নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
লঘুদণ্ডে দায়মুক্তি পাওয়া সমাজসেবা অধিদপ্তরের রাজশাহী আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের কোনো অবৈধ সম্পদ রয়েছে কি না, সে বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
দুদক জানিয়েছে, ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজ আগে রাজশাহী জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ছিলেন। ওই সময় তিনি নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ পেয়েছে দুদক। অভিযোগ যাচাই-বাছাই শেষে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের দুর্নীতি অনুসন্ধানের ছাড়পত্র দেওয়া হয়। পরে দুদকের সহকারী পরিচালক খায়রুল বাশারকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।
এর আগে অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ তদন্তেও জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের তৎকালীন সহকারী পরিচালক ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের নানা অনিয়ম ধরা পড়ে। এ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলাও হয়। ২০২০ সালের ৪ অক্টোবর এই কর্মকর্তাকে দুই বছরের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি স্থগিতের লঘুদণ্ড দিয়ে মামলাটি নিষ্পত্তি করা হয়। ২০২৩ সালের ১২ জানুয়ারি প্রকাশিত গেজেটে সমাজসেবা মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-৫ (প্রশাসন ও শৃঙ্খলা) শাখার এই প্রজ্ঞাপনটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ফিরোজের স্ত্রী জেসমিন আরা পারভিন, ছেলে জাহিদ বিন আব্দুল্লাহ, রাফিদ বিন আব্দুল্লাহ, মেয়ে ফাতেমা বিনতে আব্দুল্লাহ ও ফাতেহা বিনতে আব্দুল্লাহর নামে কোনো সম্পদ রয়েছে কি না, তারও অনুসন্ধান করছে দুদক। ইতিমধ্যে দুদক এই কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছে।
দুদকের অনুসন্ধানের বিষয়ে ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজ বলেন, ‘যে কারও বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলতেই পারে। অনুসন্ধানাধীন বিষয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করার কিছু নেই।’ তিনি বলেন, ‘যখনই আমার পদোন্নতির বিষয়টা সামনে আসে, তখনই ষড়যন্ত্র করা হয়। কারণ, আমি পদোন্নতি পেলে অনেকের ডিডিগিরি থাকবে না। সে জন্য এসব ষড়যন্ত্র। কোনো অভিযোগই সত্য নয়।’
মন্ত্রণালয় থেকে লঘুদণ্ড দেওয়ার বিষয়ে ফিরোজ বলেন, ‘ওই বিষয়টাও সত্য নয়। লঘুদণ্ড দেওয়ার ওই আদেশের বিরুদ্ধে আমি প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছি। আগামী এপ্রিল মাসে এই মামলার চূড়ান্ত শুনানি আছে। আমার সৎসাহস আছে বলেই তো মামলা করেছি।’
দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘দুদকের একজন সহকারী পরিচালকের দায়িত্বে ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের দুর্নীতির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অনুসন্ধান পর্ব শেষ হলে বিধি অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
লঘুদণ্ডে দায়মুক্তি পাওয়া সমাজসেবা অধিদপ্তরের রাজশাহী আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের কোনো অবৈধ সম্পদ রয়েছে কি না, সে বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
দুদক জানিয়েছে, ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজ আগে রাজশাহী জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ছিলেন। ওই সময় তিনি নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ পেয়েছে দুদক। অভিযোগ যাচাই-বাছাই শেষে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের দুর্নীতি অনুসন্ধানের ছাড়পত্র দেওয়া হয়। পরে দুদকের সহকারী পরিচালক খায়রুল বাশারকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।
এর আগে অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ তদন্তেও জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের তৎকালীন সহকারী পরিচালক ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের নানা অনিয়ম ধরা পড়ে। এ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলাও হয়। ২০২০ সালের ৪ অক্টোবর এই কর্মকর্তাকে দুই বছরের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি স্থগিতের লঘুদণ্ড দিয়ে মামলাটি নিষ্পত্তি করা হয়। ২০২৩ সালের ১২ জানুয়ারি প্রকাশিত গেজেটে সমাজসেবা মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-৫ (প্রশাসন ও শৃঙ্খলা) শাখার এই প্রজ্ঞাপনটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ফিরোজের স্ত্রী জেসমিন আরা পারভিন, ছেলে জাহিদ বিন আব্দুল্লাহ, রাফিদ বিন আব্দুল্লাহ, মেয়ে ফাতেমা বিনতে আব্দুল্লাহ ও ফাতেহা বিনতে আব্দুল্লাহর নামে কোনো সম্পদ রয়েছে কি না, তারও অনুসন্ধান করছে দুদক। ইতিমধ্যে দুদক এই কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছে।
দুদকের অনুসন্ধানের বিষয়ে ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজ বলেন, ‘যে কারও বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলতেই পারে। অনুসন্ধানাধীন বিষয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করার কিছু নেই।’ তিনি বলেন, ‘যখনই আমার পদোন্নতির বিষয়টা সামনে আসে, তখনই ষড়যন্ত্র করা হয়। কারণ, আমি পদোন্নতি পেলে অনেকের ডিডিগিরি থাকবে না। সে জন্য এসব ষড়যন্ত্র। কোনো অভিযোগই সত্য নয়।’
মন্ত্রণালয় থেকে লঘুদণ্ড দেওয়ার বিষয়ে ফিরোজ বলেন, ‘ওই বিষয়টাও সত্য নয়। লঘুদণ্ড দেওয়ার ওই আদেশের বিরুদ্ধে আমি প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছি। আগামী এপ্রিল মাসে এই মামলার চূড়ান্ত শুনানি আছে। আমার সৎসাহস আছে বলেই তো মামলা করেছি।’
দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘দুদকের একজন সহকারী পরিচালকের দায়িত্বে ড. আব্দুল্লা আল ফিরোজের দুর্নীতির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অনুসন্ধান পর্ব শেষ হলে বিধি অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
রাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকায় কারখানার আগুন ছড়িয়ে পড়ে সাততলার পুরো ভবনটিই জ্বলছে। ১০ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন। আগুনের তাপের কারণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাছে যেতে পারছেন না। দূর থেকে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের বেগম রোকেয়া হলেও ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবিরের চেয়ে তিন গুণ বেশি ভোট পেয়েছেন ছাত্রশিবির প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
১ ঘণ্টা আগেতিস্তা মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে তিস্তা নদীপারে মশাল প্রজ্বালন করেছে হাজারো মানুষ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলা কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, রংপুর ও নীলফামারীতে একযোগে এই কর্মসূচি পালন করে ‘তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি’।
২ ঘণ্টা আগে