নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারী জেলা প্রশাসক (ডিসি) খন্দকার ইয়াসির আরেফীনের সরকারি মোবাইল নম্বর ক্লোন করেছে এক প্রতারক চক্র। ওই নম্বর থেকে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও ব্যক্তিকে ফোন করে আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীর পক্ষে ভোট ও টাকা চাওয়ার মতো অবৈধ চেষ্টা করেছে চক্রটি।
শনিবার বিকেলে ডিসির মোবাইল নম্বরটি ক্লোন করা হয়। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া সচেতনতা তৈরিতে প্রশাসনের ফেসবুক পেজেও এ বিষয়ে পোস্ট দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসনের গোপনীয় সহকারী তিতুমীর চৌধুরী জানান, শনিবার বিকেলে সরকারি কাজে ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি ক্লোন করা হয়। ক্লোন করা নম্বর দিয়ে একটি প্রতারক চক্র জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থী ও বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি কাছে ফোন দিয়ে ভোট ও টাকা চাওয়া হয়। বিষয়টি জানতে
পেয়ে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ঢাকায় একটি মিটিংয়ে ছিলাম। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জেলা পরিষদ নির্বাচনের একজন প্রার্থী আমাকে কল দিয়ে জানান তাঁকে কল দিয়ে অর্থ চাওয়া হয়েছে। পরে আরও দুজন প্রার্থীর সঙ্গে একই ঘটনা ঘটলে আমি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করি।’
প্রশাসক আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও নির্বাচনের প্রার্থীদের সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে। তারা যেন সতর্ক হন এবং এমন প্রতারণার ফাঁদে পা না দেন। সেই সঙ্গে একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়েছে।’
নীলফামারী সদর থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউপ আজকের পত্রিকাকে জানান, জেলা প্রশাসকের সরকারি ফোন নম্বর ক্লোন করে ভোট চাওয়া ও অর্থ আদায়ের ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
নীলফামারী জেলা প্রশাসক (ডিসি) খন্দকার ইয়াসির আরেফীনের সরকারি মোবাইল নম্বর ক্লোন করেছে এক প্রতারক চক্র। ওই নম্বর থেকে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও ব্যক্তিকে ফোন করে আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীর পক্ষে ভোট ও টাকা চাওয়ার মতো অবৈধ চেষ্টা করেছে চক্রটি।
শনিবার বিকেলে ডিসির মোবাইল নম্বরটি ক্লোন করা হয়। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া সচেতনতা তৈরিতে প্রশাসনের ফেসবুক পেজেও এ বিষয়ে পোস্ট দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসনের গোপনীয় সহকারী তিতুমীর চৌধুরী জানান, শনিবার বিকেলে সরকারি কাজে ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি ক্লোন করা হয়। ক্লোন করা নম্বর দিয়ে একটি প্রতারক চক্র জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থী ও বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি কাছে ফোন দিয়ে ভোট ও টাকা চাওয়া হয়। বিষয়টি জানতে
পেয়ে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ঢাকায় একটি মিটিংয়ে ছিলাম। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জেলা পরিষদ নির্বাচনের একজন প্রার্থী আমাকে কল দিয়ে জানান তাঁকে কল দিয়ে অর্থ চাওয়া হয়েছে। পরে আরও দুজন প্রার্থীর সঙ্গে একই ঘটনা ঘটলে আমি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করি।’
প্রশাসক আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও নির্বাচনের প্রার্থীদের সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে। তারা যেন সতর্ক হন এবং এমন প্রতারণার ফাঁদে পা না দেন। সেই সঙ্গে একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়েছে।’
নীলফামারী সদর থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউপ আজকের পত্রিকাকে জানান, জেলা প্রশাসকের সরকারি ফোন নম্বর ক্লোন করে ভোট চাওয়া ও অর্থ আদায়ের ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরেও আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। মনোবল হারানো পুলিশ বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে মাথাচাড়া দেওয়া অপরাধীদের দৌরাত্ম্যে মানুষের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। মানুষের মনে বেশি আতঙ্ক তৈরি করেছে ‘মব’।
১ ঘণ্টা আগেআট বছর হয়ে যাচ্ছে, এখনো বরিশাল জেলা ও মহানগর যুবদল ভারমুক্ত হতে পারেনি। এর মধ্যে কারও বালুমহাল-কাণ্ডে পদ স্থগিত, কেউ কেউ নিষ্ক্রিয়, এমনকি শীর্ষ পদের কেউ মারাও গেছেন। ২০১৭ সাল থেকে এভাবেই চলছে যুবদল। এই পরিস্থিতিতে নতুন কমিটি দেওয়ার আলোচনায় পুরোনোরাই প্রাধান্য পাচ্ছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে....
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে (এলজিইডি) কর্মী নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রকৌশলী মো. ছানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন খোদ এলসিএসের (লোকাল কমিউনিটি সার্ভিস) নারী কর্মী, স্থানীয় ঠিকাদারসহ অনেকে।
২ ঘণ্টা আগেআলুর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সরকার কৃষকদের জন্য নওগাঁয় তৈরি করেছে আলু সংরক্ষণের অহিমায়িত মডেল ঘর। তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা ভিন্ন—এই সরকারি প্রকল্পটি এখন কৃষকের জন্য কোনো কাজেই আসছে না। এসব ঘরে রাখা আলু সময়ের আগেই পচে নষ্ট হয়ে গেছে, ফলে অর্থনৈতিকভাবে চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকেরা।
২ ঘণ্টা আগে