ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডোমারে পাঙ্গাঁ মহেশ চন্দ্র লালা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এ অভিযোগ তুলেছেন। এ ছাড়াও বিদ্যালয়ে কর্মচারী নিয়োগের কথা বলে ম্যানেজিং কমিটির সদস্যেদের ফাঁকা রেজুলেশন বইয়ে অতিরিক্ত স্বাক্ষর নেওয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল আলম বিপিএএ এর কাছে লিখিত অভিযোগ করেন তাঁরা।
অভিযোগকারীরা হলেন ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মানিক চন্দ্র বর্মণ, মো. খতেজুর ইসলাম, মো. মমিনুর রহমান, মোছা. মরিয়ম বেগম।
ম্যানেজিং কমিটির ৪ সদস্যের স্বাক্ষরিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, এ বিদ্যালয়ে চলতি বছরের ৬ আগস্ট একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ওই নিয়োগ পরীক্ষা শেষ করতে প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন সুকৌশলে সদস্যদের রেজুলেশন বইতে অতিরিক্ত স্বাক্ষর করে নেন। গত ছয় মাসে সদস্যদের নিয়ে বিদ্যালয়ের কোনো সভা ডাকা হয়নি। পরে ম্যানেজিং কমিটির সভা না ডেকে বিদ্যালয়ের আয় ব্যয়সহ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন হিসাব নিকাশ পূর্বে স্বাক্ষর নেওয়া ফাঁকা রেজুলেশন বইতে রেজুলেশন লিখে হিসাব নিকাশ দিতে টালবাহানা করেন।
উল্লেখিত স্বাক্ষর নেওয়া ফাঁকা রেজুলেশন বই উদ্ধার ও বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের প্রতিকার চেয়ে ইউএনও নাজমুল আলম বিপিএএর কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জেলা মাধ্যমিক ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগতির জন্য অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগকারী মানিক চন্দ্র বর্মণ বলেন, প্রধান শিক্ষক নিয়োগ কথা বলে রেজুলেশন বইয়ের অনেক ফাঁকা কাগজে আমাদের কাছে স্বাক্ষর নেয়। এখন তিনি সেই স্বাক্ষর দিয়ে সব কাজ করছে। আমাদের কোনো হিসাব দিচ্ছে না। কোনো মিটিংও ডাকছে না।
প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর মিটিং করা হয়েছে এবং তাঁদের উপস্থিতির স্বাক্ষর আছে।
ইউএনও নাজমুল আলম বিপিএএ লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নীলফামারীর ডোমারে পাঙ্গাঁ মহেশ চন্দ্র লালা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এ অভিযোগ তুলেছেন। এ ছাড়াও বিদ্যালয়ে কর্মচারী নিয়োগের কথা বলে ম্যানেজিং কমিটির সদস্যেদের ফাঁকা রেজুলেশন বইয়ে অতিরিক্ত স্বাক্ষর নেওয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল আলম বিপিএএ এর কাছে লিখিত অভিযোগ করেন তাঁরা।
অভিযোগকারীরা হলেন ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মানিক চন্দ্র বর্মণ, মো. খতেজুর ইসলাম, মো. মমিনুর রহমান, মোছা. মরিয়ম বেগম।
ম্যানেজিং কমিটির ৪ সদস্যের স্বাক্ষরিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, এ বিদ্যালয়ে চলতি বছরের ৬ আগস্ট একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ওই নিয়োগ পরীক্ষা শেষ করতে প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন সুকৌশলে সদস্যদের রেজুলেশন বইতে অতিরিক্ত স্বাক্ষর করে নেন। গত ছয় মাসে সদস্যদের নিয়ে বিদ্যালয়ের কোনো সভা ডাকা হয়নি। পরে ম্যানেজিং কমিটির সভা না ডেকে বিদ্যালয়ের আয় ব্যয়সহ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন হিসাব নিকাশ পূর্বে স্বাক্ষর নেওয়া ফাঁকা রেজুলেশন বইতে রেজুলেশন লিখে হিসাব নিকাশ দিতে টালবাহানা করেন।
উল্লেখিত স্বাক্ষর নেওয়া ফাঁকা রেজুলেশন বই উদ্ধার ও বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের প্রতিকার চেয়ে ইউএনও নাজমুল আলম বিপিএএর কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এ ছাড়াও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জেলা মাধ্যমিক ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবগতির জন্য অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগকারী মানিক চন্দ্র বর্মণ বলেন, প্রধান শিক্ষক নিয়োগ কথা বলে রেজুলেশন বইয়ের অনেক ফাঁকা কাগজে আমাদের কাছে স্বাক্ষর নেয়। এখন তিনি সেই স্বাক্ষর দিয়ে সব কাজ করছে। আমাদের কোনো হিসাব দিচ্ছে না। কোনো মিটিংও ডাকছে না।
প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর মিটিং করা হয়েছে এবং তাঁদের উপস্থিতির স্বাক্ষর আছে।
ইউএনও নাজমুল আলম বিপিএএ লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্ত করার জন্য বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে