নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোজ্যতেলের সংকট চলছে তিন মাস ধরে। বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট কাটছে না কিছুতেই। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রোজা। ফলে বাজারে বেড়ে গেছে তেল, ছোলা, মাংস, মুরগি, শসা, লেবু, বেগুনসহ বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা। এতে এসব পণ্যের দাম বেড়েছে আরেক দফা।
বাজারের এমন পরিস্থিতিতে গতকাল বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান বাজার পরিদর্শন করেছেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হল মার্কেট পরিদর্শন শেষে বাণিজ্য উপদেষ্টা ভোজ্যতেলের সংকট সমাধানে আবারও প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, আগামী দুই দিনের মধ্যে বাজারে সয়াবিন তেলের সমস্যা সমাধান হবে।
এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য উপদেষ্টা সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আশ্বাস দিয়েছিলেন ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের বাজার স্থিতিশীল। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তিতে একই আশ্বাস দিয়েছিলেন ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারে কথা হয় আল আমিন নামের একজন ক্রেতার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বাজারে সয়াবিন তেল নেই আগে থেকেই। তেল নিয়ে কী হচ্ছে, কেউ কিছু বলতে পারছে না। বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।
সরকার বারবার বলছে সমস্যা সমাধান হবে, কিন্তু হচ্ছে না।’
রাজধানীর রামপুরা, সেগুনবাগিচা, বনশ্রীসহ বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দোকানগুলোয় সয়াবিন তেলের কোনো বোতল নেই। ক্রেতার সঙ্গে হতাশা প্রকাশ করলেন বিক্রেতারাও।
সেগুনবাগিচা বাজারের বিক্রেতা সিফাত বলেন, ‘কোম্পানিগুলো বাড়তি দামে খোলা তেল বিক্রি করছে। কিন্তু আমরা খোলা তেল বিক্রি করি না। আমাদের সব ক্রেতা বোতলজাত তেলের। ফলে তেল বিক্রি বন্ধ রয়েছে রোজার আগে থেকেই।’
সয়াবিন তেলের সংকটের সঙ্গে নতুন করে বেড়েছে তরল দুধের দাম। গতকাল রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়, আড়ং, প্রাণ, ফার্ম ফ্রেশসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ড কোম্পানি প্যাকেটজাত তরল দুধের দাম বাড়িয়েছে লিটারে ১০ টাকা। প্রতি লিটার দুধের খুচরা মূল্য ১০০ টাকা রাখছে কোম্পানিগুলো; যা আগে ৯০ টাকা ছিল।
এ ছাড়া তরল খোলা দুধের দামও বাড়িয়েছেন দোকানদার ও সরবরাহকারীরা। যাঁরা আগে প্রতি লিটার ৯০ টাকা রাখতেন, তাঁরা এখন ১০০ টাকা এবং যাঁরা আগে ১০০ টাকা রাখতেন, তাঁরা ১১০ টাকা রাখছেন।
রোজার বাজারে সবজিতে চাহিদার শীর্ষে থাকে বেগুন। রোজার দুই দিনে তাই বেগুনের দাম যথারীতি বেশ বাড়তি। কেজিতে ৪০ টাকার মতো বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০-১২০ টাকা কেজি।
বেগুনের সঙ্গে সঙ্গে শসার দামও কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা কেজি, যা শনিবার ছিল ৬০ থেকে ৮০ টাকা।
লেবুর দাম নতুন করে না বাড়লেও বিক্রি হচ্ছে আগের বাড়তি দামেই। প্রতি হালি বড় আকারের লেবুর দাম ৮০ থেকে ১০০ টাকা। মাঝারি আকারের লেবু কিনতে ক্রেতার খরচ হচ্ছে হালিতে ৬০-৮০ টাকা।
রাজধানীর রামপুরা বাজারের সবজি বিক্রেতা মো. মোতালিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে লেবু, শসা ও বেগুনের ক্রেতা দ্বিগুণ হয়েছে। ফলে দামও বাড়তি। তবে অন্য সব সবজির দাম এখনো কম রয়েছে।
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা বাড়ে, এমন পণ্যের মধ্যে ছোলা, চিনি, ডাল, মাংস ও মুরগির দাম বেড়েছিল আগেই। এখনো বিক্রি হচ্ছে সেই বাড়তি দামেই।
ভোজ্যতেলের সংকট চলছে তিন মাস ধরে। বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট কাটছে না কিছুতেই। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রোজা। ফলে বাজারে বেড়ে গেছে তেল, ছোলা, মাংস, মুরগি, শসা, লেবু, বেগুনসহ বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা। এতে এসব পণ্যের দাম বেড়েছে আরেক দফা।
বাজারের এমন পরিস্থিতিতে গতকাল বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান বাজার পরিদর্শন করেছেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হল মার্কেট পরিদর্শন শেষে বাণিজ্য উপদেষ্টা ভোজ্যতেলের সংকট সমাধানে আবারও প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, আগামী দুই দিনের মধ্যে বাজারে সয়াবিন তেলের সমস্যা সমাধান হবে।
এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য উপদেষ্টা সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আশ্বাস দিয়েছিলেন ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের বাজার স্থিতিশীল। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তিতে একই আশ্বাস দিয়েছিলেন ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারে কথা হয় আল আমিন নামের একজন ক্রেতার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বাজারে সয়াবিন তেল নেই আগে থেকেই। তেল নিয়ে কী হচ্ছে, কেউ কিছু বলতে পারছে না। বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।
সরকার বারবার বলছে সমস্যা সমাধান হবে, কিন্তু হচ্ছে না।’
রাজধানীর রামপুরা, সেগুনবাগিচা, বনশ্রীসহ বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দোকানগুলোয় সয়াবিন তেলের কোনো বোতল নেই। ক্রেতার সঙ্গে হতাশা প্রকাশ করলেন বিক্রেতারাও।
সেগুনবাগিচা বাজারের বিক্রেতা সিফাত বলেন, ‘কোম্পানিগুলো বাড়তি দামে খোলা তেল বিক্রি করছে। কিন্তু আমরা খোলা তেল বিক্রি করি না। আমাদের সব ক্রেতা বোতলজাত তেলের। ফলে তেল বিক্রি বন্ধ রয়েছে রোজার আগে থেকেই।’
সয়াবিন তেলের সংকটের সঙ্গে নতুন করে বেড়েছে তরল দুধের দাম। গতকাল রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়, আড়ং, প্রাণ, ফার্ম ফ্রেশসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ড কোম্পানি প্যাকেটজাত তরল দুধের দাম বাড়িয়েছে লিটারে ১০ টাকা। প্রতি লিটার দুধের খুচরা মূল্য ১০০ টাকা রাখছে কোম্পানিগুলো; যা আগে ৯০ টাকা ছিল।
এ ছাড়া তরল খোলা দুধের দামও বাড়িয়েছেন দোকানদার ও সরবরাহকারীরা। যাঁরা আগে প্রতি লিটার ৯০ টাকা রাখতেন, তাঁরা এখন ১০০ টাকা এবং যাঁরা আগে ১০০ টাকা রাখতেন, তাঁরা ১১০ টাকা রাখছেন।
রোজার বাজারে সবজিতে চাহিদার শীর্ষে থাকে বেগুন। রোজার দুই দিনে তাই বেগুনের দাম যথারীতি বেশ বাড়তি। কেজিতে ৪০ টাকার মতো বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৮০-১২০ টাকা কেজি।
বেগুনের সঙ্গে সঙ্গে শসার দামও কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা কেজি, যা শনিবার ছিল ৬০ থেকে ৮০ টাকা।
লেবুর দাম নতুন করে না বাড়লেও বিক্রি হচ্ছে আগের বাড়তি দামেই। প্রতি হালি বড় আকারের লেবুর দাম ৮০ থেকে ১০০ টাকা। মাঝারি আকারের লেবু কিনতে ক্রেতার খরচ হচ্ছে হালিতে ৬০-৮০ টাকা।
রাজধানীর রামপুরা বাজারের সবজি বিক্রেতা মো. মোতালিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে লেবু, শসা ও বেগুনের ক্রেতা দ্বিগুণ হয়েছে। ফলে দামও বাড়তি। তবে অন্য সব সবজির দাম এখনো কম রয়েছে।
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা বাড়ে, এমন পণ্যের মধ্যে ছোলা, চিনি, ডাল, মাংস ও মুরগির দাম বেড়েছিল আগেই। এখনো বিক্রি হচ্ছে সেই বাড়তি দামেই।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বেশ কয়েকটি পণ্যে ভ্যাট অব্যাহতির ঘোষণা দিয়েছে, যা বাজার স্থিতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এ তালিকায় রয়েছে দেশে উৎপাদিত বিস্কুট, লবণ, সরিষার তেল, আটা, ময়দা, এলপি গ্যাসসহ বেশ কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। কিছু পণ্যে উৎপাদন পর্যায়ে ও কিছুতে...
২ ঘণ্টা আগেদেশের তৈরি পোশাকশিল্প হঠাৎ করেই উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মুখোমুখি। বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতার চাপ, ক্রমবর্ধমান উৎপাদন ব্যয় এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে আরও দুঃসংবাদ হলো, চলতি বছরের জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে পোশাক রপ্তানির ক্রয় আদেশ (ইউডি) ৪২ শতাংশ কমে গেছে, যা গত ১৪ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন।
২ ঘণ্টা আগেঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
৩ ঘণ্টা আগেপবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে ‘যাকাত ও ক্যাশ ওয়াক্ফ ক্যাম্পেইন-২০২৫’ শীর্ষক মাসব্যাপী একটি বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের পবিত্র
৩ ঘণ্টা আগে