ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। বেড়েছে খোলা চিনির দাম। প্রতি কেজি চিনি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। এ কারণে মিষ্টি জাতীয় খাবারের দাম বেড়ে গেছে।
এদিকে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে কোনো ব্যবসায়ী যেন বেশি দামে চিনি বিক্রি করতে না পারেন সে জন্য বাজারে অভিযান চলমান রাখার কথা জানিয়েছে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত মাসে সরকার প্রতি কেজি চিনির খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে চিনির দাম বেড়েই চলেছে। খুচরা বিক্রেতাদের অভিযোগ চিনি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও সরবরাহকারীরা চাহিদামতো চিনি সরবরাহ না করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
আজ বুধবার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ঘুরে প্যাকেটজাত চিনির দেখা মেলেনি। খোলা চিনি প্রতি কেজি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। চিনির দাম বাড়ার প্রভাব পড়েছে হোটেল-রেস্তোরাঁসহ মিষ্টি জাতীয় পণ্যের দোকানে।
মিষ্টি জাতীয় পণ্যের ক্রেতা জহির উদ্দিন বলেন, ‘রমজানে প্রতি কেজি জিলাপি ১৬০ টাকায় আর রসগোল্লা ২৫০ টাকায় কিনেছি। আজ বুধবার জিলাপির কেজি ২০০ টাকা আর রসগোল্লার কেজি ৩০০ টাকা।’
উপজেলার বঙ্গ সোনাহাট ইউনিয়নের রাহিজুল ইসলাম বলেন, ‘এক কেজি খোলা চিনি ১৩০ টাকা। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে ক্রয়ক্ষমতা নাগালের বাইরে চলে যাবে।’
এক সপ্তাহ আগে চিনির কেজি ১২০ টাকা ছিল বলে জানান ভূরুঙ্গামারী বাজারের খুচরা বিক্রেতা মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই বাজারে প্যাকেট চিনি নেই।’
ভূরুঙ্গামারীর মেসার্স দুধকুমার ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারীরা ফরিদুল হক শাহীন শিকদার বলেন, ‘কয়েক দিন যাবৎ আমার দোকানে চিনি নেই। কোনো কোম্পানির কাছ থেকে চিনি পাচ্ছি না।’
পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক খুচরা বিক্রেতা বলেন, ‘কোম্পানিগুলো প্যাকেট চিনি সরবরাহ করছে না। প্যাকেট চিনির গায়ে মূল্য দেওয়া থাকে। খোলা চিনির দাম বেড়ে যাওয়ায় বেশি লাভের আশায় তারা সম্ভবত প্যাকেট চিনি ভেঙে খোলা চিনি হিসেবে সরবরাহ করছে।’
চিনির দাম বাড়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে জানান কুড়িগ্রাম জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমের কারণে এমন সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে কেউ যেন বাড়তি দামে চিনি বিক্রি করতে না পারে সে জন্য বাজার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। বেড়েছে খোলা চিনির দাম। প্রতি কেজি চিনি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। এ কারণে মিষ্টি জাতীয় খাবারের দাম বেড়ে গেছে।
এদিকে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে কোনো ব্যবসায়ী যেন বেশি দামে চিনি বিক্রি করতে না পারেন সে জন্য বাজারে অভিযান চলমান রাখার কথা জানিয়েছে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত মাসে সরকার প্রতি কেজি চিনির খুচরা মূল্য নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে চিনির দাম বেড়েই চলেছে। খুচরা বিক্রেতাদের অভিযোগ চিনি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও সরবরাহকারীরা চাহিদামতো চিনি সরবরাহ না করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
আজ বুধবার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ঘুরে প্যাকেটজাত চিনির দেখা মেলেনি। খোলা চিনি প্রতি কেজি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। চিনির দাম বাড়ার প্রভাব পড়েছে হোটেল-রেস্তোরাঁসহ মিষ্টি জাতীয় পণ্যের দোকানে।
মিষ্টি জাতীয় পণ্যের ক্রেতা জহির উদ্দিন বলেন, ‘রমজানে প্রতি কেজি জিলাপি ১৬০ টাকায় আর রসগোল্লা ২৫০ টাকায় কিনেছি। আজ বুধবার জিলাপির কেজি ২০০ টাকা আর রসগোল্লার কেজি ৩০০ টাকা।’
উপজেলার বঙ্গ সোনাহাট ইউনিয়নের রাহিজুল ইসলাম বলেন, ‘এক কেজি খোলা চিনি ১৩০ টাকা। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে ক্রয়ক্ষমতা নাগালের বাইরে চলে যাবে।’
এক সপ্তাহ আগে চিনির কেজি ১২০ টাকা ছিল বলে জানান ভূরুঙ্গামারী বাজারের খুচরা বিক্রেতা মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই বাজারে প্যাকেট চিনি নেই।’
ভূরুঙ্গামারীর মেসার্স দুধকুমার ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারীরা ফরিদুল হক শাহীন শিকদার বলেন, ‘কয়েক দিন যাবৎ আমার দোকানে চিনি নেই। কোনো কোম্পানির কাছ থেকে চিনি পাচ্ছি না।’
পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক খুচরা বিক্রেতা বলেন, ‘কোম্পানিগুলো প্যাকেট চিনি সরবরাহ করছে না। প্যাকেট চিনির গায়ে মূল্য দেওয়া থাকে। খোলা চিনির দাম বেড়ে যাওয়ায় বেশি লাভের আশায় তারা সম্ভবত প্যাকেট চিনি ভেঙে খোলা চিনি হিসেবে সরবরাহ করছে।’
চিনির দাম বাড়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে জানান কুড়িগ্রাম জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমের কারণে এমন সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে কেউ যেন বাড়তি দামে চিনি বিক্রি করতে না পারে সে জন্য বাজার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৬ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৬ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৭ ঘণ্টা আগে