মাহমুদুল হক মানিক, বিরামপুর (দিনাজপুর)
পবিত্র রমজান মাস ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দরে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য আমদানি বেড়েছে। ছোলা, খেসারি, মসুর, মুগসহ বিভিন্ন ডাল ও কিশমিশের মতো রোজায় চাহিদাসম্পন্ন পণ্যগুলোর আমদানি বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা, যাতে বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক ও মূল্য স্থিতিশীল থাকে। এদিকে পণ্য খালাসে কোনো ধরনের জটিলতা যেন না থাকে, তা নিশ্চিত করতে তৎপর রয়েছে হিলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
বন্দরসংশ্লিষ্টদের মতে, কয়েক মাস আগেও যেখানে প্রতিদিন ২-৪ ট্রাকে এসব পণ্য আসত, এখন প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য পরিমাণ আমদানি হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকাররা হিলি থেকে এসব পণ্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে হিলির পাইকারি বাজারে ছোলা ৯৫-১০০, খেসারি ১০০-১০২, মুগ ১১০ এবং মসুর ডাল ১২৮-১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারদের অনেকে বলছেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর আমদানির হার বেশি হলেও দাম কিছুটা চড়া। এতে খুচরা বাজারে প্রভাব পড়ছে। তবে আমদানি অব্যাহত থাকলে বাজার স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সাধারণ ক্রেতারা চান, সংযমের এই মাসে নিত্যপণ্যের বাজারদর যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি প্রশাসনও বাজার পরিস্থিতির ওপর কঠোর নজরদারি রাখুক।
হিলি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান বলেন, ‘রমজানে বাজার স্বাভাবিক রাখতে আমদানিকারকেরা নিয়মিত ডাল, ছোলা, কিশমিশসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আনছেন। আমদানি ধারাবাহিক থাকলে দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলে আশা করছি।’
এদিকে হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল ইসলাম জানিয়েছেন, জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারির ১৭ তারিখ পর্যন্ত ১৮টি ট্রাকে ৩৮০ মেট্রিক টন কিশমিশ, ৫০ ট্রাকে ২ হাজার ৪৫ টন মসুর, ২০ ট্রাকে ৮৬০ টন মুগ, ১৩ ট্রাকে ৩৬৫ টন মাষকলাই, ১০১ ট্রাকে ৩ হাজার ৭৪০ টন খেসারি ডাল এবং ১৫ ট্রাকে ৫২০ টন ছোলা আমদানি করা হয়েছে।
শুল্ক স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, আমদানি বৃদ্ধির ফলে বন্দরের শ্রমিকদের কাজের সুযোগ বেড়েছে, ফলে তাঁদের আয়-রোজগারেও ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছে, আমদানিপণ্য দ্রুত শুল্কায়ন করে বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করা হচ্ছে, যাতে রমজানের বাজার স্থিতিশীল থাকে।
পবিত্র রমজান মাস ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দরে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য আমদানি বেড়েছে। ছোলা, খেসারি, মসুর, মুগসহ বিভিন্ন ডাল ও কিশমিশের মতো রোজায় চাহিদাসম্পন্ন পণ্যগুলোর আমদানি বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা, যাতে বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক ও মূল্য স্থিতিশীল থাকে। এদিকে পণ্য খালাসে কোনো ধরনের জটিলতা যেন না থাকে, তা নিশ্চিত করতে তৎপর রয়েছে হিলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
বন্দরসংশ্লিষ্টদের মতে, কয়েক মাস আগেও যেখানে প্রতিদিন ২-৪ ট্রাকে এসব পণ্য আসত, এখন প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য পরিমাণ আমদানি হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকাররা হিলি থেকে এসব পণ্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে হিলির পাইকারি বাজারে ছোলা ৯৫-১০০, খেসারি ১০০-১০২, মুগ ১১০ এবং মসুর ডাল ১২৮-১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারদের অনেকে বলছেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর আমদানির হার বেশি হলেও দাম কিছুটা চড়া। এতে খুচরা বাজারে প্রভাব পড়ছে। তবে আমদানি অব্যাহত থাকলে বাজার স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সাধারণ ক্রেতারা চান, সংযমের এই মাসে নিত্যপণ্যের বাজারদর যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি প্রশাসনও বাজার পরিস্থিতির ওপর কঠোর নজরদারি রাখুক।
হিলি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান বলেন, ‘রমজানে বাজার স্বাভাবিক রাখতে আমদানিকারকেরা নিয়মিত ডাল, ছোলা, কিশমিশসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আনছেন। আমদানি ধারাবাহিক থাকলে দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলে আশা করছি।’
এদিকে হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল ইসলাম জানিয়েছেন, জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারির ১৭ তারিখ পর্যন্ত ১৮টি ট্রাকে ৩৮০ মেট্রিক টন কিশমিশ, ৫০ ট্রাকে ২ হাজার ৪৫ টন মসুর, ২০ ট্রাকে ৮৬০ টন মুগ, ১৩ ট্রাকে ৩৬৫ টন মাষকলাই, ১০১ ট্রাকে ৩ হাজার ৭৪০ টন খেসারি ডাল এবং ১৫ ট্রাকে ৫২০ টন ছোলা আমদানি করা হয়েছে।
শুল্ক স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, আমদানি বৃদ্ধির ফলে বন্দরের শ্রমিকদের কাজের সুযোগ বেড়েছে, ফলে তাঁদের আয়-রোজগারেও ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছে, আমদানিপণ্য দ্রুত শুল্কায়ন করে বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করা হচ্ছে, যাতে রমজানের বাজার স্থিতিশীল থাকে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন সুমিত পোদ্দার। রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩০ মিনিট আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৪ প্রকল্প অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকল্পগুলোর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ
৩ ঘণ্টা আগেদেশের আমদানি সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে অসংগতিপূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিলের বিপরীতে নির্ধারিত পণ্যের বিল পরিশোধ করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোর ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিল গ্রহণে সংশ্লিষ্ট আমদানি পণ্যে কোনোরূপ পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না। আর অসংগতি
৩ ঘণ্টা আগেমাত্র ১ মাস ১৯ দিনে ৫০০ কোটি ডলার বা ৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। গত মার্চ মাসে তাঁরা ৩২৯ কোটি ডলার বা ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। আর চলতি মাস এপ্রিলের প্রথম ১৯ দিনেই এসেছে ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)
৪ ঘণ্টা আগে