দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরে তীব্র শীতে স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। আজ (বুধবার) মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। এটি সারা দেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আর দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী পঞ্চগড় জেলার সীমান্ত উপজেলা তেঁতুলিয়ায়, ৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আজ তাপমাত্রা আগের দিনের চেয়ে কমেছে। আগামী তিন দিন তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এর পর থেকে অবশ্য তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ দিনাজপুরে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। জেলায় আগামী কয়েক দিনে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করতে পারে।’
আজ দুপুরের দিকে রোদের দেখা মিললেও তা শীতের ওপর তেমন কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। শীতের কারণে শহরে রাস্তাঘাট, বাজারে লোকজন ও যানবাহন চলাচল অনেকটাই কমে গেছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না। দুপুরের পর রাস্তাঘাটে কিছু মানুষ দেখা গেলেও সকাল ১০টা পর্যন্ত তা প্রায় ফাঁকা ছিল।
শহরের রামনগর এলাকার ভ্যানচালক সম্ভু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরের থাকি এইবার শীত অনেক বেশি। শীতের কারণে কাজ-কামও কমি গেইছে। ভাড়াও অনেক কম। একে তো ঠান্ডা তার উপর কামাইও নাই। খুব কষ্ট করি চলিবা নাগেছে।’
সদর উপজেলার ভাটপাড়া এলাকার কৃষক মনির উদ্দিন শাহ বলেন, ‘আমি এবার ২৫ বিঘা জমিতে আলুর বীজ লাগিয়েছি। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। কৃষি বিভাগের লোকজন প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন। ফলন ভালো বলে হবে আশা করছি।’
এদিকে, কয়েক দিন ধরে তীব্র শীতে দিনের কিছু সময় রোদের দেখা পাওয়ায় কৃষিতে তেমন কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে জেলা কৃষি বিভাগ।
দিনাজপুরে তীব্র শীতে স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। আজ (বুধবার) মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। এটি সারা দেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আর দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী পঞ্চগড় জেলার সীমান্ত উপজেলা তেঁতুলিয়ায়, ৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আজ তাপমাত্রা আগের দিনের চেয়ে কমেছে। আগামী তিন দিন তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এর পর থেকে অবশ্য তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ দিনাজপুরে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন ৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। জেলায় আগামী কয়েক দিনে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করতে পারে।’
আজ দুপুরের দিকে রোদের দেখা মিললেও তা শীতের ওপর তেমন কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। শীতের কারণে শহরে রাস্তাঘাট, বাজারে লোকজন ও যানবাহন চলাচল অনেকটাই কমে গেছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না। দুপুরের পর রাস্তাঘাটে কিছু মানুষ দেখা গেলেও সকাল ১০টা পর্যন্ত তা প্রায় ফাঁকা ছিল।
শহরের রামনগর এলাকার ভ্যানচালক সম্ভু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরের থাকি এইবার শীত অনেক বেশি। শীতের কারণে কাজ-কামও কমি গেইছে। ভাড়াও অনেক কম। একে তো ঠান্ডা তার উপর কামাইও নাই। খুব কষ্ট করি চলিবা নাগেছে।’
সদর উপজেলার ভাটপাড়া এলাকার কৃষক মনির উদ্দিন শাহ বলেন, ‘আমি এবার ২৫ বিঘা জমিতে আলুর বীজ লাগিয়েছি। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। কৃষি বিভাগের লোকজন প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন। ফলন ভালো বলে হবে আশা করছি।’
এদিকে, কয়েক দিন ধরে তীব্র শীতে দিনের কিছু সময় রোদের দেখা পাওয়ায় কৃষিতে তেমন কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে জেলা কৃষি বিভাগ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে