বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরামপুরে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে সব ধরনের মাছের দাম। কেজিতে বেড়েছে ৩০-৪০ টাকা পর্যন্ত। ক্রেতারা বলছেন, গত সপ্তাহে যে মাছের দাম ছিল ১৪০ টাকা কেজি, আজ শনিবার সেই মাছের দাম ১৮০-২০০ টাকা কেজি। আর বিক্রেতারা বলছেন, মাছচাষিদের কাছ থেকে বেশি দামে মাছ কিনতে হচ্ছে, তাই বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে।
আজ শনিবার বিরামপুর হাটে মাছ ক্রেতা কাওসার বলেন, ‘মাছের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। প্রতিকেজি পাঙ্গাস মাছ (বড়) ১৪০ টাকায় কিনেছি। আর আজ কিনলাম ১৭০ টাকা কেজি দরে। এভাবে প্রতিটি মাছের দাম কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে।’
মাছ বিক্রেতা জাইদুল বলেন, ‘রমজানেই মাছের দাম যে হারে বাড়ছে। সামনে ঈদে মাছের বাজার কি যে হবে, বলা মুশকিল। গত মঙ্গলবার প্রতিকেজি সিলভারকার্প মাছ ১২০ টাকা কেজি দরে কিনেছিলাম। আর আজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে। তাই চাহিদার চেয়ে পরিমাণে কম মাছ কিনতে হলো।’
মাছ আড়তদার আনোয়ার বলেন, ‘বাজারে প্রতিদিন সকালে মাছচাষিরা বিভিন্ন জায়গা থেকে মাছে নিয়ে আসেন। আড়তদারেরা মাছ ডাক শুরু করেন। প্রতিকেজি পাঙ্গাস মাছ (বড়) ১৬০ টাকা কেজি দরে কিনেছি। আর বিক্রি করছি ১৮০ টাকা কেজি দরে।’
এ ছাড়া প্রতিকেজি রুই মাছ ২০০ টাকার স্থলে ২৪০ টাকা, তেলাপিয়া ১৪০ টাকার স্থলে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমরা সব ধরনের মাছে কেজিতে ১০ টাকা লাভ রেখে বিক্রি করি। তবে এসব চাষ করা মাছ। এদিকে, প্রতিকেজি দেশি মাগুর মাছ (ছোট) বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা ও দেশি মাগুর মাছ (বড়) ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
চাষের মাছের দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে মাছচাষি বুলবুল বলেন, ‘মাছের খাদ্য দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হলো ভাসমান ফিড, অন্যটি ডুবন্ত ফিড। গেল এক মাসে প্রতি বস্তা ফিডের দাম বেড়েছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। এক মাস আগে প্রতি বস্তা (২০ কেজি) ভাসমান ফিড ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর এখন বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা বস্তা। প্রতি বস্তা ডুবন্ত ফিড (২৫ কেজি) ১ হাজার টাকার স্থলে বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩০০ টাকা বস্তা। এরপর রয়েছে শ্রমিক খরচ, পরিবহন খরচ। তাই মাছের দাম বেড়েছে।’
ফিডের স্থানীয় ডিলার ঈমন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফিডের দাম একবারে বাড়েনি। কেজিতে ২ টাকা করে বাড়তে বাড়তে এখন প্রতিকেজি ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। কোম্পানি যে দাম বেঁধে দেয়, তার চেয়ে বস্তা প্রতি ১০ থেকে ২০ টাকা লাভ রেখে আমরা ফিড বিক্রি করি। এরপরও আছে নগদ টাকায় ফিড কিনে বাকি দেওয়ার ঝামেলা।’
দিনাজপুরের বিরামপুরে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে সব ধরনের মাছের দাম। কেজিতে বেড়েছে ৩০-৪০ টাকা পর্যন্ত। ক্রেতারা বলছেন, গত সপ্তাহে যে মাছের দাম ছিল ১৪০ টাকা কেজি, আজ শনিবার সেই মাছের দাম ১৮০-২০০ টাকা কেজি। আর বিক্রেতারা বলছেন, মাছচাষিদের কাছ থেকে বেশি দামে মাছ কিনতে হচ্ছে, তাই বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে।
আজ শনিবার বিরামপুর হাটে মাছ ক্রেতা কাওসার বলেন, ‘মাছের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। প্রতিকেজি পাঙ্গাস মাছ (বড়) ১৪০ টাকায় কিনেছি। আর আজ কিনলাম ১৭০ টাকা কেজি দরে। এভাবে প্রতিটি মাছের দাম কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে।’
মাছ বিক্রেতা জাইদুল বলেন, ‘রমজানেই মাছের দাম যে হারে বাড়ছে। সামনে ঈদে মাছের বাজার কি যে হবে, বলা মুশকিল। গত মঙ্গলবার প্রতিকেজি সিলভারকার্প মাছ ১২০ টাকা কেজি দরে কিনেছিলাম। আর আজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে। তাই চাহিদার চেয়ে পরিমাণে কম মাছ কিনতে হলো।’
মাছ আড়তদার আনোয়ার বলেন, ‘বাজারে প্রতিদিন সকালে মাছচাষিরা বিভিন্ন জায়গা থেকে মাছে নিয়ে আসেন। আড়তদারেরা মাছ ডাক শুরু করেন। প্রতিকেজি পাঙ্গাস মাছ (বড়) ১৬০ টাকা কেজি দরে কিনেছি। আর বিক্রি করছি ১৮০ টাকা কেজি দরে।’
এ ছাড়া প্রতিকেজি রুই মাছ ২০০ টাকার স্থলে ২৪০ টাকা, তেলাপিয়া ১৪০ টাকার স্থলে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমরা সব ধরনের মাছে কেজিতে ১০ টাকা লাভ রেখে বিক্রি করি। তবে এসব চাষ করা মাছ। এদিকে, প্রতিকেজি দেশি মাগুর মাছ (ছোট) বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা ও দেশি মাগুর মাছ (বড়) ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
চাষের মাছের দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে মাছচাষি বুলবুল বলেন, ‘মাছের খাদ্য দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হলো ভাসমান ফিড, অন্যটি ডুবন্ত ফিড। গেল এক মাসে প্রতি বস্তা ফিডের দাম বেড়েছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। এক মাস আগে প্রতি বস্তা (২০ কেজি) ভাসমান ফিড ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর এখন বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা বস্তা। প্রতি বস্তা ডুবন্ত ফিড (২৫ কেজি) ১ হাজার টাকার স্থলে বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩০০ টাকা বস্তা। এরপর রয়েছে শ্রমিক খরচ, পরিবহন খরচ। তাই মাছের দাম বেড়েছে।’
ফিডের স্থানীয় ডিলার ঈমন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফিডের দাম একবারে বাড়েনি। কেজিতে ২ টাকা করে বাড়তে বাড়তে এখন প্রতিকেজি ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। কোম্পানি যে দাম বেঁধে দেয়, তার চেয়ে বস্তা প্রতি ১০ থেকে ২০ টাকা লাভ রেখে আমরা ফিড বিক্রি করি। এরপরও আছে নগদ টাকায় ফিড কিনে বাকি দেওয়ার ঝামেলা।’
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরেও আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। মনোবল হারানো পুলিশ বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে মাথাচাড়া দেওয়া অপরাধীদের দৌরাত্ম্যে মানুষের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। মানুষের মনে বেশি আতঙ্ক তৈরি করেছে ‘মব’।
২ ঘণ্টা আগেআট বছর হয়ে যাচ্ছে, এখনো বরিশাল জেলা ও মহানগর যুবদল ভারমুক্ত হতে পারেনি। এর মধ্যে কারও বালুমহাল-কাণ্ডে পদ স্থগিত, কেউ কেউ নিষ্ক্রিয়, এমনকি শীর্ষ পদের কেউ মারাও গেছেন। ২০১৭ সাল থেকে এভাবেই চলছে যুবদল। এই পরিস্থিতিতে নতুন কমিটি দেওয়ার আলোচনায় পুরোনোরাই প্রাধান্য পাচ্ছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে....
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে (এলজিইডি) কর্মী নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রকৌশলী মো. ছানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন খোদ এলসিএসের (লোকাল কমিউনিটি সার্ভিস) নারী কর্মী, স্থানীয় ঠিকাদারসহ অনেকে।
২ ঘণ্টা আগেআলুর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সরকার কৃষকদের জন্য নওগাঁয় তৈরি করেছে আলু সংরক্ষণের অহিমায়িত মডেল ঘর। তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা ভিন্ন—এই সরকারি প্রকল্পটি এখন কৃষকের জন্য কোনো কাজেই আসছে না। এসব ঘরে রাখা আলু সময়ের আগেই পচে নষ্ট হয়ে গেছে, ফলে অর্থনৈতিকভাবে চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকেরা।
২ ঘণ্টা আগে