জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা হতে যাচ্ছে ১০ ফেব্রুয়ারি। এবারে মুদ্রানীতিতে সুদহারের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশেষত জানুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘর থেকে এক অঙ্কে নেমে আসায় বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদহার ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমিয়ে ১০ শতাংশ থেকে ৯.৭৫ শতাংশ করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হতে হলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সভায় অনুমোদন করাতে হবে। সূত্রমতে, বোর্ড সভার অনুমোদন পেলে ওই দিন বেলা ৩টায় সংবাদ সম্মেলনে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বোর্ডে অনুমোদন পাওয়ার পর আগামী সোমবার মুদ্রানীতি ঘোষণা হতে পারে। নতুন মুদ্রানীতিতে সুদের হার বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং সুদহারের পরিবর্তন
এবারের মুদ্রানীতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ৯.৯৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ১০.৮৯ শতাংশ। এর ফলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ২ শতাংশ কমে ১০.৭২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যেখানে ডিসেম্বরে এটি ছিল ১২.৯২ শতাংশ। এতে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে নীতি সুদহার কমিয়ে ৯.৭৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হবে।
একাধিক সূত্র জানিয়েছে, সুদহার কমানো বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় পদক্ষেপ, বিশেষত ২০২২ সালের মে মাসের পর থেকে এ পর্যন্ত ১১ বার নীতি সুদহার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এবারই এই প্রথম সুদহার কমানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। গত বছরগুলোর মধ্যে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সুদহার বৃদ্ধি করা হয়েছিল। তবে এবারে তা কমানোর পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সুদহার কমানোর পরিপ্রেক্ষিতে কতটা কার্যকরভাবে তা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারে, সেটি সময়ই বলবে।
বিনিয়োগ এবং ঋণ প্রবৃদ্ধি
বাংলাদেশ ব্যাংক এবারের মুদ্রানীতিতে বিনিয়োগ পরিবেশ এবং বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির বিষয়ে খুব সতর্ক মনোভাব গ্রহণ করছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি মাত্র ৭.৬৬ শতাংশ হয়েছে, যা গত অর্থবছরের জন্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় অনেক কম। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৯.৮ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছিল, কিন্তু তার পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। তবে আগামী মুদ্রানীতিতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অপরিবর্তিত রাখা হতে পারে। এটি বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সরকারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সুদহার বৃদ্ধি হয়ে যাওয়ার কারণে দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি অনেকাংশেই কমে গেছে। তবে এখন সুদহার কমানোর ফলে বিনিয়োগ পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির দিকে যাবে।
বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্থিতিশীলতা
এবারের মুদ্রানীতিতে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নিয়মে ডলারের লেনদেনের জন্য প্রতিদিন রেফারেন্স রেট ঘোষণা করবে। এই রেটের ভিত্তিতে ব্যাংকগুলো ডলার কিনবে এবং বিক্রি করবে। এতে করে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্থিতিশীলতা আনার চেষ্টা করা হবে। বর্তমানে ডলারের মূল্য ১২২ টাকার আশপাশে রয়েছে এবং এ দাম আরও ২ টাকা বাড়তে পারে। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ফ্লোটিং মুদ্রাবাজারের পরামর্শ দিয়েছিল, তা কার্যকর হয়নি। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছে।
ডলারের মূল্য স্থিতিশীল রাখার পদক্ষেপ
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের অপর এক কর্মকর্তা জানান, ‘বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিদিন রেফারেন্স রেট ঘোষণা করবে, যাতে ব্যাংকগুলো সেই রেট অনুসরণ করে লেনদেন করতে পারে। আমরা এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ডলারের বাজারে অস্থিরতা কমাতে সক্ষম হব। তবে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ডলারের দাম আরও ২ টাকা বাড়তে পারে।’
সুদহারের প্রভাব
বিভিন্ন সূত্র জানাচ্ছে, সুদের হার বৃদ্ধির কারণে ব্যবসায়িক পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বেশ কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ঋণ গ্রহণ করতে আগ্রহী নয়; কারণ, উচ্চ সুদহার তাদের জন্য একটি বড় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা হতে যাচ্ছে ১০ ফেব্রুয়ারি। এবারে মুদ্রানীতিতে সুদহারের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশেষত জানুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘর থেকে এক অঙ্কে নেমে আসায় বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদহার ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমিয়ে ১০ শতাংশ থেকে ৯.৭৫ শতাংশ করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হতে হলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড সভায় অনুমোদন করাতে হবে। সূত্রমতে, বোর্ড সভার অনুমোদন পেলে ওই দিন বেলা ৩টায় সংবাদ সম্মেলনে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বোর্ডে অনুমোদন পাওয়ার পর আগামী সোমবার মুদ্রানীতি ঘোষণা হতে পারে। নতুন মুদ্রানীতিতে সুদের হার বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং সুদহারের পরিবর্তন
এবারের মুদ্রানীতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ৯.৯৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা ডিসেম্বরে ছিল ১০.৮৯ শতাংশ। এর ফলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ২ শতাংশ কমে ১০.৭২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যেখানে ডিসেম্বরে এটি ছিল ১২.৯২ শতাংশ। এতে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে নীতি সুদহার কমিয়ে ৯.৭৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হবে।
একাধিক সূত্র জানিয়েছে, সুদহার কমানো বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় পদক্ষেপ, বিশেষত ২০২২ সালের মে মাসের পর থেকে এ পর্যন্ত ১১ বার নীতি সুদহার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এবারই এই প্রথম সুদহার কমানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। গত বছরগুলোর মধ্যে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সুদহার বৃদ্ধি করা হয়েছিল। তবে এবারে তা কমানোর পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সুদহার কমানোর পরিপ্রেক্ষিতে কতটা কার্যকরভাবে তা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারে, সেটি সময়ই বলবে।
বিনিয়োগ এবং ঋণ প্রবৃদ্ধি
বাংলাদেশ ব্যাংক এবারের মুদ্রানীতিতে বিনিয়োগ পরিবেশ এবং বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির বিষয়ে খুব সতর্ক মনোভাব গ্রহণ করছে। ২০২৩ সালের নভেম্বরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি মাত্র ৭.৬৬ শতাংশ হয়েছে, যা গত অর্থবছরের জন্য নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় অনেক কম। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৯.৮ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছিল, কিন্তু তার পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। তবে আগামী মুদ্রানীতিতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অপরিবর্তিত রাখা হতে পারে। এটি বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সরকারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সুদহার বৃদ্ধি হয়ে যাওয়ার কারণে দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি অনেকাংশেই কমে গেছে। তবে এখন সুদহার কমানোর ফলে বিনিয়োগ পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির দিকে যাবে।
বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্থিতিশীলতা
এবারের মুদ্রানীতিতে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নিয়মে ডলারের লেনদেনের জন্য প্রতিদিন রেফারেন্স রেট ঘোষণা করবে। এই রেটের ভিত্তিতে ব্যাংকগুলো ডলার কিনবে এবং বিক্রি করবে। এতে করে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্থিতিশীলতা আনার চেষ্টা করা হবে। বর্তমানে ডলারের মূল্য ১২২ টাকার আশপাশে রয়েছে এবং এ দাম আরও ২ টাকা বাড়তে পারে। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ফ্লোটিং মুদ্রাবাজারের পরামর্শ দিয়েছিল, তা কার্যকর হয়নি। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারে হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছে।
ডলারের মূল্য স্থিতিশীল রাখার পদক্ষেপ
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের অপর এক কর্মকর্তা জানান, ‘বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিদিন রেফারেন্স রেট ঘোষণা করবে, যাতে ব্যাংকগুলো সেই রেট অনুসরণ করে লেনদেন করতে পারে। আমরা এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ডলারের বাজারে অস্থিরতা কমাতে সক্ষম হব। তবে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ডলারের দাম আরও ২ টাকা বাড়তে পারে।’
সুদহারের প্রভাব
বিভিন্ন সূত্র জানাচ্ছে, সুদের হার বৃদ্ধির কারণে ব্যবসায়িক পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বেশ কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ঋণ গ্রহণ করতে আগ্রহী নয়; কারণ, উচ্চ সুদহার তাদের জন্য একটি বড় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত বছরের অক্টোবর মাসে রাজধানীর বাজারগুলোতে টমেটোর কেজি উঠেছিল ২৯০ টাকা পর্যন্ত। এখন বাজারে সবচেয়ে ভালোমানের টমেটো ৩০ টাকা কেজি। রাজধানীতে পাওয়া যাচ্ছে ১৫ টাকা কেজি দরে। চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি থাকায় এই অবস্থা হয়েছে। অনেক খুচরা বিক্রেতার দোকানে টমেটো নষ্ট হচ্ছে ক্রেতার অভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়েছে আমদানিতে, কমেছে বাণিজ্যের গতি। তবু রাজস্ব আদায়ের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে বেনাপোল কাস্টম হাউস। একই সঙ্গে পৌঁছে গেছে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার দ্বারপ্রান্তে। এই সময় (জুলাই-ডিসেম্বর) ৩ হাজার ২২৫ কোটি টাকা রাজস্ব...
৪ ঘণ্টা আগেহোন্ডার সঙ্গে একীভূতকরণ আলোচনার ইতি টানছে নিশান এবং তারা নতুন অংশীদারের সন্ধানে রয়েছে। এএফপিকে এমনটাই জানিয়েছে এক ঘনিষ্ঠ সূত্র। গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় গণমাধ্যমেও একই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আলোচনাটি ভেস্তে যায় যখন হোন্ডা ডিসেম্বরে ঘোষিত নতুন হোল্ডিং কোম্পানির অধীনে একীভূত হওয়ার পরিবর্তে নিশানকে...
৪ ঘণ্টা আগেবাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে আছে পিঠা-পুলি। যখনই শীত আসে তখনি পিঠা-পুলি, পায়েস কিংবা নাড়ুর কথা আমাদের মনে ভেসে ওঠে। আধুনিকতার ছোঁয়ায় ও নগরায়নের ফলে এই পিঠা উৎসব বিলুপ্তির পথে। বাঙালির এই পিঠা উৎসবের সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে রাজধানীর মগবাজারে অবস্থিত আদ্-দ্বীন
৫ ঘণ্টা আগে