জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বিভিন্ন গ্রামীণ সড়ক তলিয়ে গেছে। এতে ওই সড়কগুলো দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে উপজেলা সদরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে ছয়টি ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, গত ৭ জুন থেকে বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নলজুর নদের পানি বেড়ে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়ক ডুবে যায়। এর পর থেকে গতকাল শনিবার পর্যন্ত ওই সড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে রাণীগঞ্জ ও পাইলগাঁও ইউনিয়নের একাংশের বাসিন্দারা ভোগান্তিতে পড়েছে।
অন্যদিকে গত ১৮ জুন থেকে এ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিলে পাটলী ইউনিয়নের লাউতলা-রসুলগঞ্জ সড়ক, কলকলিয়া ইউনিয়নের কামারখাল-চণ্ডীঢর সড়ক, সৈয়দপুর-শাহারপাড়া ইউনিয়নের ভবের বাজার-নয়াবন্দর সড়ক ও আশারকান্দি ইউনিয়নের নয়াবন্দর-দাওরাই সড়কসহ বেশ কয়েকটি গ্রামীণ সড়ক তলিয়ে যায়। এরপর থেকেই ওই সব সড়ক দিয়ে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। ফলে ওই ছয় ইউনিয়নের দেড় শতাধিক গ্রামের কয়েক লাখ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।
এ ছাড়া জগন্নাথপুর পৌরসভার হেলিপ্যাড এলাকার বেইলি সেতুটি ডুবে যাওয়ায় ওই সেতু দিয়ে গত ১২ দিন ধরে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ ডাকবাংলো সেতুর ওপর পড়ছে বাড়তি চাপ। ফলে প্রতিনিয়ত দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের কুবাজপুর গ্রামের অটোরিকশাচালক মুনাঈম আহমদ বলেন, ‘প্রায় এক মাস ধরে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়কের বিভিন্ন অংশ ডুবে আছে। আমরা গাড়ি চালাতে পারছি না। এসব এলাকার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে।’
ঘোষগাঁও গ্রামের বাসিন্দা জিকরুল ইসলাম বলেন, সড়কে পানি থাকায় শিক্ষার্থীরা স্কুল-কলেজে যেতে পারছে না। এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগে রয়েছে।
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন্যার কারণে ওই সব সড়কের অনেক অংশে এখনো পানি রয়েছে। ফলে যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। আমরা ক্ষয়ক্ষতির তালিকা করছি। পানি নেমে গেলে দ্রুতই মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বিভিন্ন গ্রামীণ সড়ক তলিয়ে গেছে। এতে ওই সড়কগুলো দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে উপজেলা সদরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে ছয়টি ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, গত ৭ জুন থেকে বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নলজুর নদের পানি বেড়ে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়ক ডুবে যায়। এর পর থেকে গতকাল শনিবার পর্যন্ত ওই সড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে রাণীগঞ্জ ও পাইলগাঁও ইউনিয়নের একাংশের বাসিন্দারা ভোগান্তিতে পড়েছে।
অন্যদিকে গত ১৮ জুন থেকে এ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিলে পাটলী ইউনিয়নের লাউতলা-রসুলগঞ্জ সড়ক, কলকলিয়া ইউনিয়নের কামারখাল-চণ্ডীঢর সড়ক, সৈয়দপুর-শাহারপাড়া ইউনিয়নের ভবের বাজার-নয়াবন্দর সড়ক ও আশারকান্দি ইউনিয়নের নয়াবন্দর-দাওরাই সড়কসহ বেশ কয়েকটি গ্রামীণ সড়ক তলিয়ে যায়। এরপর থেকেই ওই সব সড়ক দিয়ে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। ফলে ওই ছয় ইউনিয়নের দেড় শতাধিক গ্রামের কয়েক লাখ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।
এ ছাড়া জগন্নাথপুর পৌরসভার হেলিপ্যাড এলাকার বেইলি সেতুটি ডুবে যাওয়ায় ওই সেতু দিয়ে গত ১২ দিন ধরে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ ডাকবাংলো সেতুর ওপর পড়ছে বাড়তি চাপ। ফলে প্রতিনিয়ত দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের কুবাজপুর গ্রামের অটোরিকশাচালক মুনাঈম আহমদ বলেন, ‘প্রায় এক মাস ধরে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়কের বিভিন্ন অংশ ডুবে আছে। আমরা গাড়ি চালাতে পারছি না। এসব এলাকার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে।’
ঘোষগাঁও গ্রামের বাসিন্দা জিকরুল ইসলাম বলেন, সড়কে পানি থাকায় শিক্ষার্থীরা স্কুল-কলেজে যেতে পারছে না। এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগে রয়েছে।
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন্যার কারণে ওই সব সড়কের অনেক অংশে এখনো পানি রয়েছে। ফলে যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। আমরা ক্ষয়ক্ষতির তালিকা করছি। পানি নেমে গেলে দ্রুতই মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে