নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
‘দল ক্ষমতায় নেই, উপজেলায় এখন কী কাজ’—এ কথা বলেই রাজশাহীর বাগমারায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও ভবানীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল মালেকের ছেলে কামরুল হাসানকে মারধর করা হয়েছে। পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর বিএনপির সভাপতি আবদুর রাজ্জাক, তাঁর ছেলে হারুন-অর-রশিদসহ কিছু লোক তাঁকে মারধর করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
কামরুল হাসান ঠিকাদারি করেন। বকেয়া একটি বিল নিতে আজ বুধবার দুপুরে তিনি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ে গিয়েছিলেন। তখনই তিনি মারধরের শিকার হন। তাঁর ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটিও ভাঙচুর করা হয়েছে। পরে এলাকার এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান তাঁকে নিজের মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ওই চেয়ারম্যানই কামরুলকে তাঁর বাড়ি পৌঁছে দেন।
কামরুল হাসানের বাবা সাবেক পৌর মেয়র আবদুল মালেক বলেন, ‘একটি বিল নেওয়ার জন্য আমার ছেলে এলজিইডি অফিসে গিয়েছিল। সেখানে তাকে সাবেক মেয়র আবদুর রাজ্জাকের ছেলে হারুনসহ কয়েকজন ধরে মারধর করে। তাদের কথা, দল ক্ষমতায় নেই, এখন আমার ছেলের সেখানে কী কাজ। এখন সব কাজ তারা করবে। মারের চোটে আমার ছেলে ইঞ্জিনিয়ারের রুমে গিয়ে আশ্রয় নেয়। পরে রাজ্জাক নিজেই এসে আমার ছেলেকে বের করে আরেক দফা মারধর করে।’ তিনি বলেন, ‘ছেলের সঙ্গে নিয়ে যাওয়া মোটরসাইকেলটি ভাঙচুর করা হয়েছে। ওই সময় সেখান দিয়ে একজন ইউপি চেয়ারম্যান যাচ্ছিলেন। তিনি আমার ছেলেকে দ্রুত তাঁর মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে গেছেন। তা না হলে ছেলেকে তারা মেরেই ফেলত। এখন আমাদের কথা শোনার কেউ নাই। থানাতেও কোনো অভিযোগ আমরা করব না।’
জানতে চাইলে সাবেক মেয়র ও বিএনপি নেতা আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমার ছেলেসহ কিছু ছেলে সেখানে ছিল। কথা- কাটাকাটি হচ্ছিল। আমি ছিলাম এসি ল্যান্ডের রুমে। এসি ল্যান্ড আমাকে বললেন যে, আমি যেন সবাইকে শান্ত করে পাঠিয়ে দিই। আমি সেটাই করেছি। মারধরের ঘটনা ঘটেনি। মোটরসাইকেল ফেলে যাওয়ার সময় সেটি পড়ে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, মারধরের ঘটনা ঘটেছে। তবে সিরিয়াস কিছু নয়। পুলিশ যাওয়ার আগেই সবাই চলে গেছে। এটা নিয়ে কেউ অভিযোগ করেনি।
আরও খবর পড়ুন:
‘দল ক্ষমতায় নেই, উপজেলায় এখন কী কাজ’—এ কথা বলেই রাজশাহীর বাগমারায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও ভবানীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল মালেকের ছেলে কামরুল হাসানকে মারধর করা হয়েছে। পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর বিএনপির সভাপতি আবদুর রাজ্জাক, তাঁর ছেলে হারুন-অর-রশিদসহ কিছু লোক তাঁকে মারধর করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
কামরুল হাসান ঠিকাদারি করেন। বকেয়া একটি বিল নিতে আজ বুধবার দুপুরে তিনি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ে গিয়েছিলেন। তখনই তিনি মারধরের শিকার হন। তাঁর ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটিও ভাঙচুর করা হয়েছে। পরে এলাকার এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান তাঁকে নিজের মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। ওই চেয়ারম্যানই কামরুলকে তাঁর বাড়ি পৌঁছে দেন।
কামরুল হাসানের বাবা সাবেক পৌর মেয়র আবদুল মালেক বলেন, ‘একটি বিল নেওয়ার জন্য আমার ছেলে এলজিইডি অফিসে গিয়েছিল। সেখানে তাকে সাবেক মেয়র আবদুর রাজ্জাকের ছেলে হারুনসহ কয়েকজন ধরে মারধর করে। তাদের কথা, দল ক্ষমতায় নেই, এখন আমার ছেলের সেখানে কী কাজ। এখন সব কাজ তারা করবে। মারের চোটে আমার ছেলে ইঞ্জিনিয়ারের রুমে গিয়ে আশ্রয় নেয়। পরে রাজ্জাক নিজেই এসে আমার ছেলেকে বের করে আরেক দফা মারধর করে।’ তিনি বলেন, ‘ছেলের সঙ্গে নিয়ে যাওয়া মোটরসাইকেলটি ভাঙচুর করা হয়েছে। ওই সময় সেখান দিয়ে একজন ইউপি চেয়ারম্যান যাচ্ছিলেন। তিনি আমার ছেলেকে দ্রুত তাঁর মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে গেছেন। তা না হলে ছেলেকে তারা মেরেই ফেলত। এখন আমাদের কথা শোনার কেউ নাই। থানাতেও কোনো অভিযোগ আমরা করব না।’
জানতে চাইলে সাবেক মেয়র ও বিএনপি নেতা আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমার ছেলেসহ কিছু ছেলে সেখানে ছিল। কথা- কাটাকাটি হচ্ছিল। আমি ছিলাম এসি ল্যান্ডের রুমে। এসি ল্যান্ড আমাকে বললেন যে, আমি যেন সবাইকে শান্ত করে পাঠিয়ে দিই। আমি সেটাই করেছি। মারধরের ঘটনা ঘটেনি। মোটরসাইকেল ফেলে যাওয়ার সময় সেটি পড়ে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, মারধরের ঘটনা ঘটেছে। তবে সিরিয়াস কিছু নয়। পুলিশ যাওয়ার আগেই সবাই চলে গেছে। এটা নিয়ে কেউ অভিযোগ করেনি।
আরও খবর পড়ুন:
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নের বাঁশকুড়ি গ্রামে মা-বাবা হত্যার মর্মান্তিক ঘটনায় গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এই ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে রিয়াদ হোসেন রাজুর ৯ মাসের শিশুকন্যা সিদরাতুল মুনতাহা রাইসা ও তার মা এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ ‘দাঁড়িপাল্লায় নীরবে ভোট দিয়ে’ এক নীরব বিপ্লব ঘটাবে। সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের নিরঙ্কুশ বিজয় সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে জমে উঠেছে রাজনৈতিক তৎপরতা। জেলার সর্বত্র এখন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক চলছে। তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিভক্ত নেতৃত্ব ও একাধিক প্রার্থীর কারণে মাঠে তাদের অবস্থান দুর্বল।
৬ ঘণ্টা আগেহঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত আলাদা ইস্যু ঘিরে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। শঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেশনজটসহ নানা সংকটের।
৬ ঘণ্টা আগে