বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়ায় এক রাতের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে দেশি পেঁয়াজ কেজিপ্রতি বেড়েছে ১৫ টাকা। আর দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বাড়ছে দেশি পেঁয়াজের। এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
আজ রোববার হিলি স্থলবন্দর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গতকাল শনিবার যেই পেঁয়াজ ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।
পেঁয়াজ কিনতে আসা মোখলেছ বলেন, গত সপ্তাহে ৬৫ টাকা কেজি দরে দেশি পেঁয়াজ কিনেছি। ২৮ জানুয়ারি রোববার হাটে পেঁয়াজ কিনতে এসে দেখি দাম বেশি। তাই ৪০ টাকায় আধাকেজি পেঁয়াজ কিনলাম। কয়েক দিনের ব্যবধানে কেজিতে ১৫ টাকা দাম বাড়ছে। আমরা খেটে খাওয়া মানুষ কিভাবে চলব ভেবে পাচ্ছিনা। প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়লেও আমাদের মজুরি বাড়ে না।’
অপর পেঁয়াজ ক্রেতা মনোয়ারা বলেন, ‘আমি দুই দিন আগে ৬৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ কিনেছি। আজ বাজার করতে আসলাম, এসে দেখি পেঁয়াজের দাম বেশি। আমি এক কেজি পেঁয়াজ কিনলাম ৮০ টাকা দিয়ে।’
বাজারে খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা মোকারম হোসেন বলেন, ‘আমরা খুচরা বিক্রেতারা ৭৭ টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। শুনতেছি দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে আসতেছে। তাই দাম বাড়ছে।’
বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা আবু তাহের বলেন, ‘দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে গেছে। তাই মোকামেই দাম বেশি। আজকে মোকামেই তিন হাজার টাকা মণ পেঁয়াজ কিনেছি। এতে মোকামেই ৭৫ টাকা কেজি পড়ছে। এরপর গাড়ি ভাড়া আছে। আমরা কেজিপ্রতি দুই এক টাকা লাভ রেখে বিক্রি করে থাকি। আবার কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। তবে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হলে দাম আরও কমে আসতে পারে।’
বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়ায় এক রাতের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে দেশি পেঁয়াজ কেজিপ্রতি বেড়েছে ১৫ টাকা। আর দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বাড়ছে দেশি পেঁয়াজের। এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
আজ রোববার হিলি স্থলবন্দর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গতকাল শনিবার যেই পেঁয়াজ ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।
পেঁয়াজ কিনতে আসা মোখলেছ বলেন, গত সপ্তাহে ৬৫ টাকা কেজি দরে দেশি পেঁয়াজ কিনেছি। ২৮ জানুয়ারি রোববার হাটে পেঁয়াজ কিনতে এসে দেখি দাম বেশি। তাই ৪০ টাকায় আধাকেজি পেঁয়াজ কিনলাম। কয়েক দিনের ব্যবধানে কেজিতে ১৫ টাকা দাম বাড়ছে। আমরা খেটে খাওয়া মানুষ কিভাবে চলব ভেবে পাচ্ছিনা। প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়লেও আমাদের মজুরি বাড়ে না।’
অপর পেঁয়াজ ক্রেতা মনোয়ারা বলেন, ‘আমি দুই দিন আগে ৬৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ কিনেছি। আজ বাজার করতে আসলাম, এসে দেখি পেঁয়াজের দাম বেশি। আমি এক কেজি পেঁয়াজ কিনলাম ৮০ টাকা দিয়ে।’
বাজারে খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা মোকারম হোসেন বলেন, ‘আমরা খুচরা বিক্রেতারা ৭৭ টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। শুনতেছি দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে আসতেছে। তাই দাম বাড়ছে।’
বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা আবু তাহের বলেন, ‘দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কমে গেছে। তাই মোকামেই দাম বেশি। আজকে মোকামেই তিন হাজার টাকা মণ পেঁয়াজ কিনেছি। এতে মোকামেই ৭৫ টাকা কেজি পড়ছে। এরপর গাড়ি ভাড়া আছে। আমরা কেজিপ্রতি দুই এক টাকা লাভ রেখে বিক্রি করে থাকি। আবার কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। তবে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হলে দাম আরও কমে আসতে পারে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে