হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবলে চার শিশু হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামির সাজা কমিয়েছেন উচ্চ আদালত। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামির মধ্যে দুজনকে যাবজ্জীবন ও একজনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
গতকাল সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি এমদাদুল হক ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রুবেল মিয়া, আরজু মিয়ার সাজা কমানো হয়। খালাস পাওয়া উস্তার মিয়া পলাতক রয়েছেন।
২০১৭ সালের ২৬ জুলাই রুবেল মিয়া, আরজু মিয়া এবং উস্তার মিয়া প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানাসহ মৃত্যুদণ্ড দেন সিলেটের দ্রুত বিচার আদালত।
২০১৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারিতে বাহুবলের সুন্দ্রাটিকি গ্রামের আবদাল মিয়ার ছেলে মনির মিয়া (৭), ওয়াহিদ মিয়ার ছেলে জাকারিয়া আহমেদ শুভ (৮), আব্দুল আজিজের ছেলে তাজেল মিয়া (১০) ও আব্দুল কাদিরের ছেলে ইসমাইল হোসেন (১০) বাড়ির পাশের মাঠে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয়।
মনির সুন্দ্রাটিকি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে, তার দুই চাচাতো ভাই শুভ ও তাজেল একই স্কুলে দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত। আর তাদের প্রতিবেশী ইসমাইল পড়ত সুন্দ্রাটিকি মাদ্রাসায়।
নিখোঁজের পর মনিরের বাবা আবদাল মিয়া একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি সুন্দ্রাটিকি গ্রামের পার্শ্ববর্তী স্থানে বালুচাপা অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় আবদাল মিয়া অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেন। ঘটনার পরপরই সন্দেহভাজন চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বাহুবল থানায় এই চারজনসহ মোট নয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন মনির মিয়ার বাবা আবদাল মিয়া।
পরে গ্রেপ্তার পাঁচজনের মধ্যে চারজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্তে এবং ও তাঁদের দেওয়া জবানবন্দিতে সুন্দ্রাটিকি গ্রামের দুই পঞ্চায়েত প্রধান আবদাল মিয়া তালুকদার ও আব্দুল আলী বাগালের মধ্যে পারিবারিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয় বলে তথ্য উঠে আসে।
পরে ২০১৬ সালের ২৯ এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির তৎকালীন ওসি মোক্তাদির হোসেন নয়জনের বিরুদ্ধেই আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
২০১৭ সালে তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে সাত বছর কারাদণ্ড দেন সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। খালাস দেওয়া হয় বাকি তিন আসামিকে। এর আগে এক আসামি বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। পরে ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা।
এ বিষয়ে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জাহিদ আহমেদ হিরো বলেন, এ রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করবে।
হবিগঞ্জের বাহুবলে চার শিশু হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামির সাজা কমিয়েছেন উচ্চ আদালত। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামির মধ্যে দুজনকে যাবজ্জীবন ও একজনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
গতকাল সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি এমদাদুল হক ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রুবেল মিয়া, আরজু মিয়ার সাজা কমানো হয়। খালাস পাওয়া উস্তার মিয়া পলাতক রয়েছেন।
২০১৭ সালের ২৬ জুলাই রুবেল মিয়া, আরজু মিয়া এবং উস্তার মিয়া প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানাসহ মৃত্যুদণ্ড দেন সিলেটের দ্রুত বিচার আদালত।
২০১৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারিতে বাহুবলের সুন্দ্রাটিকি গ্রামের আবদাল মিয়ার ছেলে মনির মিয়া (৭), ওয়াহিদ মিয়ার ছেলে জাকারিয়া আহমেদ শুভ (৮), আব্দুল আজিজের ছেলে তাজেল মিয়া (১০) ও আব্দুল কাদিরের ছেলে ইসমাইল হোসেন (১০) বাড়ির পাশের মাঠে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয়।
মনির সুন্দ্রাটিকি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে, তার দুই চাচাতো ভাই শুভ ও তাজেল একই স্কুলে দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত। আর তাদের প্রতিবেশী ইসমাইল পড়ত সুন্দ্রাটিকি মাদ্রাসায়।
নিখোঁজের পর মনিরের বাবা আবদাল মিয়া একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি সুন্দ্রাটিকি গ্রামের পার্শ্ববর্তী স্থানে বালুচাপা অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় আবদাল মিয়া অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেন। ঘটনার পরপরই সন্দেহভাজন চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বাহুবল থানায় এই চারজনসহ মোট নয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন মনির মিয়ার বাবা আবদাল মিয়া।
পরে গ্রেপ্তার পাঁচজনের মধ্যে চারজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্তে এবং ও তাঁদের দেওয়া জবানবন্দিতে সুন্দ্রাটিকি গ্রামের দুই পঞ্চায়েত প্রধান আবদাল মিয়া তালুকদার ও আব্দুল আলী বাগালের মধ্যে পারিবারিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয় বলে তথ্য উঠে আসে।
পরে ২০১৬ সালের ২৯ এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির তৎকালীন ওসি মোক্তাদির হোসেন নয়জনের বিরুদ্ধেই আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
২০১৭ সালে তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে সাত বছর কারাদণ্ড দেন সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। খালাস দেওয়া হয় বাকি তিন আসামিকে। এর আগে এক আসামি বন্দুকযুদ্ধে মারা যান। পরে ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা।
এ বিষয়ে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জাহিদ আহমেদ হিরো বলেন, এ রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করবে।
রেজাউলের গল্প শুরু হয় একদম নিচু জায়গা থেকে। এসএসসি পাসের পরই অর্থের অভাবে থেমে যায় পড়াশোনার পথ। সংসারের দায়িত্ব, বেকারত্ব, বিয়ের পর বাড়তি চাপ—সব মিলিয়ে জীবন একসময় হয়ে ওঠে ভারী বোঝার মতো। ‘‘মাঝেমধ্যে মনে হতো, আমি বুঝি পরিবারে একটা বোঝা,’’—নিজেই বলেন রেজাউল।
১৩ মিনিট আগেবিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে বসানোর দাবিতে চতুর্থ দিনের মতো নগর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন তাঁর সমর্থকেরা। গতকাল শনিবার থেকেই সব কটি ফটকে তালা দেওয়ায় বন্ধ রয়েছে নগর ভবনের সেবা ও স্বাভাবিক কার্যক্রম।
২২ মিনিট আগেআম পাড়াকে কেন্দ্র করে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষক হাসান মাহমুদ সাকিকে লাঞ্ছনার ঘটনায় দায়ের হওয়া ‘হত্যাচেষ্টা’র মামলা নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
২৫ মিনিট আগেশনিবার বিকেল ৪টার দিকে সিফাত তার সহকর্মী ও বন্ধু মোবারককে সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে যায় বাঁশবাড়িয়া ফেরিঘাটে। এ সময় তারা দুজনে সমুদ্রে গোসলে নামে। সিফাত সাঁতরে সাগরে থাকা একটি ফেরির দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে হঠাৎ তীব্র স্রোতের মুখে পড়ে তলিয়ে যায়। ঘটনার পর ফেরিঘাটে থাকা লোকজন সিফাতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালান।
৩২ মিনিট আগে