বৈশ্বিক রিজার্ভে ডলারের অবদান ধীরে ধীরে কমছে বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন। তবে মার্কিন মুদ্রার জায়গা নেওয়ার মতো কোনো বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি বলে তিনি মনে করেন।
গতকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের আর্থিক সেবা-সংক্রান্ত কমিটিতে শুনানি চলার সময় ‘ডি-ডলারাইজেশন’ বা ডলারের আধিপত্য অবসানের ঝুঁকি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তাঁর এসব মন্তব্য আসে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কারণে ডলারে লেনদেনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে কি না জানতে চান ওহাইয়োর রিপাবলিকান সদস্য ওয়ারেন ড্যাভিডসন। এর ফলে কোনো কোনো দেশ যে বিকল্প মুদ্রার দিকে ধাবিত হচ্ছে, তা স্বীকার করেন ইয়েলেন।
ইয়েলেন বলেন, ‘তবে বরাবরের মতোই বিশ্ব আর্থিক ব্যবস্থায় নিজের অবদান রেখে চলেছে ডলার। চীনসহ কোনো দেশই ডলারের এই অবস্থান টলাতে পারবে না। কারণ, আমাদের আছে সুবিধাজনক আর্থিক বাজার, আইনের কড়া শাসন ও নিয়ন্ত্রণমুক্ত পুঁজি। আর কোনো দেশের পক্ষে এসব ব্যবস্থা করা সম্ভব নয়। ডলারের অবস্থান টলানো দূরের কথা, কাছাকাছি পৌঁছানোর মতো কৌশল বের করাও সহজ হবে না।’
ডলারের আন্তর্জাতিক অবস্থানের অবনমন ঘটছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, রিজার্ভ সম্পদে বৈচিত্র্য আনার প্রচেষ্টা বাড়ছে। বিশ্ব অর্থনীতি যেভাবে বাড়ছে, তাতে এটা অস্বাভাবিক কিছু না।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ইউরিজোন এসএলজের তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের রিজার্ভ মুদ্রার অবস্থান ২ দশক ধরে ক্রমান্বয়ে ক্ষয় হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন হয়েছে গত বছর। শুধু ২০২২ সালে বৈশ্বিক রিজার্ভে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রার অবদান ৮ শতাংশ কমেছে, যেখানে ২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত কমেছে ১১ শতাংশ।
এ ছাড়া ডলার রিজার্ভে নির্ভরতা কমানোর উপায় হিসেবে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে স্বর্ণের চাহিদা বাড়ার খবরও আছে। তবে ডলারের মর্যাদা রক্ষায় মার্কিন আইনপ্রণেতারা কোনো সহায়তা করছেন না বলে মনে করেন ইয়েলেন।
এর আগে শুনানিতে যুক্তরাষ্ট্রের ঋণসীমা নিয়ে উদ্ভূত সংকটের বিষয়ে নিজের দীর্ঘ উদ্বেগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ঋণ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্ষমতার ওপর বৈশ্বিক আস্থার ঘাটতি তৈরি হচ্ছে এবং এর ফলে ডলারের সুনামও ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
বৈশ্বিক রিজার্ভে ডলারের অবদান ধীরে ধীরে কমছে বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন। তবে মার্কিন মুদ্রার জায়গা নেওয়ার মতো কোনো বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি বলে তিনি মনে করেন।
গতকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের আর্থিক সেবা-সংক্রান্ত কমিটিতে শুনানি চলার সময় ‘ডি-ডলারাইজেশন’ বা ডলারের আধিপত্য অবসানের ঝুঁকি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তাঁর এসব মন্তব্য আসে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কারণে ডলারে লেনদেনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে কি না জানতে চান ওহাইয়োর রিপাবলিকান সদস্য ওয়ারেন ড্যাভিডসন। এর ফলে কোনো কোনো দেশ যে বিকল্প মুদ্রার দিকে ধাবিত হচ্ছে, তা স্বীকার করেন ইয়েলেন।
ইয়েলেন বলেন, ‘তবে বরাবরের মতোই বিশ্ব আর্থিক ব্যবস্থায় নিজের অবদান রেখে চলেছে ডলার। চীনসহ কোনো দেশই ডলারের এই অবস্থান টলাতে পারবে না। কারণ, আমাদের আছে সুবিধাজনক আর্থিক বাজার, আইনের কড়া শাসন ও নিয়ন্ত্রণমুক্ত পুঁজি। আর কোনো দেশের পক্ষে এসব ব্যবস্থা করা সম্ভব নয়। ডলারের অবস্থান টলানো দূরের কথা, কাছাকাছি পৌঁছানোর মতো কৌশল বের করাও সহজ হবে না।’
ডলারের আন্তর্জাতিক অবস্থানের অবনমন ঘটছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, রিজার্ভ সম্পদে বৈচিত্র্য আনার প্রচেষ্টা বাড়ছে। বিশ্ব অর্থনীতি যেভাবে বাড়ছে, তাতে এটা অস্বাভাবিক কিছু না।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান ইউরিজোন এসএলজের তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের রিজার্ভ মুদ্রার অবস্থান ২ দশক ধরে ক্রমান্বয়ে ক্ষয় হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন হয়েছে গত বছর। শুধু ২০২২ সালে বৈশ্বিক রিজার্ভে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রার অবদান ৮ শতাংশ কমেছে, যেখানে ২০১৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত কমেছে ১১ শতাংশ।
এ ছাড়া ডলার রিজার্ভে নির্ভরতা কমানোর উপায় হিসেবে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে স্বর্ণের চাহিদা বাড়ার খবরও আছে। তবে ডলারের মর্যাদা রক্ষায় মার্কিন আইনপ্রণেতারা কোনো সহায়তা করছেন না বলে মনে করেন ইয়েলেন।
এর আগে শুনানিতে যুক্তরাষ্ট্রের ঋণসীমা নিয়ে উদ্ভূত সংকটের বিষয়ে নিজের দীর্ঘ উদ্বেগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ঋণ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্ষমতার ওপর বৈশ্বিক আস্থার ঘাটতি তৈরি হচ্ছে এবং এর ফলে ডলারের সুনামও ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ভাউলার হাট উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শুকনা মরিচের হাট, যেখানে সূর্য ওঠার আগেই জমে ওঠে কোটি টাকার বেচাকেনা। কোথাও চলছে মরিচ বস্তাবন্দী, কোথাও পাইকারদের হাঁকডাক আর দরদাম।
১২ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দার মধ্যেই নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলতে যাচ্ছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দেশে প্রথমবারের মতো এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষামূলক লেনদেন শুরু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
১২ ঘণ্টা আগেজীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
১৮ ঘণ্টা আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১ দিন আগে