সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াতের বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সড়ক উন্নয়নের টাকা দিয়ে নিজের বাড়ির সড়ক মেরামত ও পাকা করার প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সকালে দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি টিম এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। অনিয়মের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানান দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান।
মশিউর রহমান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর সাড়ে সাত কিলোমিটার সড়কটি মেরামত ও কার্পেটিং করার জন্য দুটি প্যাকেজে ৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সেই প্রকল্পের কাজ ঠিকভাবে না করে বিচারপতি খিজির হায়াত প্রভাব খাঁটিয়ে নিজের বাড়ির ভেতরের প্রবেশপথের প্রায় ৬৫ মিটার রাস্তা পাকা করান, যার আনুমানিক ব্যয় ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫৬ টাকা।
সূত্রটি জানায়, গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কার্যালয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান পরিচালনাকালে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়। প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের তালিকা সংগ্রহ করা হয়। অভিযোগে বর্ণিত প্রকল্পসহ কয়েকটি প্রকল্প এলাকা সরেজমিন পরিদর্শন করে অনিয়মের প্রমাণ পায়।
দুদক সূত্রটি জানায়, প্রকল্পের কাজ ঠিকঠাক না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী ও সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত বাড়ির ভেতরে প্রবেশের সড়ক মেরামত ও পাকা করিয়ে নেন, যা সরকারি প্রকল্প উন্নয়নকাজের নীতি ও নিয়মবহির্ভূত বিষয়।
রাস্তার কার্পেটিংয়ের পুরুত্ব সরেজমিনে কম পাওয়া যায়। ঠিকাদার ওই রাস্তার মান খারাপ করলেও সাবেক বিচারপতির বাসভবনের সামনে নির্মিত অংশে মান ঠিক রেখে কাজ করা হয়েছে। সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত ঠিকাদারের সঙ্গে যোগসাজশ করে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় নিজ বাড়ির সামনে রাস্তা করিয়ে নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে বলে জানায় দুদক।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, বিচারপতির জমির ওপর রাস্তা পড়ায় অনেকাংশে কার্পেটিং করতে দেওয়া হয়নি। ফলে জনগণের চলাচলে ভোগান্তি তৈরি হয়েছে।
এসব বিষয়ে গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানায়।
প্রসঙ্গত, প্রকল্পকাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার, কাজ সম্পন্ন না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি এলজিইডি অফিসে আজকে অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর চলতি বছরের ১৯ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করা হয়। সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ছয় দফা অনুযায়ী সে সময় রাষ্ট্রপতি তাঁকে অপসারণ করেন।
আরও খবর পড়ুন:

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াতের বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সড়ক উন্নয়নের টাকা দিয়ে নিজের বাড়ির সড়ক মেরামত ও পাকা করার প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সকালে দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি টিম এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। অনিয়মের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানান দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান।
মশিউর রহমান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর সাড়ে সাত কিলোমিটার সড়কটি মেরামত ও কার্পেটিং করার জন্য দুটি প্যাকেজে ৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সেই প্রকল্পের কাজ ঠিকভাবে না করে বিচারপতি খিজির হায়াত প্রভাব খাঁটিয়ে নিজের বাড়ির ভেতরের প্রবেশপথের প্রায় ৬৫ মিটার রাস্তা পাকা করান, যার আনুমানিক ব্যয় ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫৬ টাকা।
সূত্রটি জানায়, গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কার্যালয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান পরিচালনাকালে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়। প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের তালিকা সংগ্রহ করা হয়। অভিযোগে বর্ণিত প্রকল্পসহ কয়েকটি প্রকল্প এলাকা সরেজমিন পরিদর্শন করে অনিয়মের প্রমাণ পায়।
দুদক সূত্রটি জানায়, প্রকল্পের কাজ ঠিকঠাক না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী ও সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত বাড়ির ভেতরে প্রবেশের সড়ক মেরামত ও পাকা করিয়ে নেন, যা সরকারি প্রকল্প উন্নয়নকাজের নীতি ও নিয়মবহির্ভূত বিষয়।
রাস্তার কার্পেটিংয়ের পুরুত্ব সরেজমিনে কম পাওয়া যায়। ঠিকাদার ওই রাস্তার মান খারাপ করলেও সাবেক বিচারপতির বাসভবনের সামনে নির্মিত অংশে মান ঠিক রেখে কাজ করা হয়েছে। সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত ঠিকাদারের সঙ্গে যোগসাজশ করে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় নিজ বাড়ির সামনে রাস্তা করিয়ে নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে বলে জানায় দুদক।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, বিচারপতির জমির ওপর রাস্তা পড়ায় অনেকাংশে কার্পেটিং করতে দেওয়া হয়নি। ফলে জনগণের চলাচলে ভোগান্তি তৈরি হয়েছে।
এসব বিষয়ে গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানায়।
প্রসঙ্গত, প্রকল্পকাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার, কাজ সম্পন্ন না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি এলজিইডি অফিসে আজকে অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর চলতি বছরের ১৯ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করা হয়। সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ছয় দফা অনুযায়ী সে সময় রাষ্ট্রপতি তাঁকে অপসারণ করেন।
আরও খবর পড়ুন:
সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াতের বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সড়ক উন্নয়নের টাকা দিয়ে নিজের বাড়ির সড়ক মেরামত ও পাকা করার প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সকালে দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি টিম এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। অনিয়মের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানান দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান।
মশিউর রহমান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর সাড়ে সাত কিলোমিটার সড়কটি মেরামত ও কার্পেটিং করার জন্য দুটি প্যাকেজে ৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সেই প্রকল্পের কাজ ঠিকভাবে না করে বিচারপতি খিজির হায়াত প্রভাব খাঁটিয়ে নিজের বাড়ির ভেতরের প্রবেশপথের প্রায় ৬৫ মিটার রাস্তা পাকা করান, যার আনুমানিক ব্যয় ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫৬ টাকা।
সূত্রটি জানায়, গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কার্যালয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান পরিচালনাকালে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়। প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের তালিকা সংগ্রহ করা হয়। অভিযোগে বর্ণিত প্রকল্পসহ কয়েকটি প্রকল্প এলাকা সরেজমিন পরিদর্শন করে অনিয়মের প্রমাণ পায়।
দুদক সূত্রটি জানায়, প্রকল্পের কাজ ঠিকঠাক না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী ও সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত বাড়ির ভেতরে প্রবেশের সড়ক মেরামত ও পাকা করিয়ে নেন, যা সরকারি প্রকল্প উন্নয়নকাজের নীতি ও নিয়মবহির্ভূত বিষয়।
রাস্তার কার্পেটিংয়ের পুরুত্ব সরেজমিনে কম পাওয়া যায়। ঠিকাদার ওই রাস্তার মান খারাপ করলেও সাবেক বিচারপতির বাসভবনের সামনে নির্মিত অংশে মান ঠিক রেখে কাজ করা হয়েছে। সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত ঠিকাদারের সঙ্গে যোগসাজশ করে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় নিজ বাড়ির সামনে রাস্তা করিয়ে নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে বলে জানায় দুদক।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, বিচারপতির জমির ওপর রাস্তা পড়ায় অনেকাংশে কার্পেটিং করতে দেওয়া হয়নি। ফলে জনগণের চলাচলে ভোগান্তি তৈরি হয়েছে।
এসব বিষয়ে গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানায়।
প্রসঙ্গত, প্রকল্পকাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার, কাজ সম্পন্ন না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি এলজিইডি অফিসে আজকে অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর চলতি বছরের ১৯ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করা হয়। সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ছয় দফা অনুযায়ী সে সময় রাষ্ট্রপতি তাঁকে অপসারণ করেন।
আরও খবর পড়ুন:

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াতের বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সড়ক উন্নয়নের টাকা দিয়ে নিজের বাড়ির সড়ক মেরামত ও পাকা করার প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সকালে দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি টিম এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালিয়ে অভিযোগের সত্যতা পায়। অনিয়মের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানান দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান।
মশিউর রহমান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর সাড়ে সাত কিলোমিটার সড়কটি মেরামত ও কার্পেটিং করার জন্য দুটি প্যাকেজে ৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সেই প্রকল্পের কাজ ঠিকভাবে না করে বিচারপতি খিজির হায়াত প্রভাব খাঁটিয়ে নিজের বাড়ির ভেতরের প্রবেশপথের প্রায় ৬৫ মিটার রাস্তা পাকা করান, যার আনুমানিক ব্যয় ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫৬ টাকা।
সূত্রটি জানায়, গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কার্যালয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান পরিচালনাকালে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়। প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ও কাশিয়ানী উপজেলা এলজিইডি কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের তালিকা সংগ্রহ করা হয়। অভিযোগে বর্ণিত প্রকল্পসহ কয়েকটি প্রকল্প এলাকা সরেজমিন পরিদর্শন করে অনিয়মের প্রমাণ পায়।
দুদক সূত্রটি জানায়, প্রকল্পের কাজ ঠিকঠাক না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী ও সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত বাড়ির ভেতরে প্রবেশের সড়ক মেরামত ও পাকা করিয়ে নেন, যা সরকারি প্রকল্প উন্নয়নকাজের নীতি ও নিয়মবহির্ভূত বিষয়।
রাস্তার কার্পেটিংয়ের পুরুত্ব সরেজমিনে কম পাওয়া যায়। ঠিকাদার ওই রাস্তার মান খারাপ করলেও সাবেক বিচারপতির বাসভবনের সামনে নির্মিত অংশে মান ঠিক রেখে কাজ করা হয়েছে। সাবেক বিচারপতি খিজির হায়াত ঠিকাদারের সঙ্গে যোগসাজশ করে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় নিজ বাড়ির সামনে রাস্তা করিয়ে নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে বলে জানায় দুদক।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, বিচারপতির জমির ওপর রাস্তা পড়ায় অনেকাংশে কার্পেটিং করতে দেওয়া হয়নি। ফলে জনগণের চলাচলে ভোগান্তি তৈরি হয়েছে।
এসব বিষয়ে গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানায়।
প্রসঙ্গত, প্রকল্পকাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার, কাজ সম্পন্ন না করে বিল উত্তোলনের মাধ্যমে আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়সহ সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩৬টি এলজিইডি অফিসে আজকে অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর চলতি বছরের ১৯ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খিজির হায়াতকে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করা হয়। সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের ছয় দফা অনুযায়ী সে সময় রাষ্ট্রপতি তাঁকে অপসারণ করেন।
আরও খবর পড়ুন:

বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
১৫ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলোর জবাবদিহি, ক্ষতিপূরণ ও ন্যায্যতা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঋণ নয়, অনুদান ও ক্ষতিপূরণের মাধ্যমেই জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর পাশে দাঁড়াতে হবে ধনী দেশগুলোকে।
রাজধানীতে শুরু হওয়া তৃতীয় জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ-২০২৫-এ বক্তারা এ আহ্বান জানান। আজ শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের উদ্বোধন করা হয়।
নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ধরিত্রী রক্ষায় আমরার (ধরা) আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে সরকারি প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক জলবায়ু আন্দোলনের কর্মী, গবেষক ও জলবায়ু-ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিসহ প্রায় দুই হাজার মানুষ অংশ নেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। সঞ্চালনা করেন ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং।
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সমাবেশের উদ্বোধনকালে সমাজকল্যাণ এবং নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণে বাংলাদেশের দায় খুবই কম হলেও দেশটি জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম বড় ভুক্তভোগী।
তিনি বলেন, ‘আমরা ধনী দেশগুলোর কাছে ঋণী নই, বরং তারা আমাদের কাছে ঋণী। জলবায়ু ন্যায্যতা এখন জবাবদিহি ও কার্যকর পদক্ষেপের প্রশ্ন।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে কেবল প্রযুক্তিগত বা অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। জলবায়ু ন্যায্যতা মানে ন্যায়, টিকে থাকা এবং জবাবদিহি।’
জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা অব্যাহত রাখার সমালোচনা করে তিনি বলেন, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এখনো বড় ঘাটতি রয়ে গেছে। গ্লোবাল নর্থ প্রায়ই ন্যায়বিচারের বদলে ঋণ চাপিয়ে দেয়।
ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেন, ‘জলবায়ু ন্যায্যতা বাংলাদেশের জন্য কেবল একটি দাবির বিষয় নয়, এটি দেশের টিকে থাকার প্রশ্ন। আমরা যদি নিজেদের ঘর থেকে ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে বৈশ্বিক পর্যায়ে ন্যায্যতার দাবি প্রতিষ্ঠা করা কঠিন হবে।’
অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিরাও ধনী দেশগুলোর জলবায়ু অর্থায়ন নীতির সমালোচনা করেন।

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলোর জবাবদিহি, ক্ষতিপূরণ ও ন্যায্যতা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঋণ নয়, অনুদান ও ক্ষতিপূরণের মাধ্যমেই জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর পাশে দাঁড়াতে হবে ধনী দেশগুলোকে।
রাজধানীতে শুরু হওয়া তৃতীয় জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ-২০২৫-এ বক্তারা এ আহ্বান জানান। আজ শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের উদ্বোধন করা হয়।
নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ধরিত্রী রক্ষায় আমরার (ধরা) আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে সরকারি প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক জলবায়ু আন্দোলনের কর্মী, গবেষক ও জলবায়ু-ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিসহ প্রায় দুই হাজার মানুষ অংশ নেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। সঞ্চালনা করেন ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং।
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সমাবেশের উদ্বোধনকালে সমাজকল্যাণ এবং নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণে বাংলাদেশের দায় খুবই কম হলেও দেশটি জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম বড় ভুক্তভোগী।
তিনি বলেন, ‘আমরা ধনী দেশগুলোর কাছে ঋণী নই, বরং তারা আমাদের কাছে ঋণী। জলবায়ু ন্যায্যতা এখন জবাবদিহি ও কার্যকর পদক্ষেপের প্রশ্ন।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে কেবল প্রযুক্তিগত বা অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। জলবায়ু ন্যায্যতা মানে ন্যায়, টিকে থাকা এবং জবাবদিহি।’
জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা অব্যাহত রাখার সমালোচনা করে তিনি বলেন, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এখনো বড় ঘাটতি রয়ে গেছে। গ্লোবাল নর্থ প্রায়ই ন্যায়বিচারের বদলে ঋণ চাপিয়ে দেয়।
ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেন, ‘জলবায়ু ন্যায্যতা বাংলাদেশের জন্য কেবল একটি দাবির বিষয় নয়, এটি দেশের টিকে থাকার প্রশ্ন। আমরা যদি নিজেদের ঘর থেকে ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে বৈশ্বিক পর্যায়ে ন্যায্যতার দাবি প্রতিষ্ঠা করা কঠিন হবে।’
অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিরাও ধনী দেশগুলোর জলবায়ু অর্থায়ন নীতির সমালোচনা করেন।

গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানানো হয়।
২৯ এপ্রিল ২০২৫
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে এত দিন শুধু সামরিক ও বেসামরিক কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হতো। তিনি বলেন, এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইবেন, তাঁদেরও লাইসেন্স ইস্যু করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে তাঁর নিরাপত্তায় কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ-সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সরকার তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং তাঁর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, আইজিপি বাহারুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে এত দিন শুধু সামরিক ও বেসামরিক কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হতো। তিনি বলেন, এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইবেন, তাঁদেরও লাইসেন্স ইস্যু করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে তাঁর নিরাপত্তায় কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ-সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সরকার তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং তাঁর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, আইজিপি বাহারুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানানো হয়।
২৯ এপ্রিল ২০২৫
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
১৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারী আততায়ীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
আজ শনিবার সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির জরুরি বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ অন্তর্বর্তী সরকার গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে। এই বিষয়টিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। অবিলম্বে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা দুষ্কৃতকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারব। এই হামলায় জড়িত কাউকে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না। এ ব্যাপারে আমরা জনগণের সার্বিক সহযোগিতা পাব বলে বিশ্বাস করি। হাদির ওপর আক্রমণের ঘটনা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস বলে আমরা মনে করি। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত বা বানচাল করার সকল চেষ্টা সরকার দমন করবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর। সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার চলমান। ডেভিল হান্ট ফেস-২ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক হাদির ওপর হামলাকারী ফয়সালকে ধরিয়ে দিতে সরকার ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারী আততায়ীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
আজ শনিবার সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির জরুরি বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ অন্তর্বর্তী সরকার গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে। এই বিষয়টিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। অবিলম্বে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা দুষ্কৃতকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারব। এই হামলায় জড়িত কাউকে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না। এ ব্যাপারে আমরা জনগণের সার্বিক সহযোগিতা পাব বলে বিশ্বাস করি। হাদির ওপর আক্রমণের ঘটনা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস বলে আমরা মনে করি। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত বা বানচাল করার সকল চেষ্টা সরকার দমন করবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর। সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার চলমান। ডেভিল হান্ট ফেস-২ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক হাদির ওপর হামলাকারী ফয়সালকে ধরিয়ে দিতে সরকার ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানানো হয়।
২৯ এপ্রিল ২০২৫
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
১৫ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
৫ ঘণ্টা আগেযমুনায় বৈঠক
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার জোরালো প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর শীর্ষ নেতারা এ বিষয়ে মতৈক্য প্রকাশ করেন।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলা পূর্ব-পরিকল্পিত ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ; এর পেছনে বিরাট শক্তি কাজ করছে।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনটি হতে না দেওয়া। এই আক্রমণটি খুবই সিম্বলিক (প্রতীকী)। তারা তাদের শক্তি প্রদর্শন করতে চায়, নির্বাচনের সব আয়োজন ভেস্তে দিতে চায়। এগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যে তথ্য পাওয়া গেছে, তাতে মনে হচ্ছে ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে। তারা প্রশিক্ষিত শুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো অবস্থাতেই পরস্পরের দোষারোপ থেকে বিরত থাকতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়াজ তুলতে হবে। কোনো ধরনের অপশক্তিকে আমরা বরদাশত করব না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মধ্যে যতই রাজনৈতিক বক্তব্যের বিরোধিতা থাকুক না কেন, জাতির স্বার্থে এবং জুলাইয়ের স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতেই হবে।’
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার করার পরামর্শ দেন সালাহউদ্দিন।
জামায়াত নেতা গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের নানা বক্তব্য একে অন্যকে দোষারোপ করার প্রবণতা বাড়িয়েছে, যার ফলে আমাদের বিরোধীরা সুযোগ পেয়েছে। আমাদের পূর্বের ন্যায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থে আমরা একে অন্যকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেলেছি। জাতিকে বিভক্ত করে এমন কথা আমরা কেন বলব? সব দলকে তাদের কমিটমেন্ট ঠিক করতে হবে।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই কিছু লোক এই অভ্যুত্থানকে খাটো করার জন্য নানা অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে।’
তিনি বলেন, ‘সুসংগঠিতভাবে জুলাইয়ের বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন চলছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের নানা স্তরে এই কাজ হচ্ছে। নির্বাচনের পর যারা ক্ষমতায় আসবে, তারাও এর ভুক্তভোগী হবে। কেউই একা সরকার চালাতে পারবে না।’
নাহিদ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে যাতে মনে হয় যারা অভ্যুত্থান করেছে তারা অপরাধ করেছে। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নরমালাইজ করতে নানা চেষ্টা চলছে। টিভি টকশোতে তারা নিয়মিত অংশ নিচ্ছে, প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় বৈঠক করছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মিলিত হচ্ছে এবং আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান দিচ্ছে।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের বিশেষ কোনো নিরাপত্তার প্রয়োজন নেই। আমরা এটা নেব না। জুলাইকে সবাই মিলে ওউন করতে হবে। জুলাইকে কে কী বলবে—এই টানাপোড়েনে আমরা জুলাইকে শেষ করে দিচ্ছি। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের অনৈক্যকে আমাদের পরাজয় হিসেবে দেখছে। তারা ভারতে বসে যা ইচ্ছা তা-ই করছে, আর আমরা কিছুই করতে পারছি না।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী বেশে, সাংস্কৃতিক কর্মী বেশে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নকারীদের থামাতে হবে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ সময় এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা নিজেরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে না পারলে কোনো নিরাপত্তাই আমাদের কাজে আসবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে দলগুলো আওয়ামী লীগকে নানা রকম সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের চিন্তা করতে হবে—ভবিষ্যতের জন্য আমরা কী করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘শুধু সরকার নয়, সবাইকে শক্ত থাকতে হবে। নিজেদের মধ্যে যেন দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্য থাকবে, কিন্তু কাউকে শত্রু ভাবা বা আক্রমণ করার সংস্কৃতি থেকে সরে আসতে হবে।’
‘নির্বাচনের সময় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, তবে মাথায় রাখতে হবে—এটি যেন একটি নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে নিয়ন্ত্রণে থাকে, ’ দলগুলোর প্রতি এই পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি শুরু হওয়ার পর থেকেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হয়েছে।’
রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনাদের শুধু দলীয় স্বার্থ নয়, জাতীয় স্বার্থের বিষয়েও সজাগ থাকতে হবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার জোরালো প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর শীর্ষ নেতারা এ বিষয়ে মতৈক্য প্রকাশ করেন।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলা পূর্ব-পরিকল্পিত ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ; এর পেছনে বিরাট শক্তি কাজ করছে।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনটি হতে না দেওয়া। এই আক্রমণটি খুবই সিম্বলিক (প্রতীকী)। তারা তাদের শক্তি প্রদর্শন করতে চায়, নির্বাচনের সব আয়োজন ভেস্তে দিতে চায়। এগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যে তথ্য পাওয়া গেছে, তাতে মনে হচ্ছে ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে। তারা প্রশিক্ষিত শুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো অবস্থাতেই পরস্পরের দোষারোপ থেকে বিরত থাকতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়াজ তুলতে হবে। কোনো ধরনের অপশক্তিকে আমরা বরদাশত করব না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মধ্যে যতই রাজনৈতিক বক্তব্যের বিরোধিতা থাকুক না কেন, জাতির স্বার্থে এবং জুলাইয়ের স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতেই হবে।’
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার করার পরামর্শ দেন সালাহউদ্দিন।
জামায়াত নেতা গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের নানা বক্তব্য একে অন্যকে দোষারোপ করার প্রবণতা বাড়িয়েছে, যার ফলে আমাদের বিরোধীরা সুযোগ পেয়েছে। আমাদের পূর্বের ন্যায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থে আমরা একে অন্যকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেলেছি। জাতিকে বিভক্ত করে এমন কথা আমরা কেন বলব? সব দলকে তাদের কমিটমেন্ট ঠিক করতে হবে।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই কিছু লোক এই অভ্যুত্থানকে খাটো করার জন্য নানা অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে।’
তিনি বলেন, ‘সুসংগঠিতভাবে জুলাইয়ের বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন চলছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের নানা স্তরে এই কাজ হচ্ছে। নির্বাচনের পর যারা ক্ষমতায় আসবে, তারাও এর ভুক্তভোগী হবে। কেউই একা সরকার চালাতে পারবে না।’
নাহিদ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে যাতে মনে হয় যারা অভ্যুত্থান করেছে তারা অপরাধ করেছে। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নরমালাইজ করতে নানা চেষ্টা চলছে। টিভি টকশোতে তারা নিয়মিত অংশ নিচ্ছে, প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় বৈঠক করছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মিলিত হচ্ছে এবং আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান দিচ্ছে।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের বিশেষ কোনো নিরাপত্তার প্রয়োজন নেই। আমরা এটা নেব না। জুলাইকে সবাই মিলে ওউন করতে হবে। জুলাইকে কে কী বলবে—এই টানাপোড়েনে আমরা জুলাইকে শেষ করে দিচ্ছি। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের অনৈক্যকে আমাদের পরাজয় হিসেবে দেখছে। তারা ভারতে বসে যা ইচ্ছা তা-ই করছে, আর আমরা কিছুই করতে পারছি না।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী বেশে, সাংস্কৃতিক কর্মী বেশে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নকারীদের থামাতে হবে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ সময় এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা নিজেরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে না পারলে কোনো নিরাপত্তাই আমাদের কাজে আসবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে দলগুলো আওয়ামী লীগকে নানা রকম সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের চিন্তা করতে হবে—ভবিষ্যতের জন্য আমরা কী করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘শুধু সরকার নয়, সবাইকে শক্ত থাকতে হবে। নিজেদের মধ্যে যেন দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্য থাকবে, কিন্তু কাউকে শত্রু ভাবা বা আক্রমণ করার সংস্কৃতি থেকে সরে আসতে হবে।’
‘নির্বাচনের সময় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, তবে মাথায় রাখতে হবে—এটি যেন একটি নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে নিয়ন্ত্রণে থাকে, ’ দলগুলোর প্রতি এই পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি শুরু হওয়ার পর থেকেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হয়েছে।’
রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনাদের শুধু দলীয় স্বার্থ নয়, জাতীয় স্বার্থের বিষয়েও সজাগ থাকতে হবে।’

গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানানো হয়।
২৯ এপ্রিল ২০২৫
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
১৫ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে