প্রতিনিধি, কেরানীগঞ্জ (ঢাকা)
আসন্ন ঈদ উল আজহা উপলক্ষে কেরানীগঞ্জের প্রায় সাড়ে ৬০০টি খামারে মোটাতাজা করা হয়েছে প্রায় ১২ হাজার কোরবানির গরু। করোনাকালে পশু বিক্রি নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন থাকায় 'লাইভ ওয়েটে' গরু বিক্রি করছেন খামারিরা। কেরানীগঞ্জ বিভিন্ন পশুর খামার ঘুরে দেখা যায় জীবিত গরু ওজন দিয়ে কেজি প্রতি ৩৮০ থেকে ৪৭৫ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। মূল্য নির্ধারণে গরুর রং, ওজন ও সৌন্দর্যের প্রভাবও থাকে।
অন্যদিকে অনলাইনে পশু বিক্রির চেষ্টা থাকলেও তেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। তবে চলমান লকডাউন শিথিল হলে বেচাকেনা বাড়বে বলেও প্রত্যাশা বিক্রেতাদের।
পজেলার শুভাঢ্যা পশ্চিম পাড়া এলাকার বিসমিল্লাহ এগ্রো ফার্মের মালিক মো. মামুন জানান, সরকার অনলাইনে গরু কেনাবেচায় জোড় দিয়েছে। তবে ক্রেতারা অনলাইনে গরু কিনতে আগ্রহী নয়। অনলাইনে গরু দেখে কেউ কেনে না। আগের বছরগুলোতে এই সময় খামারের ৫০ শতাংশ গরু বিক্রি হয়ে যেত। অথচ এই বছর এখনো তেমন সাড়া নেই। তাই লোকসানের ঝুঁকি না নিয়ে 'লাইভ ওয়েটে' গরু বিক্রি করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত খামারের ৪৪ টি গরুর মধ্যে ৮ টি গরু বিক্রি হয়েছে।
উপজেলার রোহিতপুর ইউনিয়নের ফিট অ্যান্ড ফ্রেশ-২ এগ্রোর মালিক শহিদুল ইসলাম রাজু বলেন, এ বছর আমার খামারে ৪০টি গরু ও দুটি সাদা মহিষ পালন করেছি। এ পর্যন্ত ১০ টি গরু বিক্রি হয়েছে। সবগুলোই বিক্রি হয়েছে 'লাইভ ওয়েটে'। প্রতি কেজি গরু ৪২০-৪৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি। মহিষ দুটির দাম চাচ্ছি ৬ লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত দাম হয়েছে ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা। লকডাউনের জন্য ক্রেতারা আসতে পারছে না তাই তেমন বিক্রি হয়নি। লকডাউন শিথিল হলে বেচাকেনা বাড়বে।
জিনজিরা এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মুতালিব জানান, আমি ৪২০ টাকা দরে কোনাখোলা এলাকার একটি খামার থেকে ২৮০ কেজি ওজনের গরু কিনেছি। খামার থেকে লাইভ ওয়েটে গরু কিনে আমার পরিবারও অনেক খুশি। এতে গরু কিনে হারজিতের কোন সংকোচ নেই। আবার গরু লালনপালনও করতে হয় না। খামারের লোকজন সময়মতো গরু পৌঁছে দেবে।
উপজেলার আতাসুর এলাকার সামায়রা এগ্রো ফার্মের কর্মচারী মো. রতন জানায়, তাদের খামারে এবার প্রায় ২৫০ গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ১২০ টি গরু বিক্রি হয়ে গেছে।
উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ জহির উদ্দিন বলেন, এই বছর ঈদ উল আজহা উপলক্ষে কেরানীগঞ্জে ৬৫৬ টি খামারে ১২ হাজার গরু বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এরই মধ্যে প্রায় ৩০ ভাগ পশু বিক্রি হয়ে গেছে। আমরা অনলাইনে বিক্রির জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রায় ৭ টি প্ল্যাটফর্ম চালু করেছি। এসব প্ল্যাটফর্মে কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন খামার থেকে ২৫০০ কোরবানি পশুর ছবি ও বিবরণ আপলোড করা হয়েছে। এখান থেকে এখন পর্যন্ত ১৪৭ টি পশু বিক্রি হয়েছে। অনলাইনে এ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, খামারগুলোতে কেজি প্রতি ৩৮০ থেকে ৪৭৫ টাকা দরে লাইভ ওয়েটে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির গরু। এতে ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ই ন্যায্য মূল্যে গরু কেনা বেচা করতে পারছে। ২ হাজার পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছেন খামারিরা। এসব পশুর মধ্যে কেরানীগঞ্জে চাহিদা রয়েছে প্রায় ৮-৯ হাজারের মতো। কেরানীগঞ্জের চাহিদা মিটিয়ে বাকি পশুগুলো আশপাশের বিভিন্ন উপজেলার যাচ্ছে।
আসন্ন ঈদ উল আজহা উপলক্ষে কেরানীগঞ্জের প্রায় সাড়ে ৬০০টি খামারে মোটাতাজা করা হয়েছে প্রায় ১২ হাজার কোরবানির গরু। করোনাকালে পশু বিক্রি নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন থাকায় 'লাইভ ওয়েটে' গরু বিক্রি করছেন খামারিরা। কেরানীগঞ্জ বিভিন্ন পশুর খামার ঘুরে দেখা যায় জীবিত গরু ওজন দিয়ে কেজি প্রতি ৩৮০ থেকে ৪৭৫ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। মূল্য নির্ধারণে গরুর রং, ওজন ও সৌন্দর্যের প্রভাবও থাকে।
অন্যদিকে অনলাইনে পশু বিক্রির চেষ্টা থাকলেও তেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। তবে চলমান লকডাউন শিথিল হলে বেচাকেনা বাড়বে বলেও প্রত্যাশা বিক্রেতাদের।
পজেলার শুভাঢ্যা পশ্চিম পাড়া এলাকার বিসমিল্লাহ এগ্রো ফার্মের মালিক মো. মামুন জানান, সরকার অনলাইনে গরু কেনাবেচায় জোড় দিয়েছে। তবে ক্রেতারা অনলাইনে গরু কিনতে আগ্রহী নয়। অনলাইনে গরু দেখে কেউ কেনে না। আগের বছরগুলোতে এই সময় খামারের ৫০ শতাংশ গরু বিক্রি হয়ে যেত। অথচ এই বছর এখনো তেমন সাড়া নেই। তাই লোকসানের ঝুঁকি না নিয়ে 'লাইভ ওয়েটে' গরু বিক্রি করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত খামারের ৪৪ টি গরুর মধ্যে ৮ টি গরু বিক্রি হয়েছে।
উপজেলার রোহিতপুর ইউনিয়নের ফিট অ্যান্ড ফ্রেশ-২ এগ্রোর মালিক শহিদুল ইসলাম রাজু বলেন, এ বছর আমার খামারে ৪০টি গরু ও দুটি সাদা মহিষ পালন করেছি। এ পর্যন্ত ১০ টি গরু বিক্রি হয়েছে। সবগুলোই বিক্রি হয়েছে 'লাইভ ওয়েটে'। প্রতি কেজি গরু ৪২০-৪৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি। মহিষ দুটির দাম চাচ্ছি ৬ লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত দাম হয়েছে ৫ লাখ ২০ হাজার টাকা। লকডাউনের জন্য ক্রেতারা আসতে পারছে না তাই তেমন বিক্রি হয়নি। লকডাউন শিথিল হলে বেচাকেনা বাড়বে।
জিনজিরা এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মুতালিব জানান, আমি ৪২০ টাকা দরে কোনাখোলা এলাকার একটি খামার থেকে ২৮০ কেজি ওজনের গরু কিনেছি। খামার থেকে লাইভ ওয়েটে গরু কিনে আমার পরিবারও অনেক খুশি। এতে গরু কিনে হারজিতের কোন সংকোচ নেই। আবার গরু লালনপালনও করতে হয় না। খামারের লোকজন সময়মতো গরু পৌঁছে দেবে।
উপজেলার আতাসুর এলাকার সামায়রা এগ্রো ফার্মের কর্মচারী মো. রতন জানায়, তাদের খামারে এবার প্রায় ২৫০ গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ১২০ টি গরু বিক্রি হয়ে গেছে।
উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ জহির উদ্দিন বলেন, এই বছর ঈদ উল আজহা উপলক্ষে কেরানীগঞ্জে ৬৫৬ টি খামারে ১২ হাজার গরু বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এরই মধ্যে প্রায় ৩০ ভাগ পশু বিক্রি হয়ে গেছে। আমরা অনলাইনে বিক্রির জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রায় ৭ টি প্ল্যাটফর্ম চালু করেছি। এসব প্ল্যাটফর্মে কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন খামার থেকে ২৫০০ কোরবানি পশুর ছবি ও বিবরণ আপলোড করা হয়েছে। এখান থেকে এখন পর্যন্ত ১৪৭ টি পশু বিক্রি হয়েছে। অনলাইনে এ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, খামারগুলোতে কেজি প্রতি ৩৮০ থেকে ৪৭৫ টাকা দরে লাইভ ওয়েটে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির গরু। এতে ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ই ন্যায্য মূল্যে গরু কেনা বেচা করতে পারছে। ২ হাজার পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছেন খামারিরা। এসব পশুর মধ্যে কেরানীগঞ্জে চাহিদা রয়েছে প্রায় ৮-৯ হাজারের মতো। কেরানীগঞ্জের চাহিদা মিটিয়ে বাকি পশুগুলো আশপাশের বিভিন্ন উপজেলার যাচ্ছে।
বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে কোটি কোটি টাকা খরচ করে সম্মেলন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। অথচ এ দেশে আসা এক জাপানি বিনিয়োগকারী চরম প্রতারণা ও বিচারিক দীর্ঘসূত্রতার শিকার হয়ে বিনিয়োগ গুটিয়ে ফিরে যাওয়ার কথা ভাবছেন...
১ ঘণ্টা আগেএবি ব্যাংকের ৮১৩তম বোর্ড সভায় বিশিষ্ট ব্যাংকার কাইজার এ. চৌধুরী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ. চৌধুরীর বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সিইও এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেওয়ার আলোচনা শুরুর আগে বাংলাদেশের ‘অভিযোগ প্রত্যাহার’ চেয়ে কূটনৈতিক চাপ বাড়াচ্ছে কুয়ালালামপুর। মানব পাচার সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের র্যাংকিংয়ে উন্নতি আনতে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশকে প্রেরিত এক চিঠিতে বলেছে, ঢাকা থেকে আসা অনেক অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন ও অসমর্থিত’..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নেমে এসেছে পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে, ৪,৭৮১ পয়েন্টে। ৯৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন লাখো বিনিয়োগকারী। বাজারে আস্থা হারাচ্ছেন সবাই, বাড়ছে মার্জিন ঋণের সেল প্রেশার, আর সরকারের সিদ্ধান্তগুলো আস্থার পরিবর্তে বাড়াচ্ছে হতাশা।
৪ ঘণ্টা আগে