সিলেট প্রতিনিধি
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জি ও সিলেটে বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় কমছে নদ-নদীর পানি। নগরের পানি নেমে যাচ্ছে। নিম্নাঞ্চলের পানিও কমতে শুরু করেছে। উজানের ওপারে আর বৃষ্টি না হলে পরিস্থিতি আরও উন্নতি হবে বলে জানায় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সিলেটে গত ২৭ মে থেকে নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকে। পরে ২৮ মে থেকে সিলেটের ৫ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েন অসংখ্য মানুষ। তাঁদের জন্য খোলা হয় আশ্রয়কেন্দ্র। অনেকে আশ্রয় নেন আশ্রয়কেন্দ্রে। শুরু হয় মানুষের ভোগান্তি। আর এরপরে ধীরে ধীরে সিলেটের আরও ৫ উপজেলায় দেখা দেয় বন্যা পরিস্থিতির। অতিবৃষ্টি ও সুরমা নদীর পানি বেড়ে নগরেও দেখা দেয় বন্যার। এতে নগরের অভিজাত এলাকা উপশহরসহ বেশ কিছু এলাকা পানিতে ডুবে যায়। ব্যাহত হয় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা।
সিলেট আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সিলেটে ১৪৩ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর বুধবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ১৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। যেখানে মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয় ৬০ দশমিক ৪ মিলিমিটার।
সিলেট আবহাওয়া কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মোহাম্মদ সজীব হোসেন জানান, এখন আকাশ পরিষ্কার আছে, রোদও উঠেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনাও রয়েছে। কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টিপাত হবে। বুধবারের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ দশমিক ৬ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি।
পাউবো জানায়, সিলেটের তিনটি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হলেও কমতে শুরু করেছে। বুধবার সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমা থেকে ৪৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। তবে মঙ্গলবার এর চেয়ে ২৪ সেন্টিমিটার বেশিতে প্রবাহিত হচ্ছিল। আর কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্ট দিয়ে ৪৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মঙ্গলবার কুশিয়ারার অমলশীদ পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে আজকের চেয়ে ১২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় চেরা পুঞ্জিতে ১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এ কারণে বাংলাদেশে সিলেটের নদ-নদীর পানি কমছে। নগরের পানিও নেমে যাচ্ছে। আশা করা যায় চেরা পুঞ্জিতে আর বৃষ্টি না হলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে এবং সব পয়েন্টেই বিপৎসীমার নিচে পানি নেমে যাবে।
এ পর্যন্ত সিলেটের নগর ও ১০টি উপজেলার ৭৮টি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৬৬২ জন মানুষ বন্যায় আক্রান্ত। বর্তমানে আশ্রয়কেন্দ্রে নগরে ৪ হাজার ও বিভিন্ন উপজেলায় ৫০৫ জন আশ্রয়কেন্দ্রে আছেন।
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জি ও সিলেটে বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় কমছে নদ-নদীর পানি। নগরের পানি নেমে যাচ্ছে। নিম্নাঞ্চলের পানিও কমতে শুরু করেছে। উজানের ওপারে আর বৃষ্টি না হলে পরিস্থিতি আরও উন্নতি হবে বলে জানায় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সিলেটে গত ২৭ মে থেকে নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকে। পরে ২৮ মে থেকে সিলেটের ৫ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েন অসংখ্য মানুষ। তাঁদের জন্য খোলা হয় আশ্রয়কেন্দ্র। অনেকে আশ্রয় নেন আশ্রয়কেন্দ্রে। শুরু হয় মানুষের ভোগান্তি। আর এরপরে ধীরে ধীরে সিলেটের আরও ৫ উপজেলায় দেখা দেয় বন্যা পরিস্থিতির। অতিবৃষ্টি ও সুরমা নদীর পানি বেড়ে নগরেও দেখা দেয় বন্যার। এতে নগরের অভিজাত এলাকা উপশহরসহ বেশ কিছু এলাকা পানিতে ডুবে যায়। ব্যাহত হয় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা।
সিলেট আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সিলেটে ১৪৩ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর বুধবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ১৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। যেখানে মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয় ৬০ দশমিক ৪ মিলিমিটার।
সিলেট আবহাওয়া কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মোহাম্মদ সজীব হোসেন জানান, এখন আকাশ পরিষ্কার আছে, রোদও উঠেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনাও রয়েছে। কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টিপাত হবে। বুধবারের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ দশমিক ৬ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি।
পাউবো জানায়, সিলেটের তিনটি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হলেও কমতে শুরু করেছে। বুধবার সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমা থেকে ৪৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। তবে মঙ্গলবার এর চেয়ে ২৪ সেন্টিমিটার বেশিতে প্রবাহিত হচ্ছিল। আর কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্ট দিয়ে ৪৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মঙ্গলবার কুশিয়ারার অমলশীদ পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে আজকের চেয়ে ১২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় চেরা পুঞ্জিতে ১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এ কারণে বাংলাদেশে সিলেটের নদ-নদীর পানি কমছে। নগরের পানিও নেমে যাচ্ছে। আশা করা যায় চেরা পুঞ্জিতে আর বৃষ্টি না হলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে এবং সব পয়েন্টেই বিপৎসীমার নিচে পানি নেমে যাবে।
এ পর্যন্ত সিলেটের নগর ও ১০টি উপজেলার ৭৮টি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৬৬২ জন মানুষ বন্যায় আক্রান্ত। বর্তমানে আশ্রয়কেন্দ্রে নগরে ৪ হাজার ও বিভিন্ন উপজেলায় ৫০৫ জন আশ্রয়কেন্দ্রে আছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে