চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বেড়েছে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। নদের পাড় ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব পরিবারগুলো বাস করছে খোলা আকাশের নিচে। বন্যার শঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটছে ব্রহ্মপুত্রপারের মানুষের।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে চিলমারী উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বেড়ে স্বল্পমেয়াদি বন্যা সৃষ্টি হতে পারে। বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা নেই বলেও জানায় পাউবো।
পাউবোর সূত্রমতে, ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে কাজ করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রয়েছে এমন স্থানে জিও ব্যাগ, টিউব ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানো হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, গত এক মাসে নয়ারহাট ইউনিয়নের বজরাপিয়াখাতা, উত্তর খাউরিয়ার চর, চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহাতি, করাইবরিশাল, বৈলমন্দিয়ারখাতাসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের শতাধিক ঘর ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। মাথা গোঁজার একমাত্র ঠাঁই হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে বাস করছে তারা। কেউ অন্যত্র ঘর সরিয়ে নিচ্ছেন।
উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের খাউরিয়ারচর এলাকায় দেখা দিয়েছে ভাঙন। ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব ওই এলাকার বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তা তলিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। হুহু করে বাড়ছে পানি। জমিও ভাঙছে, চিন্তায় আছি।’
চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহাতি এলাকার মহসিন, মোছ. মল্লিকা বেগম বলেন, ভাঙনে বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। এখন খোলা আকাশের নিচে বসবাস করতে হচ্ছে। প্রশাসনের লোকজন এসে গেছে। ভাঙন রোধে কোনো কাজ হয় না। কেউ দেখার নেই।
চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে যেভাবে ভাঙছে; এতে কিছুদিনের মধ্যে চিলমারী ইউনিয়ন থাকবে না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) বিভিন্ন দপ্তরে বলেছি।’
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুতি রয়েছি। খাদ্যসহায়তা, উদ্ধারকাজের নৌকা ও আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বেড়েছে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। নদের পাড় ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব পরিবারগুলো বাস করছে খোলা আকাশের নিচে। বন্যার শঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটছে ব্রহ্মপুত্রপারের মানুষের।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে চিলমারী উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বেড়ে স্বল্পমেয়াদি বন্যা সৃষ্টি হতে পারে। বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা নেই বলেও জানায় পাউবো।
পাউবোর সূত্রমতে, ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে কাজ করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রয়েছে এমন স্থানে জিও ব্যাগ, টিউব ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানো হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, গত এক মাসে নয়ারহাট ইউনিয়নের বজরাপিয়াখাতা, উত্তর খাউরিয়ার চর, চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহাতি, করাইবরিশাল, বৈলমন্দিয়ারখাতাসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের শতাধিক ঘর ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। মাথা গোঁজার একমাত্র ঠাঁই হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে বাস করছে তারা। কেউ অন্যত্র ঘর সরিয়ে নিচ্ছেন।
উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের খাউরিয়ারচর এলাকায় দেখা দিয়েছে ভাঙন। ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব ওই এলাকার বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তা তলিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। হুহু করে বাড়ছে পানি। জমিও ভাঙছে, চিন্তায় আছি।’
চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহাতি এলাকার মহসিন, মোছ. মল্লিকা বেগম বলেন, ভাঙনে বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। এখন খোলা আকাশের নিচে বসবাস করতে হচ্ছে। প্রশাসনের লোকজন এসে গেছে। ভাঙন রোধে কোনো কাজ হয় না। কেউ দেখার নেই।
চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে যেভাবে ভাঙছে; এতে কিছুদিনের মধ্যে চিলমারী ইউনিয়ন থাকবে না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) বিভিন্ন দপ্তরে বলেছি।’
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুতি রয়েছি। খাদ্যসহায়তা, উদ্ধারকাজের নৌকা ও আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
৪১ মিনিট আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে