কুড়িগ্রাম ও চিলমারী প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার কাঁচকোল এলাকায় স্রোতের তোড়ে ব্রহ্মপুত্র নদের ডান তীর রক্ষা বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের কাঁচকোল এলাকায় প্রায় ৩০ মিটার অংশ জুড়ে এই ধস দেখা দেয়। খবর পেয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে ২০১৭ সালে উলিপুর উপজেলার অংশ থেকে চিলমারী পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্রের ডান তীরে প্রায় সাড়ে কিলোমিটার এলাকা জুড়ে তীররক্ষা কাজ সম্পন্ন করে পাউবো। এতে ব্যয় হয় প্রায় ২৪৪ কোটি টাকা।
পাউবো জানায়, কয়েক দিনের লাগাতার পানি বাড়ার কারণে ব্রহ্মপুত্র ফুঁসে উঠছে। গত কয়েক বছর প্রকল্প এলাকা থেকে কিছুটা দূরে থাকলেও চলতি বছর ব্রহ্মপুত্র নদের প্রবাহ চিলমারী অংশে ডান তীরের নিকটবর্তী চলে আসে। তীরের কাছে নদের গভীরতা আকস্মিক বেড়েছে। ফলে কাঁচকোল এলাকায় তীর রক্ষা বাঁধের ৩০ মিটার অংশে বৃহস্পতিবার হঠাৎ ধস দেখা দিয়েছে। খবর পাওয়ামাত্র সেখানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা শুরু করা হয়েছে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, ‘বাঁধটি রক্ষা করতে না পারলে ইউনিয়নের প্রায় অর্ধেক এলাকা ভাঙন ঝুঁকিতে পড়বে। বসতি ও ফসলি জমি হারিয়ে নিঃস্ব হবে কয়েক শ’ পরিবার।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, হঠাৎ ধস দেখা দেওয়ায় ওই অংশে আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত বালু ভর্তি প্রায় এক হাজার জিও ব্যাগ ডাস্পিং করা হয়েছে। ঝুঁকি কমাতে রাতেও ডাম্পিংয়ের কাজ চলবে। ঘটনাস্থলে পাউবোর কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পরীক্ষা করে দেখা গেছে ধসে যাওয়া অংশে নদের গভীরতা প্রায় ২৫ দশমিক ৮৪ মিটার (প্রায় ৮৪ ফুট) পাওয়া গেছে। ধস ঠেকাতে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘটনাস্থলে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখা আছে। আশা করছি ঝুঁকিমুক্ত করা সম্ভব হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ‘ধস ঠেকানো না গেলে চিলমারীর তীর রক্ষা প্রকল্পটি ঝুঁকিতে পড়তে পারে। তখন উপজেলার একটি বড় অংশ ভাঙন ঝুঁকিতে পড়তে পারে।’
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার কাঁচকোল এলাকায় স্রোতের তোড়ে ব্রহ্মপুত্র নদের ডান তীর রক্ষা বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের কাঁচকোল এলাকায় প্রায় ৩০ মিটার অংশ জুড়ে এই ধস দেখা দেয়। খবর পেয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে ২০১৭ সালে উলিপুর উপজেলার অংশ থেকে চিলমারী পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্রের ডান তীরে প্রায় সাড়ে কিলোমিটার এলাকা জুড়ে তীররক্ষা কাজ সম্পন্ন করে পাউবো। এতে ব্যয় হয় প্রায় ২৪৪ কোটি টাকা।
পাউবো জানায়, কয়েক দিনের লাগাতার পানি বাড়ার কারণে ব্রহ্মপুত্র ফুঁসে উঠছে। গত কয়েক বছর প্রকল্প এলাকা থেকে কিছুটা দূরে থাকলেও চলতি বছর ব্রহ্মপুত্র নদের প্রবাহ চিলমারী অংশে ডান তীরের নিকটবর্তী চলে আসে। তীরের কাছে নদের গভীরতা আকস্মিক বেড়েছে। ফলে কাঁচকোল এলাকায় তীর রক্ষা বাঁধের ৩০ মিটার অংশে বৃহস্পতিবার হঠাৎ ধস দেখা দিয়েছে। খবর পাওয়ামাত্র সেখানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা শুরু করা হয়েছে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, ‘বাঁধটি রক্ষা করতে না পারলে ইউনিয়নের প্রায় অর্ধেক এলাকা ভাঙন ঝুঁকিতে পড়বে। বসতি ও ফসলি জমি হারিয়ে নিঃস্ব হবে কয়েক শ’ পরিবার।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, হঠাৎ ধস দেখা দেওয়ায় ওই অংশে আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত বালু ভর্তি প্রায় এক হাজার জিও ব্যাগ ডাস্পিং করা হয়েছে। ঝুঁকি কমাতে রাতেও ডাম্পিংয়ের কাজ চলবে। ঘটনাস্থলে পাউবোর কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পরীক্ষা করে দেখা গেছে ধসে যাওয়া অংশে নদের গভীরতা প্রায় ২৫ দশমিক ৮৪ মিটার (প্রায় ৮৪ ফুট) পাওয়া গেছে। ধস ঠেকাতে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘটনাস্থলে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখা আছে। আশা করছি ঝুঁকিমুক্ত করা সম্ভব হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ‘ধস ঠেকানো না গেলে চিলমারীর তীর রক্ষা প্রকল্পটি ঝুঁকিতে পড়তে পারে। তখন উপজেলার একটি বড় অংশ ভাঙন ঝুঁকিতে পড়তে পারে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে