙ্গে এক যোগে ৩০টি আসন তারা পেয়েছিল। এখন আবার সেই পুরোনো দম্ভোক্তি তারা করে যাচ্ছে।
আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০ আসন পাবে না বলে মনে করেই বিএনপি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘নিজেরাই ৩০ আসন পায় কিনা দেখুক। দিন যতই যাচ্ছে তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পাবলিক খায় না, পাবলিক যদি না খায় ওই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সেই আন্দোলনের ডাক দেওয়া যাবে ঢেউ আসবে না। ডাক দেওয়া যাবে জোয়ার আসবে না। এখন পর্যন্ত আসেনি। ভবিষ্যতেও আসার সম্ভাবনা নেই। মরুভূমিতে বৃষ্টি ঝরানোর চেষ্টা করছে, লাভ নাই। আপনাদের অঙ্গন মরুভূমি হয়ে গেছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, উপ প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ খুলনা বিভাগীয় বিভিন্ন জেলার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির ঘোমটা পরা প্রার্থী দেওয়া ভণ্ডামি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কয়েকটি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, দলীয় সংসদ সদস্য ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণের মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমরা তাদের আমন্ত্রণ করছি না। নির্বাচন অংশগ্রহণ করা তাদের অধিকার। জাতীয় নির্বাচনে যেমন সিটি নির্বাচনেও তেমন। আমরা লক্ষ্য করেছি যে, বিভিন্ন পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে নির্বাচনে বিএনপির ধানের শিষ ছিল না, কিন্তু ঘোমটা পড়ে সকলখানেই তাদের প্রার্থী ছিল।’
আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও বিএনপির ঘোমটা পরা প্রার্থী থাকবে বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সিলেটের বর্তমান মেয়র আরিফ এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন। কাজেই অন্যান্য সিটিতেও ঘোমটা পরা তাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে। এটা বিএনপির রাজনীতির আরেক ভণ্ডামি। এটা ভণ্ডামি, তারা করছে।’
বিএনপি স্বাধীনতাকে বিশ্বাস করে না দাবি করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। তাঁর দাবি দলটি মুক্তিযুদ্ধের সম্পর্কিত দিবসগুলোকে অস্বীকার করে। ৭ মার্চ, ১৭ এপ্রিলসহ কিছু দিবস তারা পালন করে না বলেও উল্লেখ করেন কাদের। তিনি বলেন, ‘দেখবেন বিজয় দিবসে তাদের প্রোগ্রামে বঙ্গবন্ধু নেই, স্বাধীনতা দিবসেও দেখবেন বঙ্গবন্ধু নেই, জিয়া রহমান যা শুরু করে দিয়ে গেছে, সেই ধারা বিএনপিতে এখনো অব্যাহত রয়েছে।’
কাদের বলেন, ‘তারা বিজয় দিবস পালন করে তাদের বিজয়ের মহানায়ক নেই। তারা স্বাধীনতা দিবস পালন করে তাদের স্বাধীনতার স্থপতি নেই। ক্ষমতায় থাকতে তারা এটা করেছে। এখনো তারা একই ভাবধারায় রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তারা ধারণ করে না। স্বাধীনতার আদর্শ তারা বিশ্বাস করে না। এটা আজকে বাংলাদেশের প্রমাণিত সত্য।’
আওয়ামী লীগ ত্রিশ সিটের বেশি পাবে না বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘প্রমাণ করবেন কীভাবে? নির্বাচনে আসেন, জনগণ ভোট দেবে। মনে কি নেই ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে বেগম খালেদা যে বলেছিলেন-আওয়ামী লীগ ত্রিশটা আসনও পাবে না। মনে আছে? মির্জা ফখরুলের দেশনেত্রী কথা কি বলেননি? পরে দেখা গেল ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির আসন পেয়েছিল ২৯ এর সঙ্গে এক যোগে ৩০টি আসন তারা পেয়েছিল। এখন আবার সেই পুরোনো দম্ভোক্তি তারা করে যাচ্ছে।
আগামী জাতীয় নির্বাচনে ৩০ আসন পাবে না বলে মনে করেই বিএনপি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘নিজেরাই ৩০ আসন পায় কিনা দেখুক। দিন যতই যাচ্ছে তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পাবলিক খায় না, পাবলিক যদি না খায় ওই আন্দোলনের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সেই আন্দোলনের ডাক দেওয়া যাবে ঢেউ আসবে না। ডাক দেওয়া যাবে জোয়ার আসবে না। এখন পর্যন্ত আসেনি। ভবিষ্যতেও আসার সম্ভাবনা নেই। মরুভূমিতে বৃষ্টি ঝরানোর চেষ্টা করছে, লাভ নাই। আপনাদের অঙ্গন মরুভূমি হয়ে গেছে।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, উপ প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ খুলনা বিভাগীয় বিভিন্ন জেলার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ভাউলার হাট উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শুকনা মরিচের হাট, যেখানে সূর্য ওঠার আগেই জমে ওঠে কোটি টাকার বেচাকেনা। কোথাও চলছে মরিচ বস্তাবন্দী, কোথাও পাইকারদের হাঁকডাক আর দরদাম।
১৭ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দার মধ্যেই নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলতে যাচ্ছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দেশে প্রথমবারের মতো এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষামূলক লেনদেন শুরু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
১৭ ঘণ্টা আগেজীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
১ দিন আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১ দিন আগে