অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর নতুন করে ‘রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ’ আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল বৃহস্পতিবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে নতুন এই শুল্ক আরোপ করলেন তিনি। এতে ৬৯টি দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপিত হচ্ছে ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত।
ট্রাম্পের ভাষ্য—যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনীতি যে হুমকির মুখে পড়েছে তা মোকাবিলায় এই পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি।
নতুন আদেশ অনুযায়ী, যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্ক এখনো অসম, সেসব দেশের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত (মূল্যভিত্তিক) শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পণ্যগুলোর ওপর শুল্ক হারের একটি নির্দিষ্ট নিয়ম প্রযোজ্য হবে। যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক জোরদার করতে সম্মত হয়েছে, তাদের জন্য কিছু ছাড় থাকছে, তবে তারা চুক্তি সম্পন্ন না করা পর্যন্ত পূর্ববর্তী শুল্কই কার্যকর থাকবে।
‘ফারদার মডিফায়িং দ্য রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ রেটস’ শিরোনামে জারি করা আদেশে ৬৯টি বাণিজ্যিক অংশীদার দেশের তালিকা ও সংশ্লিষ্ট শুল্কহার প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস। ওই তালিকা অনুযায়ী কোন দেশের ওপর কত শুল্ক আরোপ করা হলো তা দেখে নেওয়া যাক—
বাংলাদেশ ২০%
আফগানিস্তান ১৫%
আলজেরিয়া ৩০%
অ্যাঙ্গোলা ১৫%
বলিভিয়া ১৫%
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ৩০%
বতসোয়ানা ১৫%
ব্রাজিল ১০%
ব্রুনেই ২০%
কম্বোডিয়া ১৯%
ক্যামেরুন ১৫%
চাদ ১৫%
কোস্টারিকা ১৫%
কোট দিভোয়ার (আইভরি কোস্ট) ১৫%
কঙ্গো গণপ্রজাতন্ত্রী ১৫%
ইকুয়েডর ১৫%
ইকুয়েটোরিয়াল গিনি ১৫%
ভারত ২৫%
ইন্দোনেশিয়া ১৯%
ইরাক ৩৫%
ইসরায়েল ১৫%
জাপান ১৫%
জর্ডান ১৫%
কাজাখস্তান ২৫%
লাওস ৪০%
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ ১০%
ফিজি ১৫%
ঘানা ১৫%
গায়ানা ১৫%
আইসল্যান্ড ১৫%
লেসোথো ১৫%
লিবিয়া ৩০%
লিচটেনস্টেইন ১৫%
মাদাগাস্কার ১৫%
মালাউই ১৫%
মালয়েশিয়া ১৯%
মরিশাস ১৫%
মলদোভা ২৫%
মোজাম্বিক ১৫%
মিয়ানমার (বার্মা) ৪০%
নামিবিয়া ১৫%
নাউরু ১৫%
নিউজিল্যান্ড ১৫%
নিকারাগুয়া ১৮%
নাইজেরিয়া ১৫%
নর্থ মেসেডোনিয়া ১৫%
নরওয়ে ১৫%
পাকিস্তান ১৯%
পাপুয়া নিউগিনি ১৫%
ফিলিপাইন ১৯%
সার্বিয়া ৩৫%
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০%
দক্ষিণ কোরিয়া ১৫%
শ্রীলঙ্কা ২০%
সুইজারল্যান্ড ৩৯%
সিরিয়া ৪১%
তাইওয়ান ২০%
থাইল্যান্ড ১৯%
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ১৫%
তিউনিসিয়া ২৫%
তুরস্ক ১৫%
উগান্ডা ১৫%
যুক্তরাজ্য ১০%
ভানুয়াতু ১৫%
ভেনেজুয়েলা ১৫%
ভিয়েতনাম ২০%
জাম্বিয়া ১৫%
জিম্বাবুয়ে ১৫%
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা পণ্যের ওপর নতুন করে ‘রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ’ আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল বৃহস্পতিবার এক নির্বাহী আদেশে সই করে নতুন এই শুল্ক আরোপ করলেন তিনি। এতে ৬৯টি দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপিত হচ্ছে ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত।
ট্রাম্পের ভাষ্য—যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনীতি যে হুমকির মুখে পড়েছে তা মোকাবিলায় এই পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি।
নতুন আদেশ অনুযায়ী, যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্ক এখনো অসম, সেসব দেশের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত (মূল্যভিত্তিক) শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পণ্যগুলোর ওপর শুল্ক হারের একটি নির্দিষ্ট নিয়ম প্রযোজ্য হবে। যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক জোরদার করতে সম্মত হয়েছে, তাদের জন্য কিছু ছাড় থাকছে, তবে তারা চুক্তি সম্পন্ন না করা পর্যন্ত পূর্ববর্তী শুল্কই কার্যকর থাকবে।
‘ফারদার মডিফায়িং দ্য রেসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ রেটস’ শিরোনামে জারি করা আদেশে ৬৯টি বাণিজ্যিক অংশীদার দেশের তালিকা ও সংশ্লিষ্ট শুল্কহার প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস। ওই তালিকা অনুযায়ী কোন দেশের ওপর কত শুল্ক আরোপ করা হলো তা দেখে নেওয়া যাক—
বাংলাদেশ ২০%
আফগানিস্তান ১৫%
আলজেরিয়া ৩০%
অ্যাঙ্গোলা ১৫%
বলিভিয়া ১৫%
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ৩০%
বতসোয়ানা ১৫%
ব্রাজিল ১০%
ব্রুনেই ২০%
কম্বোডিয়া ১৯%
ক্যামেরুন ১৫%
চাদ ১৫%
কোস্টারিকা ১৫%
কোট দিভোয়ার (আইভরি কোস্ট) ১৫%
কঙ্গো গণপ্রজাতন্ত্রী ১৫%
ইকুয়েডর ১৫%
ইকুয়েটোরিয়াল গিনি ১৫%
ভারত ২৫%
ইন্দোনেশিয়া ১৯%
ইরাক ৩৫%
ইসরায়েল ১৫%
জাপান ১৫%
জর্ডান ১৫%
কাজাখস্তান ২৫%
লাওস ৪০%
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ ১০%
ফিজি ১৫%
ঘানা ১৫%
গায়ানা ১৫%
আইসল্যান্ড ১৫%
লেসোথো ১৫%
লিবিয়া ৩০%
লিচটেনস্টেইন ১৫%
মাদাগাস্কার ১৫%
মালাউই ১৫%
মালয়েশিয়া ১৯%
মরিশাস ১৫%
মলদোভা ২৫%
মোজাম্বিক ১৫%
মিয়ানমার (বার্মা) ৪০%
নামিবিয়া ১৫%
নাউরু ১৫%
নিউজিল্যান্ড ১৫%
নিকারাগুয়া ১৮%
নাইজেরিয়া ১৫%
নর্থ মেসেডোনিয়া ১৫%
নরওয়ে ১৫%
পাকিস্তান ১৯%
পাপুয়া নিউগিনি ১৫%
ফিলিপাইন ১৯%
সার্বিয়া ৩৫%
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০%
দক্ষিণ কোরিয়া ১৫%
শ্রীলঙ্কা ২০%
সুইজারল্যান্ড ৩৯%
সিরিয়া ৪১%
তাইওয়ান ২০%
থাইল্যান্ড ১৯%
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ১৫%
তিউনিসিয়া ২৫%
তুরস্ক ১৫%
উগান্ডা ১৫%
যুক্তরাজ্য ১০%
ভানুয়াতু ১৫%
ভেনেজুয়েলা ১৫%
ভিয়েতনাম ২০%
জাম্বিয়া ১৫%
জিম্বাবুয়ে ১৫%
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১০ ঘণ্টা আগে