রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে এক তরুণকে মৃত্যুদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-২ এর বিচারক মোস্তফা কামাল এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত তরুণের নাম লাবলু মিয়া লয়েট (২০)। তিনি মিঠাপুকুর উপজেলার জাফরপুর গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় লাবলু আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
মামলার বিবরণী ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর মিঠাপুকুর উপজেলার লাবলু মিয়া মেয়ে শিশুটিকে একটি খালি বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় মেয়েটির চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে লাবলু পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মেয়েটির বাবা ২০২১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মিঠাপুকুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে লাবলু মিয়াকে একমাত্র আসামি করে ধর্ষণ মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম ২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর তদন্ত শেষে একমাত্র আসামি লাবলু মিয়ার নামে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলার পর ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও জেরা শেষে আদালত এই রায় দেন।
এদিকে লাবলুর মা ও বাবা ওই স্কুলছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে তাকে মেরে ফেলার হুমকিসহ অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। এমনকি ওই স্কুলছাত্রীর নামে নানা রকম কুৎসা রটাতে থাকেন। একপর্যায়ে মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে ২০২১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে সে বিষপান করে। পরে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ এনে লাবলুর বাবা মতিয়ার রহমান ও মা লাভলী বেগমকে আসামি করে ৩০ সেপ্টেম্বর আরও একটি মামলা দায়ের করেন। যা এখনো বিচারাধীন।
সরকারপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন রংপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-১ এর বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি খন্দকার রফিক হাসনাইন। তিনি বলেন, ১২ বছর বয়সী মেয়েশিশুকে ধর্ষণের দায়ে আসামির মৃত্যুদণ্ডের রায়ে তাঁরা সন্তুষ্ট। দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানান তিনি।
রংপুরে ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে এক তরুণকে মৃত্যুদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রংপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-২ এর বিচারক মোস্তফা কামাল এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত তরুণের নাম লাবলু মিয়া লয়েট (২০)। তিনি মিঠাপুকুর উপজেলার জাফরপুর গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় লাবলু আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
মামলার বিবরণী ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর মিঠাপুকুর উপজেলার লাবলু মিয়া মেয়ে শিশুটিকে একটি খালি বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় মেয়েটির চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে লাবলু পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মেয়েটির বাবা ২০২১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মিঠাপুকুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে লাবলু মিয়াকে একমাত্র আসামি করে ধর্ষণ মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম ২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর তদন্ত শেষে একমাত্র আসামি লাবলু মিয়ার নামে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলার পর ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও জেরা শেষে আদালত এই রায় দেন।
এদিকে লাবলুর মা ও বাবা ওই স্কুলছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে তাকে মেরে ফেলার হুমকিসহ অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। এমনকি ওই স্কুলছাত্রীর নামে নানা রকম কুৎসা রটাতে থাকেন। একপর্যায়ে মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে ২০২১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে সে বিষপান করে। পরে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ এনে লাবলুর বাবা মতিয়ার রহমান ও মা লাভলী বেগমকে আসামি করে ৩০ সেপ্টেম্বর আরও একটি মামলা দায়ের করেন। যা এখনো বিচারাধীন।
সরকারপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন রংপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-১ এর বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি খন্দকার রফিক হাসনাইন। তিনি বলেন, ১২ বছর বয়সী মেয়েশিশুকে ধর্ষণের দায়ে আসামির মৃত্যুদণ্ডের রায়ে তাঁরা সন্তুষ্ট। দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানান তিনি।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে