চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ৪র্থ ধাপে ২৩০ পরিবারের মধ্যে জমিসহ ঘর হস্তান্তরের মাধ্যমে এবার ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত জেলা হতে যাচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ। আগামী ২২ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দেবেন।
এর আগে তিন ধাপে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলায় ৪ হাজার ৫৮৯টি বাড়ি হস্তান্তর করা হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় ৭৫টি, গোমস্তাপুরে ৭৫টি ও নাচোলে ৮০টি ভূমিহীনকে বাসগৃহ দেওয়া হালনাগাদ নিরূপিত তালিকা অনুযায়ী পুনর্বাসনযোগ্য কোনো গৃহহীন থাকবে না। এর আগে সম্পন্ন করা হয়েছে ভোলাহাট ও শিবগঞ্জ উপজেলা গৃহহীনদের আবাসন।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, হালনাগাদকৃত চলমান তালিকা অনুযায়ী চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ভূমিহীনমুক্ত হলেও এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্য কোনো কারণে কোনো ভূমিহীন পাওয়া যায় দ্রুততম সময়ে তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জকে শতভাগ ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত জেলা ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁন। প্রধানমন্ত্রীর এই বিশেষ উদ্যোগে জেলার ৪ হাজার ৮১৯ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার ২ শতক জমির মালিকানাসহ টিনশেড পাকা ঘর পাচ্ছেন।
জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেউ ভূমিহীন থাকবে না, গৃহহীন থাকবে না-এই সাহস বিশ্বে শুধু বাংলাদেশই দেখিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শুধু এই সাহসই দেখাননি বরং তিনি এটা করে দেখিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু মানুষের মৌলিক প্রয়োজনগুলো মিটিয়ে বাংলাদেশকে একটি সুন্দর রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করতে চেয়েছিলেন। সেই পথ ধরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ে জেলার ৫ উপজেলায় ১ হাজার ৩১৯ ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২ হাজার ৬১৯ পরিবারকে, তৃতীয় পর্যায়ের ৬৫১ পরিবারকে ইতিমধ্যে জমিসহ ঘর দেওয়া হয়েছে। আগামী ২২ মার্চ চতুর্থ পর্যায়ের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে ২৩০ পরিবারের মধ্যে জমিসহ ঘর হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের দুই শতক জমির মালিকানার সঙ্গে এই বাড়িতে থাকছে দুটি করে শোয়ার ঘর, একটি রান্নাঘর, একটি শৌচাগার, বারান্দা, বিদ্যুৎ ও সুপেয় পানির জন্য নলকূপ।’
জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁন বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রতিবন্ধী, ভিক্ষুক, বিধবা, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীসহ অনেক গৃহহীন আছেন যারা এই ঘরগুলো পেয়েছেন। এটি আনন্দের বিষয়। আশ্রয়ণের ঘরে বসবাসের জন্য সব ধরনের সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। তারা যেন উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন। জেলা প্রশাসনের সবপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি বলে আনন্দিত।’
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ৪র্থ ধাপে ২৩০ পরিবারের মধ্যে জমিসহ ঘর হস্তান্তরের মাধ্যমে এবার ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত জেলা হতে যাচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ। আগামী ২২ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দেবেন।
এর আগে তিন ধাপে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলায় ৪ হাজার ৫৮৯টি বাড়ি হস্তান্তর করা হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় ৭৫টি, গোমস্তাপুরে ৭৫টি ও নাচোলে ৮০টি ভূমিহীনকে বাসগৃহ দেওয়া হালনাগাদ নিরূপিত তালিকা অনুযায়ী পুনর্বাসনযোগ্য কোনো গৃহহীন থাকবে না। এর আগে সম্পন্ন করা হয়েছে ভোলাহাট ও শিবগঞ্জ উপজেলা গৃহহীনদের আবাসন।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, হালনাগাদকৃত চলমান তালিকা অনুযায়ী চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ভূমিহীনমুক্ত হলেও এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্য কোনো কারণে কোনো ভূমিহীন পাওয়া যায় দ্রুততম সময়ে তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জকে শতভাগ ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত জেলা ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁন। প্রধানমন্ত্রীর এই বিশেষ উদ্যোগে জেলার ৪ হাজার ৮১৯ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার ২ শতক জমির মালিকানাসহ টিনশেড পাকা ঘর পাচ্ছেন।
জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেউ ভূমিহীন থাকবে না, গৃহহীন থাকবে না-এই সাহস বিশ্বে শুধু বাংলাদেশই দেখিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শুধু এই সাহসই দেখাননি বরং তিনি এটা করে দেখিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু মানুষের মৌলিক প্রয়োজনগুলো মিটিয়ে বাংলাদেশকে একটি সুন্দর রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করতে চেয়েছিলেন। সেই পথ ধরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ে জেলার ৫ উপজেলায় ১ হাজার ৩১৯ ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২ হাজার ৬১৯ পরিবারকে, তৃতীয় পর্যায়ের ৬৫১ পরিবারকে ইতিমধ্যে জমিসহ ঘর দেওয়া হয়েছে। আগামী ২২ মার্চ চতুর্থ পর্যায়ের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে ২৩০ পরিবারের মধ্যে জমিসহ ঘর হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের দুই শতক জমির মালিকানার সঙ্গে এই বাড়িতে থাকছে দুটি করে শোয়ার ঘর, একটি রান্নাঘর, একটি শৌচাগার, বারান্দা, বিদ্যুৎ ও সুপেয় পানির জন্য নলকূপ।’
জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খাঁন বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রতিবন্ধী, ভিক্ষুক, বিধবা, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীসহ অনেক গৃহহীন আছেন যারা এই ঘরগুলো পেয়েছেন। এটি আনন্দের বিষয়। আশ্রয়ণের ঘরে বসবাসের জন্য সব ধরনের সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। তারা যেন উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন। জেলা প্রশাসনের সবপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি বলে আনন্দিত।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২০ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে