নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে দেশের ৪১ শতাংশ তৈরি পোশাক কারখানা চালু হয়েছে। বাকি ৫৯ শতাংশে এখনো ছুটি চলছে। গতকাল রোববার কারখানা খোলার পর সব শ্রমিক কাজে যোগ না দিলেও অধিকাংশই কাজ শুরু করেছে। বাকিরাও দু-এক দিনের মধ্যে কাজে যোগ দেবে।
বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) জানায়, তাদের সদস্যভুক্ত ২ হাজার ১০৪টি কারখানার মধ্যে গতকাল পর্যন্ত ৮৭৩টি উৎপাদনে ফিরেছে। ছুটিতে রয়েছে বাকি ১ হাজার ২৩১টি কারখানা। পোশাক কারখানায় বিভিন্ন ধাপে ঈদের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ঈদের পর শনিবার ছিল সরকারি ছুটির শেষ দিন। আজ রোববার থেকে সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চালু হয়।
রোববার পর্যন্ত গাজীপুর ও ময়মনসিংহ এলাকার ৮৫৪টি কারখানার মধ্যে ৩২৮টি বা ৩৮ শতাংশ কাজ শুরু করেছে। সাভার আশুলিয়া এবং জিরানী এলাকার ৪০৩টি কারখানার মধ্যে ২১৫টি বা ৫৩টি কাজ শুরু করে। নারায়ণগঞ্জ এলাকার ১৮৮টি কারখানার মধ্যে ৯৮টি কাজ শুরু করেছে। ছুটিতে রয়েছে এখনো ৯০টি কারখানা। ঢাকা মহানগরীর ৩১২টি কারখানার মধ্যে ১০৭টি বা ৩৩ শতাংশ কাজ শুরু করেছে। চট্টগ্রাম এলাকার ৩৩৮টি কারখানার মধ্যে কাজ শুরু করেছে ১২৫ টি, বাকি ২১৩টি বা ৬৩ শতাংশই ছুটিতে রয়েছে।
বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, গত ২৬ মার্চ বুধবার থেকে দেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের ঈদের ছুটি শুরু হয়। সরকারি তিন দিনের ছুটির পাশাপাশি সাপ্তাহিক ও বার্ষিক ছুটি সমন্বয় করে শ্রমিকদের সর্বোচ্চ ১০ দিন পর্যন্ত ছুটি নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। ২৬ মার্চ ১৬১টি কারখানায় ছুটি শুরু হয়, ২৭ মার্চ ৩৭৪ টি, ২৮ মার্চ ৬৪৮টি এবং ২৯ মার্চ থেকে ৯২৪টি কারখানায় ঈদের ছুটি হয়।
তখন বিজিএমইএ জানায়, শ্রম আইন অনুযায়ী প্রতিটি কারখানার ব্যবস্থাপনা ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে ছুটির সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে দেশের ৪১ শতাংশ তৈরি পোশাক কারখানা চালু হয়েছে। বাকি ৫৯ শতাংশে এখনো ছুটি চলছে। গতকাল রোববার কারখানা খোলার পর সব শ্রমিক কাজে যোগ না দিলেও অধিকাংশই কাজ শুরু করেছে। বাকিরাও দু-এক দিনের মধ্যে কাজে যোগ দেবে।
বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) জানায়, তাদের সদস্যভুক্ত ২ হাজার ১০৪টি কারখানার মধ্যে গতকাল পর্যন্ত ৮৭৩টি উৎপাদনে ফিরেছে। ছুটিতে রয়েছে বাকি ১ হাজার ২৩১টি কারখানা। পোশাক কারখানায় বিভিন্ন ধাপে ঈদের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ঈদের পর শনিবার ছিল সরকারি ছুটির শেষ দিন। আজ রোববার থেকে সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চালু হয়।
রোববার পর্যন্ত গাজীপুর ও ময়মনসিংহ এলাকার ৮৫৪টি কারখানার মধ্যে ৩২৮টি বা ৩৮ শতাংশ কাজ শুরু করেছে। সাভার আশুলিয়া এবং জিরানী এলাকার ৪০৩টি কারখানার মধ্যে ২১৫টি বা ৫৩টি কাজ শুরু করে। নারায়ণগঞ্জ এলাকার ১৮৮টি কারখানার মধ্যে ৯৮টি কাজ শুরু করেছে। ছুটিতে রয়েছে এখনো ৯০টি কারখানা। ঢাকা মহানগরীর ৩১২টি কারখানার মধ্যে ১০৭টি বা ৩৩ শতাংশ কাজ শুরু করেছে। চট্টগ্রাম এলাকার ৩৩৮টি কারখানার মধ্যে কাজ শুরু করেছে ১২৫ টি, বাকি ২১৩টি বা ৬৩ শতাংশই ছুটিতে রয়েছে।
বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, গত ২৬ মার্চ বুধবার থেকে দেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের ঈদের ছুটি শুরু হয়। সরকারি তিন দিনের ছুটির পাশাপাশি সাপ্তাহিক ও বার্ষিক ছুটি সমন্বয় করে শ্রমিকদের সর্বোচ্চ ১০ দিন পর্যন্ত ছুটি নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। ২৬ মার্চ ১৬১টি কারখানায় ছুটি শুরু হয়, ২৭ মার্চ ৩৭৪ টি, ২৮ মার্চ ৬৪৮টি এবং ২৯ মার্চ থেকে ৯২৪টি কারখানায় ঈদের ছুটি হয়।
তখন বিজিএমইএ জানায়, শ্রম আইন অনুযায়ী প্রতিটি কারখানার ব্যবস্থাপনা ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে ছুটির সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
টানা দরপতন, তারল্যসংকট ও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল দেশের পুঁজিবাজার। এমন প্রেক্ষাপটে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে নেওয়া হয়েছে কয়েকটি সাহসী ও সময়োপযোগী উদ্যোগ।
২ ঘণ্টা আগেঅর্থনৈতিক বাস্তবতা ও বৈশ্বিক চাপ মোকাবিলায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তৈরি হয়েছে ব্যতিক্রমী সংযমে। এবার মাত্র ২৮টি নতুন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যার একটিও মেগা প্রকল্প নয়; বরং চলমান বড় প্রকল্পগুলোয় খরচ কমিয়ে দিয়েছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন আয়কর বাড়ানোর সঙ্গে স্থানীয় শিল্পে মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট সুবিধা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। দেশীয় অনেক শিল্পে কর অব্যাহতি সুবিধাও তুলে নেওয়া হচ্ছে। ফলে উৎপাদন খাতে চাপ বাড়বে।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট আসছে এমন এক সময়, যখন অর্থনীতি আছে একযোগে চাপ, সংকট এবং শর্তের ঘূর্ণাবর্তে। রাজস্ব আয় কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না পৌঁছানো, বিনিয়োগে স্থবিরতা ও কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতা এখন সরকারের নীতিনির্ধারকদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।
৩ ঘণ্টা আগে