নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৬৯টি দেশের ওপর সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত নতুন শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। বাংলাদেশের ওপর আরোপিত হয়েছে ২০ শতাংশ শুল্ক।
বাংলাদেশের শুল্কহার শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার মতো মূল প্রতিযোগীদের কাছাকাছি। এই দেশগুলোর ওপর ১৯ থেকে ২০ শতাংশের মতো শুল্ক আরোপ হয়েছে। এর ফলে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের তুলনামূলক অবস্থান অক্ষুণ্ন রয়েছে বলে মনে করছেন শুল্ক আলোচকেরা।
বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান আলোচক ড. খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমরা খুব সচেতনভাবে আলোচনা করেছি, যাতে আমাদের প্রতিশ্রুতি জাতীয় স্বার্থ ও সক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে। তৈরি পোশাক শিল্প রক্ষা ছিল সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। তবে, আমরা যুক্তরাষ্ট্রের কৃষিপণ্য কেনার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছি, যা আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা ও যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি রাজ্যগুলোর সঙ্গে সৌহার্দ্য গঠনে সহায়ক হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ আমরা ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রতিশোধমূলক শুল্ক এড়াতে সক্ষম হয়েছি, যা আমাদের পোশাক শিল্প ও এ খাতের কোটি মানুষের জন্য ভালো খবর। আমরা আমাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা বজায় রেখেছি এবং বিশ্বের বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে প্রবেশের নতুন পথও খুলে দিয়েছি।’
এই চুক্তিগুলো কেবল শুল্ক কমানোর বিষয়েই সীমাবদ্ধ নয়; এতে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন যেসব অভ্যন্তরীণ নীতিকে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতার কারণ হিসেবে দেখে, সেগুলোর সংস্কারও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। পাশাপাশি, এতে অর্থনৈতিক ও জাতীয় নিরাপত্তা–সংক্রান্ত বিস্তৃত ইস্যুগুলোও স্থান পেয়েছে। আলোচনার অংশ হিসেবে দেশগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ক্রয়ের স্পষ্ট অঙ্গীকার করতে বলা হয়েছে, যাতে বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস পায়।
বিভিন্ন বিষয় জড়িত থাকায় এই আলোচনা প্রক্রিয়া ছিল অত্যন্ত জটিল ও সময়সাপেক্ষ। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর বিষয়টি শুধু শুল্ক ছাড় নয়—বরং অ-শুল্ক বাধা, বাণিজ্য ভারসাম্য এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ মোকাবিলার প্রস্তুতির সঙ্গেও যুক্ত ছিল।
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, প্রতিটি দেশের শুল্কহার নির্ধারণে তাদের প্রতিশ্রুতির গভীরতাসহ উপর্যুক্ত সব ক্ষেত্রেই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
৬৯টি দেশের ওপর সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত নতুন শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। বাংলাদেশের ওপর আরোপিত হয়েছে ২০ শতাংশ শুল্ক।
বাংলাদেশের শুল্কহার শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার মতো মূল প্রতিযোগীদের কাছাকাছি। এই দেশগুলোর ওপর ১৯ থেকে ২০ শতাংশের মতো শুল্ক আরোপ হয়েছে। এর ফলে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের তুলনামূলক অবস্থান অক্ষুণ্ন রয়েছে বলে মনে করছেন শুল্ক আলোচকেরা।
বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান আলোচক ড. খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমরা খুব সচেতনভাবে আলোচনা করেছি, যাতে আমাদের প্রতিশ্রুতি জাতীয় স্বার্থ ও সক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে। তৈরি পোশাক শিল্প রক্ষা ছিল সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। তবে, আমরা যুক্তরাষ্ট্রের কৃষিপণ্য কেনার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছি, যা আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা ও যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি রাজ্যগুলোর সঙ্গে সৌহার্দ্য গঠনে সহায়ক হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ আমরা ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রতিশোধমূলক শুল্ক এড়াতে সক্ষম হয়েছি, যা আমাদের পোশাক শিল্প ও এ খাতের কোটি মানুষের জন্য ভালো খবর। আমরা আমাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা বজায় রেখেছি এবং বিশ্বের বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে প্রবেশের নতুন পথও খুলে দিয়েছি।’
এই চুক্তিগুলো কেবল শুল্ক কমানোর বিষয়েই সীমাবদ্ধ নয়; এতে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন যেসব অভ্যন্তরীণ নীতিকে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতার কারণ হিসেবে দেখে, সেগুলোর সংস্কারও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। পাশাপাশি, এতে অর্থনৈতিক ও জাতীয় নিরাপত্তা–সংক্রান্ত বিস্তৃত ইস্যুগুলোও স্থান পেয়েছে। আলোচনার অংশ হিসেবে দেশগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ক্রয়ের স্পষ্ট অঙ্গীকার করতে বলা হয়েছে, যাতে বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস পায়।
বিভিন্ন বিষয় জড়িত থাকায় এই আলোচনা প্রক্রিয়া ছিল অত্যন্ত জটিল ও সময়সাপেক্ষ। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর বিষয়টি শুধু শুল্ক ছাড় নয়—বরং অ-শুল্ক বাধা, বাণিজ্য ভারসাম্য এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ মোকাবিলার প্রস্তুতির সঙ্গেও যুক্ত ছিল।
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, প্রতিটি দেশের শুল্কহার নির্ধারণে তাদের প্রতিশ্রুতির গভীরতাসহ উপর্যুক্ত সব ক্ষেত্রেই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১১ ঘণ্টা আগে