কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর (যশোর)
যশোরের কেশবপুরে প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে ভূগর্ভস্থ পানি তুলে মাছের ঘেরগুলো পূর্ণ করা হচ্ছে। এতে করে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানির কারণে এলাকায় ফের বন্যাসহ ভয়াবহ জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এলাকাবাসী বলছেন, এখন ভূগর্ভস্থ পানি তুলে ঘের ভর্তি করে রাখায় বর্ষার পানি ধারণের জায়গা কমে যাবে। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই ঘেরের পানি উপচে আশপাশের বসতভিটায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করবে। গত বছর এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে ১০৪টি গ্রামে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পানিবন্দী হয়ে পড়ে ৪০ হাজার মানুষ। অনেকে রাস্তার পাশে আশ্রয় নেন। দীর্ঘ ছয় মাসের জলাবদ্ধতায় কৃষি ও মৎস্য অফিস ১২০ কোটি টাকার ক্ষতি নিরূপণ করে।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুরে মাছের ছোট-বড় ৪ হাজার ৬৫৮টি ঘের রয়েছে। গত বছর বর্ষায় এসব ঘের উপচে বন্যার দীর্ঘমেয়াদি জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।
আলতাপোল ও মধ্যকূল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, মাছচাষিরা সেচযন্ত্র দিয়ে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করে ঘের ভরে ফেলছেন। অনেকে প্রশাসনের ভয়ে রাতের আঁধারে পানি উত্তোলন করছেন বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।
মধ্যকূল গ্রামের আব্দুল কাদের আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এভাবে উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় ঘেরে পানি উত্তোলন করা হলে গতবারের মতো এবারও মানুষের বাড়িঘরে পানি উঠে আসবে।
কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন আলা বলেন, ‘গত বছর বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত বৃষ্টি ও নদনদীর উপচে পড়া পানিতে আমার ইউনিয়নের ১১টি গ্রাম প্লাবিত হয়। এবার আগেভাগেই ঘেরমালিকদের বলা হয়েছে ঘের স্থাপন নীতিমালা অনুসরণ করে মাছ চাষ করার জন্য।’
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুদীপ বিশ্বাস বলেন, মালিকদের ভবদহ এলাকায় মৎস্যঘের স্থাপন নীতিমালা, ২০১৯ অনুসরণ করে ঘের স্থাপন করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জনগণকে সচেতন ও সতর্ক করতে মাইকিং করা হচ্ছে। এর পরও অবৈধভাবে ভূগর্ভের পানি কেউ উত্তোলন করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যশোরের কেশবপুরে প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে ভূগর্ভস্থ পানি তুলে মাছের ঘেরগুলো পূর্ণ করা হচ্ছে। এতে করে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানির কারণে এলাকায় ফের বন্যাসহ ভয়াবহ জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এলাকাবাসী বলছেন, এখন ভূগর্ভস্থ পানি তুলে ঘের ভর্তি করে রাখায় বর্ষার পানি ধারণের জায়গা কমে যাবে। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই ঘেরের পানি উপচে আশপাশের বসতভিটায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করবে। গত বছর এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে ১০৪টি গ্রামে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। পানিবন্দী হয়ে পড়ে ৪০ হাজার মানুষ। অনেকে রাস্তার পাশে আশ্রয় নেন। দীর্ঘ ছয় মাসের জলাবদ্ধতায় কৃষি ও মৎস্য অফিস ১২০ কোটি টাকার ক্ষতি নিরূপণ করে।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুরে মাছের ছোট-বড় ৪ হাজার ৬৫৮টি ঘের রয়েছে। গত বছর বর্ষায় এসব ঘের উপচে বন্যার দীর্ঘমেয়াদি জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।
আলতাপোল ও মধ্যকূল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, মাছচাষিরা সেচযন্ত্র দিয়ে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করে ঘের ভরে ফেলছেন। অনেকে প্রশাসনের ভয়ে রাতের আঁধারে পানি উত্তোলন করছেন বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।
মধ্যকূল গ্রামের আব্দুল কাদের আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এভাবে উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় ঘেরে পানি উত্তোলন করা হলে গতবারের মতো এবারও মানুষের বাড়িঘরে পানি উঠে আসবে।
কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন আলা বলেন, ‘গত বছর বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত বৃষ্টি ও নদনদীর উপচে পড়া পানিতে আমার ইউনিয়নের ১১টি গ্রাম প্লাবিত হয়। এবার আগেভাগেই ঘেরমালিকদের বলা হয়েছে ঘের স্থাপন নীতিমালা অনুসরণ করে মাছ চাষ করার জন্য।’
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুদীপ বিশ্বাস বলেন, মালিকদের ভবদহ এলাকায় মৎস্যঘের স্থাপন নীতিমালা, ২০১৯ অনুসরণ করে ঘের স্থাপন করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জনগণকে সচেতন ও সতর্ক করতে মাইকিং করা হচ্ছে। এর পরও অবৈধভাবে ভূগর্ভের পানি কেউ উত্তোলন করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৯ মিনিট আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৩৩ মিনিট আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৩৭ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৪১ মিনিট আগে