নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতময় পরিস্থিতে গত এক বছরের বেশি সময়ে সাময়িকভাবে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া তঞ্চঙ্গ্যা জাতিগোষ্ঠীর ৭১ জন স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে গেল। তারা সবাই ১৫ তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের সদস্য।
আজ বুধবার ও আগের দিন মঙ্গলবার তাদের ফেরত পাঠায় ৩৪ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৩৪ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল এস এম খায়রুল আলম। তিনি বলেন, ৩৪ বিজিবির তত্ত্বাবধানে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে তাদের প্রত্যাবর্তন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
৩৪ বিজিবি সূত্রে আরও জানা যায়, গতকাল দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত প্রথম দফায় ১০টি পরিবার এবং আজ দ্বিতীয় দফায় আরও পাঁচটি পরিবার নিজ দেশে ফিরে যায়। দুই দিনে মোট ৭১ জন তঞ্চঙ্গ্যা সীমান্ত পিলার ৩৭-এর ‘আমবাগান’ এলাকা দিয়ে মিয়ানমারে প্রবেশ করে।
প্রত্যাবর্তনকারী পরিবারগুলোর মধ্যে গতকাল ওমাংচিং, ওচিংদা, মানিক্কা, মংবো, মংপুচা, কিংলা, চাতাই মং, উথায়লা, লাচেং ও মংচু তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের ৪৮ জন দেশে ফেরে। আর আজ ফেরে মংয়েছা, মংয়েথুয়াইং, কিংলা থুয়াইং, চিংলা প্রু ও গাইতসার তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের ২৩ জন।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনা ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘর্ষের ফলে ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত বেশ কয়েকটি তঞ্চঙ্গ্যা পরিবার বাংলাদেশে পালিয়ে এসে ঘুমধুমের বাইশফাঁড়ী তঞ্চঙ্গ্যাপাড়ায় আশ্রয় নেয়। তবে সম্প্রতি নিজ এলাকায় পরিস্থিতি শান্ত হওয়ায় তারা স্বেচ্ছায় দেশে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ৩৪ বিজিবি তাঁকে বিষয়টি জানিয়েছে। যে পাড়াতে ওই ব্যক্তিরা অবস্থান করছিল, সেখান থেকে বের হতে গ্রামবাসী সহায়তা করে।
মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতময় পরিস্থিতে গত এক বছরের বেশি সময়ে সাময়িকভাবে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া তঞ্চঙ্গ্যা জাতিগোষ্ঠীর ৭১ জন স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে গেল। তারা সবাই ১৫ তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের সদস্য।
আজ বুধবার ও আগের দিন মঙ্গলবার তাদের ফেরত পাঠায় ৩৪ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৩৪ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল এস এম খায়রুল আলম। তিনি বলেন, ৩৪ বিজিবির তত্ত্বাবধানে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে তাদের প্রত্যাবর্তন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
৩৪ বিজিবি সূত্রে আরও জানা যায়, গতকাল দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত প্রথম দফায় ১০টি পরিবার এবং আজ দ্বিতীয় দফায় আরও পাঁচটি পরিবার নিজ দেশে ফিরে যায়। দুই দিনে মোট ৭১ জন তঞ্চঙ্গ্যা সীমান্ত পিলার ৩৭-এর ‘আমবাগান’ এলাকা দিয়ে মিয়ানমারে প্রবেশ করে।
প্রত্যাবর্তনকারী পরিবারগুলোর মধ্যে গতকাল ওমাংচিং, ওচিংদা, মানিক্কা, মংবো, মংপুচা, কিংলা, চাতাই মং, উথায়লা, লাচেং ও মংচু তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের ৪৮ জন দেশে ফেরে। আর আজ ফেরে মংয়েছা, মংয়েথুয়াইং, কিংলা থুয়াইং, চিংলা প্রু ও গাইতসার তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের ২৩ জন।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনা ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘর্ষের ফলে ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত বেশ কয়েকটি তঞ্চঙ্গ্যা পরিবার বাংলাদেশে পালিয়ে এসে ঘুমধুমের বাইশফাঁড়ী তঞ্চঙ্গ্যাপাড়ায় আশ্রয় নেয়। তবে সম্প্রতি নিজ এলাকায় পরিস্থিতি শান্ত হওয়ায় তারা স্বেচ্ছায় দেশে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ৩৪ বিজিবি তাঁকে বিষয়টি জানিয়েছে। যে পাড়াতে ওই ব্যক্তিরা অবস্থান করছিল, সেখান থেকে বের হতে গ্রামবাসী সহায়তা করে।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১৬ মিনিট আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
২ ঘণ্টা আগে