চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চালের মূল্য বৃদ্ধির মধ্যে বাজারে সরবরাহের কোনো সংকট নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন। তারপরও বাজার নিয়ন্ত্রণে না এলে বিনা শুল্কে চাল আমদানির সুযোগ দেওয়া হবে বলে মজুতদারদের প্রতি হুমকি দিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘বাজার নিয়ন্ত্রণে আসতে বাধ্য। না আসার কোনো কারণ নেই। সারা দেশে খাদ্যের কোনো সংকট নেই। আমন মৌসুম শেষ হলো। সুতরাং, ভরা মৌসুমে চালের সংকট নেই। খাদ্যের সংকট হবে এমনটিও ভাবার কোনো কারণ নেই। যদি পরিস্থিতি এমন হয় মজুতদারেরা মূল্য কমাতে চাচ্ছে না। তাহলে জিরো ট্যাক্স করে আমরা বিদেশ থেকে চাল আমদানির অনুমতি নিয়ে নেব। তাহলে মজুতদারেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
খাদ্যসচিব বলেন, ‘নির্বাচনের পরে সারা দেশে চালের দাম ক্ষেত্রবিশেষ দুই থেকে ছয় টাকা কেজি বেড়েছে। এটি মোটেও কাম্য ছিল না, এ জন্য আমরা প্রস্তুতও ছিলাম না। এটি আমাদের নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য তদারকি কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এ ছাড়া বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন রকম উদ্যোগ গ্রহণ করি। ইতিমধ্যে আমরা সারা দেশের সব মিলমালিকের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সবাই আমাদের আশ্বস্ত করেছে, তারা চালের পূর্বের অবস্থায় বিক্রি করবে।’
তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে চালের দাম বাড়ানো হয়েছে। আসলেই কথাটি পুরোপুরি সত্য নয়। এখানকার চাল মি মালিকেরা কথা দিয়েছে একটা মেকানিজম করে যুক্তিসংগতভাবে চালের দাম কমিয়ে নিয়ে আসবে এবং এই ধারা অব্যাহত রাখবে। আমরা ক্লোজড মনিটরিংয়ে রাখব। যদি এর ব্যত্যয় ঘটে তাহলে আমরা আইনগত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণ উল্লেখ করে খাদ্যসচিব বলেন, ‘বাজারে চালের দাম বাড়ার মূল কারণ হলো কিছু লোকজন অন্যায়ভাবে মজুত করা ও বাজারে কৃত্রিম সংকটের চেষ্টা, সেটিই আমরা লক্ষ করেছি। আস্তে আস্তে চালের বাজার পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসছে।’
এ সয়ম উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাস, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল আল মামুন, রাজশাহী আঞ্চলিক খাদ্য কর্মকর্তা জহরুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও রাজস্ব) আনিছুর রহমান, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আসিফ আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ আবুল কালাম সাহিদ, জেলা খাদ্য কর্মকর্তা জাকির হোসেন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসা. তাছলিমা খাতুনসহ জেলার চালকল মালিকেরা।
চালের মূল্য বৃদ্ধির মধ্যে বাজারে সরবরাহের কোনো সংকট নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন। তারপরও বাজার নিয়ন্ত্রণে না এলে বিনা শুল্কে চাল আমদানির সুযোগ দেওয়া হবে বলে মজুতদারদের প্রতি হুমকি দিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘বাজার নিয়ন্ত্রণে আসতে বাধ্য। না আসার কোনো কারণ নেই। সারা দেশে খাদ্যের কোনো সংকট নেই। আমন মৌসুম শেষ হলো। সুতরাং, ভরা মৌসুমে চালের সংকট নেই। খাদ্যের সংকট হবে এমনটিও ভাবার কোনো কারণ নেই। যদি পরিস্থিতি এমন হয় মজুতদারেরা মূল্য কমাতে চাচ্ছে না। তাহলে জিরো ট্যাক্স করে আমরা বিদেশ থেকে চাল আমদানির অনুমতি নিয়ে নেব। তাহলে মজুতদারেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
খাদ্যসচিব বলেন, ‘নির্বাচনের পরে সারা দেশে চালের দাম ক্ষেত্রবিশেষ দুই থেকে ছয় টাকা কেজি বেড়েছে। এটি মোটেও কাম্য ছিল না, এ জন্য আমরা প্রস্তুতও ছিলাম না। এটি আমাদের নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য তদারকি কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এ ছাড়া বাজার নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন রকম উদ্যোগ গ্রহণ করি। ইতিমধ্যে আমরা সারা দেশের সব মিলমালিকের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সবাই আমাদের আশ্বস্ত করেছে, তারা চালের পূর্বের অবস্থায় বিক্রি করবে।’
তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে চালের দাম বাড়ানো হয়েছে। আসলেই কথাটি পুরোপুরি সত্য নয়। এখানকার চাল মি মালিকেরা কথা দিয়েছে একটা মেকানিজম করে যুক্তিসংগতভাবে চালের দাম কমিয়ে নিয়ে আসবে এবং এই ধারা অব্যাহত রাখবে। আমরা ক্লোজড মনিটরিংয়ে রাখব। যদি এর ব্যত্যয় ঘটে তাহলে আমরা আইনগত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণ উল্লেখ করে খাদ্যসচিব বলেন, ‘বাজারে চালের দাম বাড়ার মূল কারণ হলো কিছু লোকজন অন্যায়ভাবে মজুত করা ও বাজারে কৃত্রিম সংকটের চেষ্টা, সেটিই আমরা লক্ষ করেছি। আস্তে আস্তে চালের বাজার পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসছে।’
এ সয়ম উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাস, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল আল মামুন, রাজশাহী আঞ্চলিক খাদ্য কর্মকর্তা জহরুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও রাজস্ব) আনিছুর রহমান, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আসিফ আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ আবুল কালাম সাহিদ, জেলা খাদ্য কর্মকর্তা জাকির হোসেন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসা. তাছলিমা খাতুনসহ জেলার চালকল মালিকেরা।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ইসদাইর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে পুড়ে গেছে অন্তত ২০টি ছোট বসতঘর। গতকাল সোমবার (২৮ জুলাই) রাত ১০টার দিকে একটি টিনশেড ঘরে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। পরে আশপাশের ঘরগুলোতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলারহাটে মাহিন্দ্রা ট্রাক্টরের ধাক্কায় মো. আলতাফ হোসেন (৫৭) নামের এক সাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ঢোলারহাট বাজারের পূর্ব পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আলতাফ হোসেন সদর উপজেলার ঢোলারহাট ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামের আবু হানিফ মুন্সির ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে শামসুদ্দোহা (৬৫) নামের এক বৃদ্ধকে এলোপাতাড়ি গুলি করা হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে যাত্রীবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গেছে। এতে চালক নিহত হন। আহত হয়েছেন অন্তত ১০ যাত্রী। তাঁদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গতকাল সোমবার রাতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার দিকনগর ইউনিয়নের বরইতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে