সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জে টানা বৃষ্টিপাত ও ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জির বৃষ্টির কারণে আবারও বাড়ছে সুরমা, কুশিয়ারা, যাদুকাটাসহ সব নদ-নদীর পানি। আজ সোমবার দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ জেলা শহরে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সেই সঙ্গে ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চলের বেশ কিছু গ্রামীণ সড়ক।
সড়কে পানি ওঠায় জেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে তাহিরপুর উপজেলার। তলিয়ে গেছে পৌর শহরের উত্তর আরপিননগর, সাহেববাড়ী ঘাট, তেঘরিয়া, বড়পাড়া নদীর পাড়সহ বেশ কয়েকটি এলাকার রাস্তাঘাট।
এ ছাড়া ছাতক, দোয়ারাবাজার, মধ্যনগরসহ বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চলের গ্রামীণ সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় আবারও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নিম্নাঞ্চলের কয়েক লাখ মানুষকে।
সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়া এলাকার বাসিন্দা নাজমুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে পানি আইলো, বন্যাও অইলো। এখন আবার গতকাল রাত থকি পানি বাড়ের। পরিবার লইয়া এই পানির মাঝে বড় বিপদেই আছি, এখন পানি ঘরে ডুকের যদি না কমে, তাইলে সবাইরে নিয়া আশ্রয়কেন্দ্র যাওয়া লাগব।’
এদিকে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, সুনামগঞ্জ শহরে সুরমা নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার, ছাতক পয়েন্ট দিয়ে সুরমা নদীর পানি ৩৬ সেন্টিমিটার ও তাহিরপুরের জাদুকাটা নদীর পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জের লাইড়েরগড় এলাকায় ২৩৭ ও সুনামগঞ্জ শহরে ১৭০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি ইতিমধ্যে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি কমে গেলে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি কমে যাবে। আর এখন যেহেতু পানি বাড়ছে, সে ক্ষেত্রে জেলায় স্বল্পমেয়াদি একটা বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
সুনামগঞ্জে টানা বৃষ্টিপাত ও ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জির বৃষ্টির কারণে আবারও বাড়ছে সুরমা, কুশিয়ারা, যাদুকাটাসহ সব নদ-নদীর পানি। আজ সোমবার দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ জেলা শহরে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সেই সঙ্গে ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চলের বেশ কিছু গ্রামীণ সড়ক।
সড়কে পানি ওঠায় জেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে তাহিরপুর উপজেলার। তলিয়ে গেছে পৌর শহরের উত্তর আরপিননগর, সাহেববাড়ী ঘাট, তেঘরিয়া, বড়পাড়া নদীর পাড়সহ বেশ কয়েকটি এলাকার রাস্তাঘাট।
এ ছাড়া ছাতক, দোয়ারাবাজার, মধ্যনগরসহ বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চলের গ্রামীণ সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় আবারও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নিম্নাঞ্চলের কয়েক লাখ মানুষকে।
সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়া এলাকার বাসিন্দা নাজমুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে পানি আইলো, বন্যাও অইলো। এখন আবার গতকাল রাত থকি পানি বাড়ের। পরিবার লইয়া এই পানির মাঝে বড় বিপদেই আছি, এখন পানি ঘরে ডুকের যদি না কমে, তাইলে সবাইরে নিয়া আশ্রয়কেন্দ্র যাওয়া লাগব।’
এদিকে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, সুনামগঞ্জ শহরে সুরমা নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার, ছাতক পয়েন্ট দিয়ে সুরমা নদীর পানি ৩৬ সেন্টিমিটার ও তাহিরপুরের জাদুকাটা নদীর পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জের লাইড়েরগড় এলাকায় ২৩৭ ও সুনামগঞ্জ শহরে ১৭০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি ইতিমধ্যে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি কমে গেলে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি কমে যাবে। আর এখন যেহেতু পানি বাড়ছে, সে ক্ষেত্রে জেলায় স্বল্পমেয়াদি একটা বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
৩ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
১৫ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
২০ মিনিট আগে