জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, ‘দেশ ভাগ হওয়ার পর বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষতার ভাগে পড়েনি, বাংলাদেশ পড়েছে ইসলামের ভাগে। এখন যদি কারও ইসলাম ভালো না লাগে, তাহলে চলে যাও ধর্মনিরপেক্ষ দেশে। তোমার নেত্রী তো চলে গেছে, তোমাদের গোষ্ঠী সব চলে গেছে; তোমরাও চলে যাও। বাংলাদেশ চলবে ইসলামের আলোকে। বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ। আগামীর বাংলাদেশ হবে খেলাফতের বাংলাদেশ।’
গতকাল সোমবার রাত ১১টায় সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে ১৮তম তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা মামুনুল হক এসব কথা বলেন।
খেলাফত মজলিসের আমির বলেন, ‘৯০ ভাগ মুসলমানের বাংলাদেশ ইসলাম ছাড়া অন্য কারও আদর্শ অনুযায়ী চলতে পারে না। সুতরাং ইসলাম অনুযায়ী এ দেশ চলবে। ইসলাম কায়েম হলে হিন্দুরা নিরাপত্তা পাবে। ইসলাম কায়েম হলে বৌদ্ধ-খ্রিষ্টানের সব ধরনের স্বাধীনতার অধিকার নিশ্চিত হবে।’
মামুনুল হক আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের বিপ্লবে জাতীয় স্থাপনায় ভাস্কর্য নামক যত মূর্তি ছিল, সব ভেঙে দেওয়া হয়েছে। অথচ কোনো মন্দিরে আঘাত করা হয়নি। হিন্দুদের কোনো দেব-দেবতাকে কেউ আঘাত করেনি। কারণ, মুসলমানেরা জানে, হিন্দুরা তাদের ধর্ম পালন করবে, সেখানে আমাদের বাধা দেওয়ার কিছু নাই।’ ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমের জন্য প্রয়োজনে সবাইকে আবু সাঈদ-মুগ্ধদের মতো জীবন দিতে মাঠে নামতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, ‘দেশ ভাগ হওয়ার পর বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষতার ভাগে পড়েনি, বাংলাদেশ পড়েছে ইসলামের ভাগে। এখন যদি কারও ইসলাম ভালো না লাগে, তাহলে চলে যাও ধর্মনিরপেক্ষ দেশে। তোমার নেত্রী তো চলে গেছে, তোমাদের গোষ্ঠী সব চলে গেছে; তোমরাও চলে যাও। বাংলাদেশ চলবে ইসলামের আলোকে। বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ। আগামীর বাংলাদেশ হবে খেলাফতের বাংলাদেশ।’
গতকাল সোমবার রাত ১১টায় সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের আয়োজনে ১৮তম তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা মামুনুল হক এসব কথা বলেন।
খেলাফত মজলিসের আমির বলেন, ‘৯০ ভাগ মুসলমানের বাংলাদেশ ইসলাম ছাড়া অন্য কারও আদর্শ অনুযায়ী চলতে পারে না। সুতরাং ইসলাম অনুযায়ী এ দেশ চলবে। ইসলাম কায়েম হলে হিন্দুরা নিরাপত্তা পাবে। ইসলাম কায়েম হলে বৌদ্ধ-খ্রিষ্টানের সব ধরনের স্বাধীনতার অধিকার নিশ্চিত হবে।’
মামুনুল হক আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের বিপ্লবে জাতীয় স্থাপনায় ভাস্কর্য নামক যত মূর্তি ছিল, সব ভেঙে দেওয়া হয়েছে। অথচ কোনো মন্দিরে আঘাত করা হয়নি। হিন্দুদের কোনো দেব-দেবতাকে কেউ আঘাত করেনি। কারণ, মুসলমানেরা জানে, হিন্দুরা তাদের ধর্ম পালন করবে, সেখানে আমাদের বাধা দেওয়ার কিছু নাই।’ ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমের জন্য প্রয়োজনে সবাইকে আবু সাঈদ-মুগ্ধদের মতো জীবন দিতে মাঠে নামতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
৫ মিনিট আগেপেশাগত কারণে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনমুখর দিনগুলোর অধিকাংশই কেটেছে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। সেখান থেকেই নেতা-কর্মীদের আন্দোলন মোকাবিলার নির্দেশনা দিতেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
২৩ মিনিট আগেদিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’কে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সংসদ ভবনে প্রবেশ করার মুখে ফার্মগেট, আসাদগেট-সহ সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশ, র্যাবসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
২৭ মিনিট আগেসোমবার ছাত্রদলের শাখা সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ছিল সুষ্ঠু ছাত্রসংসদ নির্বাচন ও রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি।
৩১ মিনিট আগে