নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সংস্কারের মাধ্যমে শেয়ারবাজারের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে, এটি যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়। আজ রোববার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এক বৈঠকে এ কথা বলে তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
শেয়ারবাজারের ধারাবাহিক দরপতন ও বিনিয়োগকারীদের ক্রমাগত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ‘পুঁজিবাজার উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ’ ইস্যুতে উচ্চপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শেয়ারবাজারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে এমন অবস্থায় ফেরাতে হবে, যেন মানুষ আস্থা ফিরে পায়, এটা যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।
লুটপাটের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বেসামাল করে দেওয়ার পেছনে কয়েক দশক ধরে যাঁরা জড়িত, তাঁদের বিচারের আওতায় না আনতে পারলে মানুষের আস্থা ফিরবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শেয়ারবাজারকে যে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, তা অকল্পনীয়। আমাদের অবশ্যই এই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার অর্থ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
এর আগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ৬ মে এ বৈঠকের প্রস্তাব দিয়ে চিঠি পাঠায়। পরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় বিষয়টি নিশ্চিত করে আবার চিঠিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী, বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও এফআইডির সচিব নাজমা মোবারেককে উপস্থিত থাকতে বলা হয়।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও বিএসইসি চেয়ারম্যান হিসেবে খন্দকার রাশেদ মাকসুদের আগমনের পর থেকে আবার দুর্দশায় ঘুরপাক খাচ্ছে শেয়ারবাজার। বাজার মূলধন উড়ে গেছে ৪৮ হাজার কোটি টাকার বেশি, সূচক হারিয়েছে প্রায় হাজার পয়েন্ট। আস্থা হারিয়ে বিনিয়োগকারীরা বারবার রাস্তায় নামছেন, আর পদত্যাগ দাবি করছেন বর্তমান কমিশনের।
শুধু তা-ই নয়, এ সময় ২১ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত ও দুজনকে শোকজ করে নিজেদের ভেতরে শৃঙ্খলাহীন অবস্থায় পড়েছে বিএসইসি। এমন বাস্তবতায় সরকার যে বৈঠক করেছে, সেটিকে বাজারসংশ্লিষ্টরা স্বাগত জানালেও অংশগ্রহণকারীদের তালিকা নিয়ে তাঁরা প্রশ্ন তোলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সংস্কারের মাধ্যমে শেয়ারবাজারের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে, এটি যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়। আজ রোববার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এক বৈঠকে এ কথা বলে তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
শেয়ারবাজারের ধারাবাহিক দরপতন ও বিনিয়োগকারীদের ক্রমাগত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ‘পুঁজিবাজার উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ’ ইস্যুতে উচ্চপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শেয়ারবাজারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে এমন অবস্থায় ফেরাতে হবে, যেন মানুষ আস্থা ফিরে পায়, এটা যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।
লুটপাটের মাধ্যমে শেয়ারবাজারকে বেসামাল করে দেওয়ার পেছনে কয়েক দশক ধরে যাঁরা জড়িত, তাঁদের বিচারের আওতায় না আনতে পারলে মানুষের আস্থা ফিরবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শেয়ারবাজারকে যে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, তা অকল্পনীয়। আমাদের অবশ্যই এই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার অর্থ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
এর আগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ৬ মে এ বৈঠকের প্রস্তাব দিয়ে চিঠি পাঠায়। পরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় বিষয়টি নিশ্চিত করে আবার চিঠিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী, বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও এফআইডির সচিব নাজমা মোবারেককে উপস্থিত থাকতে বলা হয়।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও বিএসইসি চেয়ারম্যান হিসেবে খন্দকার রাশেদ মাকসুদের আগমনের পর থেকে আবার দুর্দশায় ঘুরপাক খাচ্ছে শেয়ারবাজার। বাজার মূলধন উড়ে গেছে ৪৮ হাজার কোটি টাকার বেশি, সূচক হারিয়েছে প্রায় হাজার পয়েন্ট। আস্থা হারিয়ে বিনিয়োগকারীরা বারবার রাস্তায় নামছেন, আর পদত্যাগ দাবি করছেন বর্তমান কমিশনের।
শুধু তা-ই নয়, এ সময় ২১ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত ও দুজনকে শোকজ করে নিজেদের ভেতরে শৃঙ্খলাহীন অবস্থায় পড়েছে বিএসইসি। এমন বাস্তবতায় সরকার যে বৈঠক করেছে, সেটিকে বাজারসংশ্লিষ্টরা স্বাগত জানালেও অংশগ্রহণকারীদের তালিকা নিয়ে তাঁরা প্রশ্ন তোলেন।
৬৯টি দেশের ওপর সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত নতুন শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। বাংলাদেশের ওপর আরোপিত হয়েছে ২০ শতাংশ শুল্ক।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর নতুন করে ‘রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ’ আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল বৃহস্পতিবার, এক নির্বাহী আদেশে সই করে নতুন এই শুল্ক আরোপ করলেন তিনি। এতে ৬৯টি দেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপিত হচ্ছে ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত।
২ ঘণ্টা আগেএক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর নতুন করে ‘রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ’ আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই সিদ্ধান্তের ফলে ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসানো হচ্ছে ৬৯টি দেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্যে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছে। দুই দেশের মধ্যে কয়েক দফা আলোচনার পর হোয়াইট হাউস বাংলাদেশ সময় আজ শুক্রবার এ শুল্কহার ঘোষণা করে। হোয়াইট হাউসের ঘোষণা করা তালিকায় বাংলাদেশ ছাড়াও কয়েক ডজন দেশের জন্য প্রযোজ্য শুল্কহারের উল্লেখ আছে...
৫ ঘণ্টা আগে