নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দরপতন ঠেকাতে শেয়ারের সর্বোচ্চ পতনের সীমা নতুন করে নির্ধারণ করে দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এক দিনে কোনো শেয়ারের দাম সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারবে, যা আগে ছিল ১০ শতাংশ।
বিএসইসি গতকাল বুধবার এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। নতুন সিদ্ধান্ত আজ বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে। তবে ফ্লোরপ্রাইসে থাকা ছয়টি কোম্পানির শেয়ারের ক্ষেত্রে এই সীমা প্রযোজ্য হবে না।
বিনিয়োগকারীদের পুঁজির সুরক্ষা দিতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি বলেন, অনেকে নেটিং (একটি শেয়ার বিক্রি করে একই দিনে ওই শেয়ার কেনা) করে সূচক ফেলত। সেটা আর করতে পারবে না।
বিএসইসির আদেশ অনুযায়ী, এক দিনে কোনো কোম্পানির শেয়ারের মূল্য সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারবে। এর চেয়ে কম মূল্যে কেউ শেয়ার বিক্রয় করতে বা কিনতে পারবে না। এর আগে শেয়ারের বাজারমূল্য অনুযায়ী দাম কমতে পারত সর্বনিম্ন ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত।
তবে মূল্যবৃদ্ধির ক্ষেত্রে আগের সীমাই বহাল আছে। শেয়ারের আগের দিনের বাজারমূল্যের আলোকে পরদিনের মূল্য সর্বনিম্ন ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারবে।
২০২১ সালে শেয়ারবাজারের টানা দরপতন ঠেকাতে শেয়ারের দামের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোরপ্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। তাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট একটি সীমার নিচে নামার সুযোগ ছিল না। ফ্লোরপ্রাইস আরোপের ফলে বাজারে একধরনের স্থবিরতা নেমে আসে। বেশির ভাগ শেয়ারের লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। এ অবস্থায় বাজারের অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার পর চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ধাপে ধাপে ফ্লোরপ্রাইস তুলে নেওয়া হয়। তখন বাজারে কিছুটা গতি দেখা যায়। কিন্তু গত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে আবার দরপতন শুরু হয়।
দরপতন ঠেকাতে শেয়ারের সর্বোচ্চ পতনের সীমা নতুন করে নির্ধারণ করে দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এক দিনে কোনো শেয়ারের দাম সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারবে, যা আগে ছিল ১০ শতাংশ।
বিএসইসি গতকাল বুধবার এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। নতুন সিদ্ধান্ত আজ বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে। তবে ফ্লোরপ্রাইসে থাকা ছয়টি কোম্পানির শেয়ারের ক্ষেত্রে এই সীমা প্রযোজ্য হবে না।
বিনিয়োগকারীদের পুঁজির সুরক্ষা দিতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি বলেন, অনেকে নেটিং (একটি শেয়ার বিক্রি করে একই দিনে ওই শেয়ার কেনা) করে সূচক ফেলত। সেটা আর করতে পারবে না।
বিএসইসির আদেশ অনুযায়ী, এক দিনে কোনো কোম্পানির শেয়ারের মূল্য সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারবে। এর চেয়ে কম মূল্যে কেউ শেয়ার বিক্রয় করতে বা কিনতে পারবে না। এর আগে শেয়ারের বাজারমূল্য অনুযায়ী দাম কমতে পারত সর্বনিম্ন ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত।
তবে মূল্যবৃদ্ধির ক্ষেত্রে আগের সীমাই বহাল আছে। শেয়ারের আগের দিনের বাজারমূল্যের আলোকে পরদিনের মূল্য সর্বনিম্ন ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারবে।
২০২১ সালে শেয়ারবাজারের টানা দরপতন ঠেকাতে শেয়ারের দামের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোরপ্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। তাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট একটি সীমার নিচে নামার সুযোগ ছিল না। ফ্লোরপ্রাইস আরোপের ফলে বাজারে একধরনের স্থবিরতা নেমে আসে। বেশির ভাগ শেয়ারের লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। এ অবস্থায় বাজারের অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার পর চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ধাপে ধাপে ফ্লোরপ্রাইস তুলে নেওয়া হয়। তখন বাজারে কিছুটা গতি দেখা যায়। কিন্তু গত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে আবার দরপতন শুরু হয়।
৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মানুষ যখন জীবনবিমা করেন, তখন তাঁদের প্রত্যাশা থাকে, দুঃসময়ে একটি আশ্রয় মিলবে। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সেই আশ্রয় বানিয়ে রাখা ছাদই ভেঙে পড়ছে। প্রতিবছর লাখ লাখ জীবনবিমা পলিসি বাতিল বা তামাদি হয়ে যাচ্ছে শুধু সময়মতো প্রিমিয়াম না দেওয়ার কারণে।
৫ ঘণ্টা আগেঅনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
৫ ঘণ্টা আগেবিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
১০ ঘণ্টা আগে