বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট
অরূপ রায়, সাভার
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন, নূরে আলম হান্নান, শরিফ, তোফায়েল আলমসহ আরও কয়েকজন এই চক্রে জড়িত। তাঁদের মধ্যে আওলাদ সাবেক সেনাসদস্য। তাঁরা সবাই ঢাকায় থাকেন। এই চক্রের কার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না। সব প্রতারণা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নামে।
প্রতারণার জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খুলেছিল চক্রটি। আওলাদ হোসেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর সহযোগীদের কেউ মহাব্যবস্থাপক আবার কেউ উপমহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চক্রটি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের পাশে সানকিপাড়া এলাকায় কাজল টাওয়ারে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামে কার্যক্রম শুরু করে। এরপর তারা জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগের বিনিময়ে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে। এভাবে তারা দুই বছরে ময়মনসিংহের অন্তত দেড় হাজার মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়।
যেভাবে প্রতারণা
ছেলে, স্ত্রী ও বোনের জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ২০২৩ সালে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন সানকিপাড়ার ব্যবসায়ী আরমান হোসেন খান। বিনিময়ে তাঁকে আসল টাকার সঙ্গে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে মুনাফা দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা তো দূরের কথা, আসল টাকাই পাননি তিনি। আরমান হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটিতে আমার পরিবারের বিনিয়োগ করা টাকার ওপরে ফ্ল্যাট ও জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে প্রতি মাসে আসল ৫ হাজার টাকার সঙ্গে প্রতি লাখে মুনাফার ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা বা আসল বাবদ কোনো টাকাই দেয়নি? তারা। শুধু আমি না, বিনিয়োগকারীদের কেউই টাকা পাননি।’
এদিকে প্রতারণার শিকার লোকজন এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না। আরমান হোসেন বলেন, ‘আমি ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলাম। মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।’
সাভারে যেভাবে প্রতারণা
২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এম কে টাওয়ারে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করে চক্রটি।
জানা গেছে, আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা প্রথমে ঢাকার ধামরাইয়ের চর বড়দাইল মৌজায় ৫৩ শতাংশের একটি জমির ৫৮ লাখ টাকা মূল্য ধরে তা প্রতিষ্ঠানের নামে সাফ কবলা করে নেয়। ওই জমির মালিক সুশান্ত কুমার বিশ্বাস। যদিও এই জমির দাম বাবদ তাঁকে কোনো টাকা পরিশোধ করেননি তাঁরা। টাকা না দিয়ে জমির মূল্যের সমপরিমাণ টাকা তাঁদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ দেখিয়ে দেন।
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আসল ও মুনাফা মিলিয়ে মাত্র ১০ লাখ টাকা পেয়েছি। এরপর ওই মাসে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়। এরপর আর কোনো টাকা পাইনি।’
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, ‘বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তারা সাভারের আড়াই হাজারের বেশি মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে।’
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী মুনাফার ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন, কিন্তু বাকিরা কোনো টাকাই পাননি।’
এদিকে ই-কমার্সের নামেও হয়েছে প্রতারণা। ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোহাম্মদ হোসাইন নামের একজন ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজান মাসে আমিসহ শতাধিক লোক ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড চাকরির জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ঈদের পরে ওই অফিসে গিয়ে তালা ঝুলতে দেখি। এরপর থেকে আমরা কেউই টাকা বা চাকরি পাইনি।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইলও বন্ধ পাওয়া যায়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দুই পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। মামলার পর দুই পক্ষের লোকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আমরা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করব।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন, নূরে আলম হান্নান, শরিফ, তোফায়েল আলমসহ আরও কয়েকজন এই চক্রে জড়িত। তাঁদের মধ্যে আওলাদ সাবেক সেনাসদস্য। তাঁরা সবাই ঢাকায় থাকেন। এই চক্রের কার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না। সব প্রতারণা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নামে।
প্রতারণার জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খুলেছিল চক্রটি। আওলাদ হোসেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর সহযোগীদের কেউ মহাব্যবস্থাপক আবার কেউ উপমহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চক্রটি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের পাশে সানকিপাড়া এলাকায় কাজল টাওয়ারে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামে কার্যক্রম শুরু করে। এরপর তারা জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগের বিনিময়ে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে। এভাবে তারা দুই বছরে ময়মনসিংহের অন্তত দেড় হাজার মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়।
যেভাবে প্রতারণা
ছেলে, স্ত্রী ও বোনের জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ২০২৩ সালে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন সানকিপাড়ার ব্যবসায়ী আরমান হোসেন খান। বিনিময়ে তাঁকে আসল টাকার সঙ্গে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে মুনাফা দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা তো দূরের কথা, আসল টাকাই পাননি তিনি। আরমান হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটিতে আমার পরিবারের বিনিয়োগ করা টাকার ওপরে ফ্ল্যাট ও জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে প্রতি মাসে আসল ৫ হাজার টাকার সঙ্গে প্রতি লাখে মুনাফার ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা বা আসল বাবদ কোনো টাকাই দেয়নি? তারা। শুধু আমি না, বিনিয়োগকারীদের কেউই টাকা পাননি।’
এদিকে প্রতারণার শিকার লোকজন এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না। আরমান হোসেন বলেন, ‘আমি ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলাম। মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।’
সাভারে যেভাবে প্রতারণা
২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এম কে টাওয়ারে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করে চক্রটি।
জানা গেছে, আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা প্রথমে ঢাকার ধামরাইয়ের চর বড়দাইল মৌজায় ৫৩ শতাংশের একটি জমির ৫৮ লাখ টাকা মূল্য ধরে তা প্রতিষ্ঠানের নামে সাফ কবলা করে নেয়। ওই জমির মালিক সুশান্ত কুমার বিশ্বাস। যদিও এই জমির দাম বাবদ তাঁকে কোনো টাকা পরিশোধ করেননি তাঁরা। টাকা না দিয়ে জমির মূল্যের সমপরিমাণ টাকা তাঁদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ দেখিয়ে দেন।
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আসল ও মুনাফা মিলিয়ে মাত্র ১০ লাখ টাকা পেয়েছি। এরপর ওই মাসে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়। এরপর আর কোনো টাকা পাইনি।’
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, ‘বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তারা সাভারের আড়াই হাজারের বেশি মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে।’
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী মুনাফার ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন, কিন্তু বাকিরা কোনো টাকাই পাননি।’
এদিকে ই-কমার্সের নামেও হয়েছে প্রতারণা। ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোহাম্মদ হোসাইন নামের একজন ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজান মাসে আমিসহ শতাধিক লোক ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড চাকরির জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ঈদের পরে ওই অফিসে গিয়ে তালা ঝুলতে দেখি। এরপর থেকে আমরা কেউই টাকা বা চাকরি পাইনি।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইলও বন্ধ পাওয়া যায়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দুই পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। মামলার পর দুই পক্ষের লোকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আমরা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করব।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘অস্থিরতা তৈরির জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এআই দিয়ে মৃত ব্যক্তিকে জীবিত বানিয়ে প্রচার করা হচ্ছে। যা ঘটে তা প্রচার করলে এই সমস্যা কমে আসবে। সত্য তথ্য তুলে ধরতে হবে। আর কিছু উসকানিদাতা তো থাকবেই। তারা চাইবে সমস্যা তৈরি কর
৩৪ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সড়ক পরিবহন, সেতু ও রেলপথ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত বিশেষ সহকারী শেখ মইনুদ্দিন বলেছেন, রেল শুধু যাত্রী পরিবহনের মাধ্যম হিসেবে নয়, বরং মালামাল পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসেবেও গড়ে তোলা হবে। রেলকে লাভজনক করতে বর্তমান সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছ
৩৮ মিনিট আগেউত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ ২ শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় আজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরের পর তাদেরকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে তাঁর ছেলের বঁটির আঘাতে ইসরাফিল হোসেন (৪৮) নামে গোয়েন্দা পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) আহত হয়েছেন। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে আহত পুলিশ সদস্যকে উদ্ধার করে। হামলার সঙ্গে জড়িত ওই আওয়ামী লীগ নেতা ও তাঁর ছেলেকে আটক করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে