নীলফামারী প্রতিনিধি
দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা নীলফামারীতে টানা চার দিনের শৈত্যপ্রবাহে বিপাকে পড়েছেন জেলার মানুষ ও গবাদিপশু। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা। চাহিদা বাড়ায় বাজারে বৈদ্যুতিক দেখা দিয়েছে রুম হিটারের সংকট। নিম্ন আয়ের মানুষেরা তাঁদের গৃহপালিত পশুগুলোকে চটের বস্তা দিয়ে ঢেকে শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষা করছে। তবে সোমবার সকালে কুয়াশার পরিমাণ কমে রোদের দেখা পাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।
সোমবার সকালে নীলফামারীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই সময়ে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি চলতি শীত মৌসুমে সারা দেশে রেকর্ড করা সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এর আগে চলতি শীত মৌসুমে নীলফামারী জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় শুক্রবার। ওই দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেদিন জেলায় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গিয়েছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করলে তা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ তবে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হলে তা মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলে বিবেচিত হয়। চলতি মাসের গোড়ার দিক থেকে উত্তরের জেলাগুলোতে একাধিকবার মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হলেও শুক্রবারে প্রথমবারের মতো নীলফামারীতে বয়ে গেছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। তবে পরদিন শনিবার থেকে তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে এখনো বইছে।
নীলফামারী সদর উপজেলার কচুকাটার বোরো চাষি একরামুল হক জানান, চার দিন ধরে হাড়কাঁপানো শীতে বোরো খেতে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। ঠান্ডা কাঁদা-পানিতে নেমে বোরো রোপণ করতে গেলে হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে। তবে সোমবার সকালে ঠান্ডা লাগলেও রোদ থাকায় কাজ করতে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে।
সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মো. লোকমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, গত শুক্রবার জেলার ওপর দিয়ে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইতে শুরু করে। কিন্তু পরদিন শনিবার থেকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে শৈত্যপ্রবাহটি মাঝারি থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে বইছে। আকাশ পরিষ্কার থাকায় সকাল সকাল রোদের দেখা মিলেছে। এতে কিছুটা হলেও মানুষ স্বস্তি পাবে। দিনের তাপমাত্রাও কিছুটা বাড়বে।
তিনি জানান, আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে এই এলাকা থেকে শৈত্যপ্রবাহ কেটে যাবে।
দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা নীলফামারীতে টানা চার দিনের শৈত্যপ্রবাহে বিপাকে পড়েছেন জেলার মানুষ ও গবাদিপশু। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা। চাহিদা বাড়ায় বাজারে বৈদ্যুতিক দেখা দিয়েছে রুম হিটারের সংকট। নিম্ন আয়ের মানুষেরা তাঁদের গৃহপালিত পশুগুলোকে চটের বস্তা দিয়ে ঢেকে শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষা করছে। তবে সোমবার সকালে কুয়াশার পরিমাণ কমে রোদের দেখা পাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।
সোমবার সকালে নীলফামারীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই সময়ে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি চলতি শীত মৌসুমে সারা দেশে রেকর্ড করা সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এর আগে চলতি শীত মৌসুমে নীলফামারী জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় শুক্রবার। ওই দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেদিন জেলায় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গিয়েছিল।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করলে তা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ তবে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হলে তা মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলে বিবেচিত হয়। চলতি মাসের গোড়ার দিক থেকে উত্তরের জেলাগুলোতে একাধিকবার মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হলেও শুক্রবারে প্রথমবারের মতো নীলফামারীতে বয়ে গেছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। তবে পরদিন শনিবার থেকে তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে এখনো বইছে।
নীলফামারী সদর উপজেলার কচুকাটার বোরো চাষি একরামুল হক জানান, চার দিন ধরে হাড়কাঁপানো শীতে বোরো খেতে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। ঠান্ডা কাঁদা-পানিতে নেমে বোরো রোপণ করতে গেলে হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে। তবে সোমবার সকালে ঠান্ডা লাগলেও রোদ থাকায় কাজ করতে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে।
সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মো. লোকমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, গত শুক্রবার জেলার ওপর দিয়ে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইতে শুরু করে। কিন্তু পরদিন শনিবার থেকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে শৈত্যপ্রবাহটি মাঝারি থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে বইছে। আকাশ পরিষ্কার থাকায় সকাল সকাল রোদের দেখা মিলেছে। এতে কিছুটা হলেও মানুষ স্বস্তি পাবে। দিনের তাপমাত্রাও কিছুটা বাড়বে।
তিনি জানান, আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে এই এলাকা থেকে শৈত্যপ্রবাহ কেটে যাবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে