চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকা থেকে উদ্ধার করা একটি বিপন্নপ্রায় নীলগাই কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে মারা গেছে। গতকাল শনিবার ভোরে পার্কের বন্য প্রাণী হাসপাতালের আইসোলেশন সেন্টারে নীলগাইটির মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর বিষয়টি গোপন রাখে কর্তৃপক্ষ। পরে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার পর তা প্রকাশ্যে আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা নূরজাহান। তিনি বলেন, ‘পঞ্চগড় থেকে আহত অবস্থায় নীলগাইটি উদ্ধার করে বন বিভাগ। পার্কে নেওয়ার পর থেকে প্রাণীটির চিকিৎসা চলছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেটির মৃত্যু হয়েছে। পার্কে বর্তমানে আরও দুটি নীলগাই রয়েছে।’
সাফারি পার্ক সূত্রে জানা যায়, ১১ মে পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় গ্রামবাসীর হাতে বিপন্নপ্রায় স্ত্রী লিঙ্গের নীলগাইটি ধরা পড়ে। পরে বন বিভাগের কর্মীরা সেটিকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় কার্যালয়ে নিয়ে যান এবং সেখান থেকে ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে পাঠানো হয়। এর পর থেকে নীলগাইটি পার্কের আইসোলেশন সেন্টারে চিকিৎসাধীন ছিল।
সাফারি পার্কের ভেটেরিনারি সার্জন হাতেম সাজ্জাত মো. জুলকার নাইন বলেন, ‘হস্তান্তরের সময় নীলগাইটির শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষত ছিল। ধীরে ধীরে ক্ষতস্থানে ইনফেকশন হয়। দুই পায়ের জয়েন্ট, মাথা, পেট, পা, রানসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে পুঁজ বের হচ্ছিল। জীবাণু পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে, ফলে তার মৃত্যু হয়।’
চকরিয়া প্রাণিসম্পদ হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন মোহাম্মদ মোন্তাকিম বিল্লাহ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ভাইরাল ইনফেকশনের কারণে নীলগাইটি মারা গেছে। সীমান্ত পার হতে গিয়ে কাঁটাতারে শরীরের বহু স্থানে ক্ষত হয়। দুই পায়ের জয়েন্ট পর্যন্ত হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাত দিন ধরে প্রাণীটি কিছুই খাচ্ছিল না।’
তিনি আরও জানান, মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মৃতদেহ থেকে হৃৎপিণ্ড, প্লীহা, ফুসফুস, কিডনি ও অন্ত্রের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলো ঢাকার কেন্দ্রীয় রোগ অনুসন্ধান গবেষণাগারে পাঠানো হবে। মৃত নীলগাইটিকে পার্কের ভেতরেই মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে।
পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকা থেকে উদ্ধার করা একটি বিপন্নপ্রায় নীলগাই কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে মারা গেছে। গতকাল শনিবার ভোরে পার্কের বন্য প্রাণী হাসপাতালের আইসোলেশন সেন্টারে নীলগাইটির মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর বিষয়টি গোপন রাখে কর্তৃপক্ষ। পরে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার পর তা প্রকাশ্যে আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা নূরজাহান। তিনি বলেন, ‘পঞ্চগড় থেকে আহত অবস্থায় নীলগাইটি উদ্ধার করে বন বিভাগ। পার্কে নেওয়ার পর থেকে প্রাণীটির চিকিৎসা চলছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেটির মৃত্যু হয়েছে। পার্কে বর্তমানে আরও দুটি নীলগাই রয়েছে।’
সাফারি পার্ক সূত্রে জানা যায়, ১১ মে পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় গ্রামবাসীর হাতে বিপন্নপ্রায় স্ত্রী লিঙ্গের নীলগাইটি ধরা পড়ে। পরে বন বিভাগের কর্মীরা সেটিকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় কার্যালয়ে নিয়ে যান এবং সেখান থেকে ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে পাঠানো হয়। এর পর থেকে নীলগাইটি পার্কের আইসোলেশন সেন্টারে চিকিৎসাধীন ছিল।
সাফারি পার্কের ভেটেরিনারি সার্জন হাতেম সাজ্জাত মো. জুলকার নাইন বলেন, ‘হস্তান্তরের সময় নীলগাইটির শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষত ছিল। ধীরে ধীরে ক্ষতস্থানে ইনফেকশন হয়। দুই পায়ের জয়েন্ট, মাথা, পেট, পা, রানসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে পুঁজ বের হচ্ছিল। জীবাণু পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে, ফলে তার মৃত্যু হয়।’
চকরিয়া প্রাণিসম্পদ হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন মোহাম্মদ মোন্তাকিম বিল্লাহ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ভাইরাল ইনফেকশনের কারণে নীলগাইটি মারা গেছে। সীমান্ত পার হতে গিয়ে কাঁটাতারে শরীরের বহু স্থানে ক্ষত হয়। দুই পায়ের জয়েন্ট পর্যন্ত হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাত দিন ধরে প্রাণীটি কিছুই খাচ্ছিল না।’
তিনি আরও জানান, মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মৃতদেহ থেকে হৃৎপিণ্ড, প্লীহা, ফুসফুস, কিডনি ও অন্ত্রের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলো ঢাকার কেন্দ্রীয় রোগ অনুসন্ধান গবেষণাগারে পাঠানো হবে। মৃত নীলগাইটিকে পার্কের ভেতরেই মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৫ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৫ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৫ ঘণ্টা আগে