ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার রাঙামাটি হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থী রনি মিয়াকে (৮) মারপিটের অভিযোগ উঠেছে শিক্ষক হাফেজ বেলাল হোসেনের (৫০) বিরুদ্ধে। আজ বুধবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের রাঙামাটি বাজার সংলগ্ন উল্লেখিত মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটে।
শিশু শিক্ষার্থী রনি মিয়া উপজেলার শিবনগর ইউনিয়নের দাদপুর গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে বুধবার বিকেলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষার্থী রনি মিয়া উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের রাঙামাটি হাফিজিয়া মাদ্রাসায় নুরানি শাখায় পড়াশোনা করে। বুধবার সকালে রনি মিয়া কাঁদকে কাঁদতে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি আসে। এ সময় পরিবারের লোকজন রনিকে কান্নাকাটির কারণ জিজ্ঞাসা করলে সে জানায়, ২ দিন মাদ্রাসা না যাওয়ার কারণে মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ বেলাল ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ক্রিকেট খেলার কাঠের স্টাম্প দিয়ে ঊরুতে ও নিতম্বে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করে।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রের বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শিক্ষক বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ বেলাল হোসেনের সঙ্গে কথা বললে তিনি মারপিটের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘রনি ঠিকমতো মাদ্রাসায় আসে না, বিষয়টি তার অভিভাবককে জানালে তারা তাকে শাসন করতে বলেছে। তাই চিকন ছড়ি দিয়ে তিনটি আঘাত করেছি। তবে ব্যাটের স্টাম্প দিয়ে মারিনি।’
রনির বাবা আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে মেরেছে, তার কোনো অপরাধ থাকলে শিক্ষক আমাকে বলতে পারত। এভাবে মারবে কেন? থানায় অভিযোগ করেছি। মামলাও করব। আমি ওই শিক্ষকের বিচার চাই।’
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।’
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার রাঙামাটি হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থী রনি মিয়াকে (৮) মারপিটের অভিযোগ উঠেছে শিক্ষক হাফেজ বেলাল হোসেনের (৫০) বিরুদ্ধে। আজ বুধবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের রাঙামাটি বাজার সংলগ্ন উল্লেখিত মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটে।
শিশু শিক্ষার্থী রনি মিয়া উপজেলার শিবনগর ইউনিয়নের দাদপুর গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে বুধবার বিকেলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষার্থী রনি মিয়া উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের রাঙামাটি হাফিজিয়া মাদ্রাসায় নুরানি শাখায় পড়াশোনা করে। বুধবার সকালে রনি মিয়া কাঁদকে কাঁদতে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি আসে। এ সময় পরিবারের লোকজন রনিকে কান্নাকাটির কারণ জিজ্ঞাসা করলে সে জানায়, ২ দিন মাদ্রাসা না যাওয়ার কারণে মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ বেলাল ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ক্রিকেট খেলার কাঠের স্টাম্প দিয়ে ঊরুতে ও নিতম্বে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করে।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রের বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শিক্ষক বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ বেলাল হোসেনের সঙ্গে কথা বললে তিনি মারপিটের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘রনি ঠিকমতো মাদ্রাসায় আসে না, বিষয়টি তার অভিভাবককে জানালে তারা তাকে শাসন করতে বলেছে। তাই চিকন ছড়ি দিয়ে তিনটি আঘাত করেছি। তবে ব্যাটের স্টাম্প দিয়ে মারিনি।’
রনির বাবা আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে মেরেছে, তার কোনো অপরাধ থাকলে শিক্ষক আমাকে বলতে পারত। এভাবে মারবে কেন? থানায় অভিযোগ করেছি। মামলাও করব। আমি ওই শিক্ষকের বিচার চাই।’
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে