অনলাইন ডেস্ক
ভারতে চলতি বছর, অর্থাৎ ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া অর্থবছরসহ পরবর্তী দুই অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি স্থিরভাবে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ বার্ষিক হারে বজায় থাকবে। বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধিসংক্রান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৬ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত হতে পারে, যেখানে ভারতের দৃঢ় প্রবৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, ভারতে ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া দুই অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি বার্ষিক ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হারে স্থির থাকবে। সেবা খাতের ধারাবাহিক সম্প্রসারণ এবং সরকারি উদ্যোগে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের ফলে উৎপাদন কার্যক্রম শক্তিশালী হবে। সরকারি বিনিয়োগের কমতি সত্ত্বেও বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ায় সামগ্রিক বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল থাকবে।
তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের মার্চ) ভারতের প্রবৃদ্ধি কিছুটা কমে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এতে বিনিয়োগে মন্থরতা এবং উৎপাদন কার্যক্রমে দুর্বলতার প্রভাব থাকবে। বিশ্বব্যাংকের ভাষায়, ‘তবে ব্যক্তিগত ভোগব্যয় দৃঢ় রয়েছে, যা মূলত গ্রামীণ আয়ের উন্নতি এবং কৃষি উৎপাদন পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে।’
ভারত ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ২০২৪ সালে ৩ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার বড় ভূমিকা রাখবে, যা আগের আর্থিক সংকট মোকাবিলার জন্য গৃহীত উন্নত অর্থনৈতিক নীতির ফল।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২০২৪ সালের মাঝামাঝি রাজনৈতিক অস্থিরতা অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে ব্যাহত করেছে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করেছে। জ্বালানিসংকট এবং আমদানি সীমাবদ্ধতার কারণে সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়েছে, যা শিল্প খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে এবং মূল্যস্ফীতি বাড়িয়েছে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরে (২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন) বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ১ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে তা ৫ দশমিক ৪ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। বিশ্বব্যাংক আরও বলেছে, ‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে বিনিয়োগ ও শিল্প কার্যক্রম স্বল্প মেয়াদে স্থবির থাকবে বলে আশঙ্কা রয়েছে।’
ভারতে চলতি বছর, অর্থাৎ ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া অর্থবছরসহ পরবর্তী দুই অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি স্থিরভাবে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ বার্ষিক হারে বজায় থাকবে। বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধিসংক্রান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৬ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত হতে পারে, যেখানে ভারতের দৃঢ় প্রবৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, ভারতে ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া দুই অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি বার্ষিক ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হারে স্থির থাকবে। সেবা খাতের ধারাবাহিক সম্প্রসারণ এবং সরকারি উদ্যোগে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের ফলে উৎপাদন কার্যক্রম শক্তিশালী হবে। সরকারি বিনিয়োগের কমতি সত্ত্বেও বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ায় সামগ্রিক বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল থাকবে।
তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের মার্চ) ভারতের প্রবৃদ্ধি কিছুটা কমে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এতে বিনিয়োগে মন্থরতা এবং উৎপাদন কার্যক্রমে দুর্বলতার প্রভাব থাকবে। বিশ্বব্যাংকের ভাষায়, ‘তবে ব্যক্তিগত ভোগব্যয় দৃঢ় রয়েছে, যা মূলত গ্রামীণ আয়ের উন্নতি এবং কৃষি উৎপাদন পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে।’
ভারত ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ২০২৪ সালে ৩ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার বড় ভূমিকা রাখবে, যা আগের আর্থিক সংকট মোকাবিলার জন্য গৃহীত উন্নত অর্থনৈতিক নীতির ফল।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২০২৪ সালের মাঝামাঝি রাজনৈতিক অস্থিরতা অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে ব্যাহত করেছে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করেছে। জ্বালানিসংকট এবং আমদানি সীমাবদ্ধতার কারণে সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়েছে, যা শিল্প খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে এবং মূল্যস্ফীতি বাড়িয়েছে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরে (২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন) বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ১ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে তা ৫ দশমিক ৪ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। বিশ্বব্যাংক আরও বলেছে, ‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে বিনিয়োগ ও শিল্প কার্যক্রম স্বল্প মেয়াদে স্থবির থাকবে বলে আশঙ্কা রয়েছে।’
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১৮ ঘণ্টা আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
১৮ ঘণ্টা আগে