কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের নার্সরা কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি পালন করেছেন। সেবা বন্ধ রেখে আজ বুধবার সকাল ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় সাময়িক দুর্ভোগে পড়েন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
কর্মবিরতিতে অংশ নেওয়া নার্সদের দাবি, হাসপাতালে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া পরিচ্ছন্নতাকর্মী রিপন দীর্ঘদিন ধরে নার্সদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করছেন। তারপরও কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। রিপন ও তাঁর সঙ্গের কয়েকজন গতকাল মঙ্গলবার রাতে শিশু বিভাগে নার্সদের গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এই অবস্থায় তাঁরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। ফলে বাধ্য হয়ে কর্মবিরতি পালন করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। আন্দোলনকারীরা পরে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করেন।
কর্মবিরতিতে নেতৃত্ব দেওয়া শিশু ওয়ার্ডের ইনচার্জ কাকলী বেগম বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে ক্লিনার রিপন এসে নার্সদের অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং হুমকি দেন। পরে ভুক্তভোগী নার্সরা পরিবারের লোকজনকে ডেকে এনে বাড়িতে ফেরেন। বর্তমানে আমরা সবাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
নার্সদের সুপারভাইজার শোভা বিশ্বাস ও জুলেখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিপন আগেও নার্সদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। মঙ্গলবার রাতেও একই ঘটনা ঘটিয়েছেন। তাঁরা এর সুষ্ঠু বিচার চান।’
তবে পরিচ্ছন্নতাকর্মী রিপন এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে আমার পরিচিত এক ভাইয়ের ৬ মাসের বাচ্চাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু দায়িত্বরত নার্সরা ১৬ টাকার সরকারি একটি ইনজেকশনের সাপ্লাই নাই বলে ৫০০ টাকা নিয়ে বলেন যে তাঁরা বাইরে থেকে এনে দিয়েছেন। আমি এর প্রতিবাদ করলে তাঁরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়কের আশ্বাসে নার্সরা কাজে ফিরেছেন। তাঁদের লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। তাঁরা অভিযোগ দিলে কর্তৃপক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবে।’
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের নার্সরা কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি পালন করেছেন। সেবা বন্ধ রেখে আজ বুধবার সকাল ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় সাময়িক দুর্ভোগে পড়েন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
কর্মবিরতিতে অংশ নেওয়া নার্সদের দাবি, হাসপাতালে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া পরিচ্ছন্নতাকর্মী রিপন দীর্ঘদিন ধরে নার্সদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করছেন। তারপরও কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। রিপন ও তাঁর সঙ্গের কয়েকজন গতকাল মঙ্গলবার রাতে শিশু বিভাগে নার্সদের গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এই অবস্থায় তাঁরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। ফলে বাধ্য হয়ে কর্মবিরতি পালন করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। আন্দোলনকারীরা পরে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের আশ্বাসে কর্মবিরতি স্থগিত করেন।
কর্মবিরতিতে নেতৃত্ব দেওয়া শিশু ওয়ার্ডের ইনচার্জ কাকলী বেগম বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে ক্লিনার রিপন এসে নার্সদের অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং হুমকি দেন। পরে ভুক্তভোগী নার্সরা পরিবারের লোকজনকে ডেকে এনে বাড়িতে ফেরেন। বর্তমানে আমরা সবাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
নার্সদের সুপারভাইজার শোভা বিশ্বাস ও জুলেখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিপন আগেও নার্সদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। মঙ্গলবার রাতেও একই ঘটনা ঘটিয়েছেন। তাঁরা এর সুষ্ঠু বিচার চান।’
তবে পরিচ্ছন্নতাকর্মী রিপন এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে আমার পরিচিত এক ভাইয়ের ৬ মাসের বাচ্চাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু দায়িত্বরত নার্সরা ১৬ টাকার সরকারি একটি ইনজেকশনের সাপ্লাই নাই বলে ৫০০ টাকা নিয়ে বলেন যে তাঁরা বাইরে থেকে এনে দিয়েছেন। আমি এর প্রতিবাদ করলে তাঁরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়কের আশ্বাসে নার্সরা কাজে ফিরেছেন। তাঁদের লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। তাঁরা অভিযোগ দিলে কর্তৃপক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে