শাহীন রহমান, পাবনা ও মনিরুজ্জামান ফারুক, ভাঙ্গুড়া প্রতিনিধি

কারও হাতে পলো, কারও হাতে খেয়া জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। এরপর দল বেঁধে বিলে নেমে মনের আনন্দে মাছ শিকার করছেন। কেউ পাচ্ছেন বোয়াল, কেউবা শোল, রুই, কাতল। অনেকে ফিরছেন খালি হাতে।
এভাবেই চলনবিলে মাছ শিকারে মেতেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে দল বেঁধে মাছ ধরার এই আয়োজনের নাম ‘বাউত উৎসব’। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বাউত উৎসবে অংশ নেন নানা বয়সী হাজারো মানুষ।
তবে, এ বছর বিলে কাঙ্ক্ষিত মাছের দেখা মিলছে না। এতে হতাশ ও ক্ষুব্ধ মৎস্য শিকারিরা। তাদের অভিযোগ, নিষিদ্ধ জাল আর গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে মাছ ধরে নিয়েছে প্রভাবশালীরা। ফলে মাছ ও পোকামাকড় মরে গিয়ে পানিতে সৃষ্টি হয়েছে দুর্গন্ধ।
আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে পাবনা-ফরিদপুর আঞ্চলিক সড়কের ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের পাটুলিপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তার পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানো অন্তত ২০টি বাস। এসব বাসে কুষ্টিয়া, নাটোর, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ থেকে এসেছেন অনেক মৎস্য শিকারি। আবার অনেকে ইজিবাইক, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে এসেছেন।
এরপর রুহুল বিল অভিমুখে ছুটে চলেন মানুষ। ভোরের আলো ফোটার আগেই বিলপাড়ে হাজির নানা বয়সী হাজারো মানুষ। সবার হাতে পলো, ঠেলা জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। একসঙ্গে বিলে নেমে লোকজ রীতিতে মনের আনন্দে চলছে মাছ শিকার। দল বেঁধে মাছ ধরার এ আয়োজনে মৎসশিকারীদের ডাকা হয় বাউত। তাদের ঘিরেই উৎসবের নামকরণ। চলনবিলাঞ্চলে এমন উৎসব চলছে যুগের পর যুগ।
বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর নভেম্বরের শেষে অথবা ডিসেম্বরের শুরুতে মাসব্যাপী চলে এই উৎসব। সপ্তাহের প্রতি শনি ও মঙ্গলবার ভোর থেকে বিলাঞ্চলের পূর্বনির্ধারিত এলাকায় দল বেঁধে মাছ শিকারে নামেন বাউতেরা। বিভিন্ন বয়সী মানুষের উপস্থিতিতে বিলপাড়ে তৈরি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ।
টাঙ্গাইল থেকে মাছ শিকারে আসা আশিকুর রহমান বলেন, ‘বাউত উৎসবের কথা অনেক শুনেছি। এবার টাঙ্গাইল থেকে প্রায় ২০টি বাস নিয়ে পাঁচ শতাধিক লোক এসেছি মাছ ধরতে। এত লোক একসঙ্গে মাছ ধরার আনন্দই আলাদা। খুব ভালো লেগেছে।’
নাটোর থেকে বাউত উৎসবে আসা আরেক মৎস্য শিকারি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিবছরই আসি এই বাউত উৎসবে। কিন্তু এবার মাছ নেই বললেই চলে। তবে আমরা মাছ পাই বা না পাই, সবাই মিলে আনন্দ করি এটাই ভালো লাগে।’
চাটমোহর উপজেলার মাছ শিকারি ময়েন প্রামানিক বলেন, ‘প্রভাবশালীরা আগেই চায়না দুয়ারী, কারেন্ট জাল দিয়ে সব মাছ মাইরে লিছে। পরে তারা বিলে গ্যাস ট্যাবলেট দিছে, যে কারণে ছোটখাটো মাছ যা আছে বেশির ভাগ মরে গেছে। পানিতেও দুর্গন্ধ মেলা। এজন্যি মাছ নাই ইবার।’
বিলে বাউত উৎসব দেখতে আসা সাংস্কৃতিক কর্মী মুস্তাফিজ রাসেল বলেন, ‘বিলে যেভাবে গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহার করা হয়েছে, তাতে দেশি মাছের প্রজনন নষ্ট হচ্ছে। জীববৈচিত্র্য হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকাশ্যে অবৈধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল ব্যবহার হচ্ছে। এখনই প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। না হলে ভবিষ্যতে দেশি মাছের সঙ্গে বাঙালি সংস্কৃতির এই উৎসবও হারিয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে পাবনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘মাছের প্রজনন ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি না করে বাউত উৎসব পালন করতে হবে। এ বিষয়ে মৎস্য শিকারিদের সচেতন হতে হবে। সেই সঙ্গে বিলে গ্যাস ট্যাবলেট বা নিষিদ্ধ জাল ব্যবহার করে মাছের ও পরিবেশের ক্ষতি করছে এমন অভিযোগ পেলে মৎস্য আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

কারও হাতে পলো, কারও হাতে খেয়া জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। এরপর দল বেঁধে বিলে নেমে মনের আনন্দে মাছ শিকার করছেন। কেউ পাচ্ছেন বোয়াল, কেউবা শোল, রুই, কাতল। অনেকে ফিরছেন খালি হাতে।
এভাবেই চলনবিলে মাছ শিকারে মেতেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে দল বেঁধে মাছ ধরার এই আয়োজনের নাম ‘বাউত উৎসব’। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বাউত উৎসবে অংশ নেন নানা বয়সী হাজারো মানুষ।
তবে, এ বছর বিলে কাঙ্ক্ষিত মাছের দেখা মিলছে না। এতে হতাশ ও ক্ষুব্ধ মৎস্য শিকারিরা। তাদের অভিযোগ, নিষিদ্ধ জাল আর গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে মাছ ধরে নিয়েছে প্রভাবশালীরা। ফলে মাছ ও পোকামাকড় মরে গিয়ে পানিতে সৃষ্টি হয়েছে দুর্গন্ধ।
আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে পাবনা-ফরিদপুর আঞ্চলিক সড়কের ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের পাটুলিপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তার পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানো অন্তত ২০টি বাস। এসব বাসে কুষ্টিয়া, নাটোর, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ থেকে এসেছেন অনেক মৎস্য শিকারি। আবার অনেকে ইজিবাইক, অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে এসেছেন।
এরপর রুহুল বিল অভিমুখে ছুটে চলেন মানুষ। ভোরের আলো ফোটার আগেই বিলপাড়ে হাজির নানা বয়সী হাজারো মানুষ। সবার হাতে পলো, ঠেলা জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। একসঙ্গে বিলে নেমে লোকজ রীতিতে মনের আনন্দে চলছে মাছ শিকার। দল বেঁধে মাছ ধরার এ আয়োজনে মৎসশিকারীদের ডাকা হয় বাউত। তাদের ঘিরেই উৎসবের নামকরণ। চলনবিলাঞ্চলে এমন উৎসব চলছে যুগের পর যুগ।
বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর নভেম্বরের শেষে অথবা ডিসেম্বরের শুরুতে মাসব্যাপী চলে এই উৎসব। সপ্তাহের প্রতি শনি ও মঙ্গলবার ভোর থেকে বিলাঞ্চলের পূর্বনির্ধারিত এলাকায় দল বেঁধে মাছ শিকারে নামেন বাউতেরা। বিভিন্ন বয়সী মানুষের উপস্থিতিতে বিলপাড়ে তৈরি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ।
টাঙ্গাইল থেকে মাছ শিকারে আসা আশিকুর রহমান বলেন, ‘বাউত উৎসবের কথা অনেক শুনেছি। এবার টাঙ্গাইল থেকে প্রায় ২০টি বাস নিয়ে পাঁচ শতাধিক লোক এসেছি মাছ ধরতে। এত লোক একসঙ্গে মাছ ধরার আনন্দই আলাদা। খুব ভালো লেগেছে।’
নাটোর থেকে বাউত উৎসবে আসা আরেক মৎস্য শিকারি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিবছরই আসি এই বাউত উৎসবে। কিন্তু এবার মাছ নেই বললেই চলে। তবে আমরা মাছ পাই বা না পাই, সবাই মিলে আনন্দ করি এটাই ভালো লাগে।’
চাটমোহর উপজেলার মাছ শিকারি ময়েন প্রামানিক বলেন, ‘প্রভাবশালীরা আগেই চায়না দুয়ারী, কারেন্ট জাল দিয়ে সব মাছ মাইরে লিছে। পরে তারা বিলে গ্যাস ট্যাবলেট দিছে, যে কারণে ছোটখাটো মাছ যা আছে বেশির ভাগ মরে গেছে। পানিতেও দুর্গন্ধ মেলা। এজন্যি মাছ নাই ইবার।’
বিলে বাউত উৎসব দেখতে আসা সাংস্কৃতিক কর্মী মুস্তাফিজ রাসেল বলেন, ‘বিলে যেভাবে গ্যাস ট্যাবলেট ব্যবহার করা হয়েছে, তাতে দেশি মাছের প্রজনন নষ্ট হচ্ছে। জীববৈচিত্র্য হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকাশ্যে অবৈধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল ব্যবহার হচ্ছে। এখনই প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। না হলে ভবিষ্যতে দেশি মাছের সঙ্গে বাঙালি সংস্কৃতির এই উৎসবও হারিয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে পাবনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘মাছের প্রজনন ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি না করে বাউত উৎসব পালন করতে হবে। এ বিষয়ে মৎস্য শিকারিদের সচেতন হতে হবে। সেই সঙ্গে বিলে গ্যাস ট্যাবলেট বা নিষিদ্ধ জাল ব্যবহার করে মাছের ও পরিবেশের ক্ষতি করছে এমন অভিযোগ পেলে মৎস্য আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

জামালপুর সদর উপজেলায় কাভার্ড ভ্যানচাপায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় শিশুসহ চারজন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার দিকপাইত এলাকায় একটি অটোরিকশাকে চাপা দেয় কাভার্ড ভ্যান। এর আগে বেলা ৩টার দিকে তিনজন নিহতের তথ্য জানিয়েছিল পুলিশ।
১ মিনিট আগে
তদন্ত কমিটির কাছে নিজের অবস্থান জানানোর পর আরএমও হোসেন ইমাম সিভিল সার্জন কার্যালয় ত্যাগ করার চেষ্টা করলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা তাঁর ওপর চড়াও হয়। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে ডিম ছুড়ে মারতে দেখা যায়।
৭ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এক চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা পুলিশের রয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
রাজশাহীতে বিয়ের আশ্বাসে নার্সকে (২৫) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার ওই চিকিৎসককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে তাঁকে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেজামালপুর প্রতিনিধি

জামালপুর সদর উপজেলায় কাভার্ড ভ্যানচাপায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় শিশুসহ চারজন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার দিকপাইত এলাকায় একটি অটোরিকশাকে চাপা দেয় কাভার্ড ভ্যান।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে চারজনের নাম জানা গেছে। তাঁরা হলেন সরিষাবাড়ী উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের সানাকুর এলাকার হায়দার আলীর ছেলে অটোরিকশার যাত্রী রাশেদ (৪০), সদর উপজেলার তিতপল্লা ইউনিয়নের নারায়ণপুর এলাকার ময়েজ উদ্দিনের ছেলে চান মিয়া (৬২), উচ্চগ্রাম এলাকার শরিফ আহাম্মেদের স্ত্রী আরিফা খাতুন (২৮) ও অটোরিকশার চালক তিতপল্লা ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর আলম (৪০)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা এক নারী মারা গেছেন। আরিফা খাতুন জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন।
এর আগে বেলা ৩টার দিকে তিনজন নিহতের তথ্য জানিয়েছিল পুলিশ। পরে আরও দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। সর্বশেষ সন্ধ্যা ৬টার দিকে জাহাঙ্গীর আলমের মৃত্যু হয়।
আহত ব্যক্তিরা হলো তিতপল্লা ইউনিয়নের নারায়ণপুর এলাকার চান মিয়ার স্ত্রী সন্ধ্যা বেগম (৫০), দিকপাইত এলাকার চান মিয়ার মেয়ে সাদিকা আক্তার (২৫), একই এলাকার বাদশা মিয়ার মেয়ে ফারজানা বেগম (২২) ও সরিষাবাড়ীর মহাদান ইউনিয়নের উচ্চগ্রামের শরিফ আহাম্মেদের ছেলে আরশ (৫)। আহত শিশু আরশ নিহত আরিফা খাতুনের ছেলে বলে জানা গেছে।
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে একটি কাভার্ড ভ্যান বিপরীত থেকে আসা অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই রাশেদ নামের এক যাত্রী নিহত হন। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান। তাঁদের মধ্যে চারজন মারা গেছেন। বর্তমানে চারজন চিকিৎসাধীন রয়েছে।

জামালপুর সদর উপজেলায় কাভার্ড ভ্যানচাপায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় শিশুসহ চারজন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার দিকপাইত এলাকায় একটি অটোরিকশাকে চাপা দেয় কাভার্ড ভ্যান।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে চারজনের নাম জানা গেছে। তাঁরা হলেন সরিষাবাড়ী উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের সানাকুর এলাকার হায়দার আলীর ছেলে অটোরিকশার যাত্রী রাশেদ (৪০), সদর উপজেলার তিতপল্লা ইউনিয়নের নারায়ণপুর এলাকার ময়েজ উদ্দিনের ছেলে চান মিয়া (৬২), উচ্চগ্রাম এলাকার শরিফ আহাম্মেদের স্ত্রী আরিফা খাতুন (২৮) ও অটোরিকশার চালক তিতপল্লা ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর আলম (৪০)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা এক নারী মারা গেছেন। আরিফা খাতুন জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন।
এর আগে বেলা ৩টার দিকে তিনজন নিহতের তথ্য জানিয়েছিল পুলিশ। পরে আরও দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। সর্বশেষ সন্ধ্যা ৬টার দিকে জাহাঙ্গীর আলমের মৃত্যু হয়।
আহত ব্যক্তিরা হলো তিতপল্লা ইউনিয়নের নারায়ণপুর এলাকার চান মিয়ার স্ত্রী সন্ধ্যা বেগম (৫০), দিকপাইত এলাকার চান মিয়ার মেয়ে সাদিকা আক্তার (২৫), একই এলাকার বাদশা মিয়ার মেয়ে ফারজানা বেগম (২২) ও সরিষাবাড়ীর মহাদান ইউনিয়নের উচ্চগ্রামের শরিফ আহাম্মেদের ছেলে আরশ (৫)। আহত শিশু আরশ নিহত আরিফা খাতুনের ছেলে বলে জানা গেছে।
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে একটি কাভার্ড ভ্যান বিপরীত থেকে আসা অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই রাশেদ নামের এক যাত্রী নিহত হন। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান। তাঁদের মধ্যে চারজন মারা গেছেন। বর্তমানে চারজন চিকিৎসাধীন রয়েছে।

কারও হাতে পলো, কারও হাতে খেয়া জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। এরপর দল বেঁধে বিলে নেমে মনের আনন্দে মাছ শিকার করছেন। কেউ পাচ্ছেন বোয়াল, কেউবা শোল, রুই, কাতল। অনেকে ফিরছেন খালি হাতে। এভাবেই চলনবিলে মাছ শিকারে মেতেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে দল বেঁধে মাছ ধরার এই আয়
২৮ নভেম্বর ২০২৩
তদন্ত কমিটির কাছে নিজের অবস্থান জানানোর পর আরএমও হোসেন ইমাম সিভিল সার্জন কার্যালয় ত্যাগ করার চেষ্টা করলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা তাঁর ওপর চড়াও হয়। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে ডিম ছুড়ে মারতে দেখা যায়।
৭ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এক চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা পুলিশের রয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
রাজশাহীতে বিয়ের আশ্বাসে নার্সকে (২৫) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার ওই চিকিৎসককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে তাঁকে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ে বিভিন্ন পদে জনবল নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করতে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও স্বাস্থ্য বিভাগ।
আজ সোমবার দুদক ও স্বাস্থ্য বিভাগের তদন্তকারী দল সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে। এদিকে ছাত্র-জনতার ক্ষোভের মুখে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) হোসেন ইমাম সিভিল কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
আজ বেলা ১১টার দিকে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় কুষ্টিয়ার পাঁচ সদস্যের দল সিভিল সার্জন কার্যালয়ে যায়। দুপুর ১২টার দিকে স্বাস্থ্য বিভাগের একটি উচ্চপর্যায়ের দল ওই কার্যালয়ে উপস্থিত হয়। এ সময় উভয় দলের সদস্যরা সিভিল সার্জন শেখ মো. কামাল হোসেন, কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আরএমও হোসেন ইমামসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় দুদক সদস্যরা নিয়োগ পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মোবাইল ফোন জব্দ করেন।
স্বাস্থ্য বিভাগের দলের নেতৃত্ব দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক খায়ের আহমেদ চৌধুরী। এ ছাড়া দুদকের দলের নেতৃত্বে ছিলেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় কুষ্টিয়ার উপপরিচালক মইনুল আহসান রওশনী।
এদিকে তদন্ত কমিটির কাছে নিজের অবস্থান জানানোর পর আরএমও হোসেন ইমাম সিভিল সার্জন কার্যালয় ত্যাগ করার চেষ্টা করলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা তাঁর ওপর চড়াও হয়। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে ডিম ছুড়ে মারতে দেখা যায়। এই অবস্থায় হোসেন ইমাম আবারও সিভিল সার্জন অফিসে গিয়ে আশ্রয় নেন। বিকেল ৪টা পর্যন্ত তিনি সিভিল সার্জন অফিসের ভেতরেই অবরুদ্ধ ছিলেন। তবে আরএমও হোসেন ইমাম নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মের ঘটনার সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতার কথা গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে অস্বীকার করেছেন।
জানা গেছে, গত শুক্রবার কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সাতটি ক্যাটাগরিতে ১১৫টি শূন্য পদে নিয়োগ পরীক্ষা হয়। এতে অংশ নেন ১৬ হাজার ৭৮৯ জন পরীক্ষার্থী। কিন্তু পরীক্ষার দিন ভোরে কুষ্টিয়া শহরের একটি বাড়িতে ২৫-৩০ চাকরিপ্রার্থীর রহস্যজনক প্রবেশ ও পরীক্ষার আগমুহূর্তে বের হওয়ার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বাড়িটি কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আরএমও হোসেন ইমামের। এ ঘটনার জেরে গত শনিবার দুপুরে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস, ঘুষ-বাণিজ্য ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন একদল বিক্ষুব্ধ যুবক। এই অবস্থায় ২৫-৩০ জন পরীক্ষার্থীর একটি বাসা থেকে বের হওয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়া প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে চিঠি লেখেন কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন শেখ মো. কামাল হোসেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল সাময়িক স্থগিত করা হয়। পরদিন গতকাল রোববার সকাল থেকেও নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলসহ আবার পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে ছাত্র-জনতা। পরে সিভিল সার্জনের আশ্বাসে তারা কর্মসূচি স্থগিত করে।
তদন্ত শেষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক খায়ের আহমেদ চৌধুরী জানান, তাঁর নেতৃত্বে তিন সদস্যের কমিটি হয়েছে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে তাঁরা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবেন। তিনি আরও জানান, ঘটনার ব্যাপারে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও বিশ্লেষণ করছেন তাঁরা। পাশাপাশি আরএমও হোসেন ইমামের সংশ্লিষ্টতাসহ সবকিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি বলেন, এ মুহূর্তে বিস্তারিত কিছু জানাতে না পারলেও কিছু একটা যে ঘটেছে, সে গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
দুদকের উপপরিচালক মইনুল আহসান রওশনী জানান, নিয়োগ পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুজনের মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।

কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ে বিভিন্ন পদে জনবল নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করতে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও স্বাস্থ্য বিভাগ।
আজ সোমবার দুদক ও স্বাস্থ্য বিভাগের তদন্তকারী দল সিভিল সার্জন কার্যালয়ে গিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে। এদিকে ছাত্র-জনতার ক্ষোভের মুখে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) হোসেন ইমাম সিভিল কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
আজ বেলা ১১টার দিকে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় কুষ্টিয়ার পাঁচ সদস্যের দল সিভিল সার্জন কার্যালয়ে যায়। দুপুর ১২টার দিকে স্বাস্থ্য বিভাগের একটি উচ্চপর্যায়ের দল ওই কার্যালয়ে উপস্থিত হয়। এ সময় উভয় দলের সদস্যরা সিভিল সার্জন শেখ মো. কামাল হোসেন, কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আরএমও হোসেন ইমামসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় দুদক সদস্যরা নিয়োগ পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মোবাইল ফোন জব্দ করেন।
স্বাস্থ্য বিভাগের দলের নেতৃত্ব দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক খায়ের আহমেদ চৌধুরী। এ ছাড়া দুদকের দলের নেতৃত্বে ছিলেন সমন্বিত জেলা কার্যালয় কুষ্টিয়ার উপপরিচালক মইনুল আহসান রওশনী।
এদিকে তদন্ত কমিটির কাছে নিজের অবস্থান জানানোর পর আরএমও হোসেন ইমাম সিভিল সার্জন কার্যালয় ত্যাগ করার চেষ্টা করলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা তাঁর ওপর চড়াও হয়। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে ডিম ছুড়ে মারতে দেখা যায়। এই অবস্থায় হোসেন ইমাম আবারও সিভিল সার্জন অফিসে গিয়ে আশ্রয় নেন। বিকেল ৪টা পর্যন্ত তিনি সিভিল সার্জন অফিসের ভেতরেই অবরুদ্ধ ছিলেন। তবে আরএমও হোসেন ইমাম নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মের ঘটনার সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতার কথা গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে অস্বীকার করেছেন।
জানা গেছে, গত শুক্রবার কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সাতটি ক্যাটাগরিতে ১১৫টি শূন্য পদে নিয়োগ পরীক্ষা হয়। এতে অংশ নেন ১৬ হাজার ৭৮৯ জন পরীক্ষার্থী। কিন্তু পরীক্ষার দিন ভোরে কুষ্টিয়া শহরের একটি বাড়িতে ২৫-৩০ চাকরিপ্রার্থীর রহস্যজনক প্রবেশ ও পরীক্ষার আগমুহূর্তে বের হওয়ার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বাড়িটি কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আরএমও হোসেন ইমামের। এ ঘটনার জেরে গত শনিবার দুপুরে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস, ঘুষ-বাণিজ্য ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন একদল বিক্ষুব্ধ যুবক। এই অবস্থায় ২৫-৩০ জন পরীক্ষার্থীর একটি বাসা থেকে বের হওয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়া প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে চিঠি লেখেন কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন শেখ মো. কামাল হোসেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল সাময়িক স্থগিত করা হয়। পরদিন গতকাল রোববার সকাল থেকেও নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলসহ আবার পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে ছাত্র-জনতা। পরে সিভিল সার্জনের আশ্বাসে তারা কর্মসূচি স্থগিত করে।
তদন্ত শেষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক খায়ের আহমেদ চৌধুরী জানান, তাঁর নেতৃত্বে তিন সদস্যের কমিটি হয়েছে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে তাঁরা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবেন। তিনি আরও জানান, ঘটনার ব্যাপারে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও বিশ্লেষণ করছেন তাঁরা। পাশাপাশি আরএমও হোসেন ইমামের সংশ্লিষ্টতাসহ সবকিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি বলেন, এ মুহূর্তে বিস্তারিত কিছু জানাতে না পারলেও কিছু একটা যে ঘটেছে, সে গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
দুদকের উপপরিচালক মইনুল আহসান রওশনী জানান, নিয়োগ পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুজনের মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।

কারও হাতে পলো, কারও হাতে খেয়া জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। এরপর দল বেঁধে বিলে নেমে মনের আনন্দে মাছ শিকার করছেন। কেউ পাচ্ছেন বোয়াল, কেউবা শোল, রুই, কাতল। অনেকে ফিরছেন খালি হাতে। এভাবেই চলনবিলে মাছ শিকারে মেতেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে দল বেঁধে মাছ ধরার এই আয়
২৮ নভেম্বর ২০২৩
জামালপুর সদর উপজেলায় কাভার্ড ভ্যানচাপায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় শিশুসহ চারজন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার দিকপাইত এলাকায় একটি অটোরিকশাকে চাপা দেয় কাভার্ড ভ্যান। এর আগে বেলা ৩টার দিকে তিনজন নিহতের তথ্য জানিয়েছিল পুলিশ।
১ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এক চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা পুলিশের রয়েছে।
১৫ মিনিট আগে
রাজশাহীতে বিয়ের আশ্বাসে নার্সকে (২৫) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার ওই চিকিৎসককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে তাঁকে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এক চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা পুলিশের রয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ‘হল অব প্রাইড’-এ অনুষ্ঠিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন আইজিপি। সভায় ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী, র্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) প্রধান মো. গোলাম রসুল, অতিরিক্ত আইজি, ঢাকাস্থ বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান, সব পুলিশ কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিরা উপস্থিত ছিলেন।
এতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন দেশের সব জেলা পুলিশ সুপার। সভায় অতিরিক্ত আইজি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম দেশের সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা ও অপরাধ পরিস্থিতির চিত্র উপস্থাপন করেন।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, অতীতে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পুলিশ সম্পর্কে জনমনে যে নেতিবাচক ইমেজ তৈরি হয়েছে, তা থেকে বেরিয়ে আসার একটা বড় সুযোগ আগামী নির্বাচন। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে জনগণের আস্থা অর্জনে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
আইজিপি বাহারুল আলম আরও বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের হারানো বা লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে তৎপরতা জোরদার করতে হবে। এ ক্ষেত্রে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং অস্ত্র উদ্ধারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষিত পুরস্কার সম্পর্কে প্রচারণা বাড়াতে হবে। ইউনিটপ্রধানদের চলমান নির্বাচনী প্রশিক্ষণ নিবিড়ভাবে তদারকিসহ হয়রানিবিহীনভাবে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সময়মতো প্রদান নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশ সুপারদের আহ্বান জানান আইজিপি।
গুম কমিশনে করা অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা ও মামলা করার নির্দেশ দেন আইজিপি। একই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে উদ্ভূত মামলাগুলো বিশেষ গুরুত্বসহ তদন্ত ও দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন।
আইজিপি মামলা তদন্তের গুণগত মান উন্নয়নের ওপরও জোর দেন। সভায় উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা এবং অনলাইনে যুক্ত জেলা পুলিশ সুপাররা প্রশাসনিক ও অপারেশনাল নানা বিষয়ে পুলিশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তার সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এক চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা পুলিশের রয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ‘হল অব প্রাইড’-এ অনুষ্ঠিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন আইজিপি। সভায় ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী, র্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) প্রধান মো. গোলাম রসুল, অতিরিক্ত আইজি, ঢাকাস্থ বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান, সব পুলিশ কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিরা উপস্থিত ছিলেন।
এতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন দেশের সব জেলা পুলিশ সুপার। সভায় অতিরিক্ত আইজি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম দেশের সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা ও অপরাধ পরিস্থিতির চিত্র উপস্থাপন করেন।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, অতীতে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পুলিশ সম্পর্কে জনমনে যে নেতিবাচক ইমেজ তৈরি হয়েছে, তা থেকে বেরিয়ে আসার একটা বড় সুযোগ আগামী নির্বাচন। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে জনগণের আস্থা অর্জনে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
আইজিপি বাহারুল আলম আরও বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের হারানো বা লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে তৎপরতা জোরদার করতে হবে। এ ক্ষেত্রে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং অস্ত্র উদ্ধারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষিত পুরস্কার সম্পর্কে প্রচারণা বাড়াতে হবে। ইউনিটপ্রধানদের চলমান নির্বাচনী প্রশিক্ষণ নিবিড়ভাবে তদারকিসহ হয়রানিবিহীনভাবে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সময়মতো প্রদান নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশ সুপারদের আহ্বান জানান আইজিপি।
গুম কমিশনে করা অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা ও মামলা করার নির্দেশ দেন আইজিপি। একই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে উদ্ভূত মামলাগুলো বিশেষ গুরুত্বসহ তদন্ত ও দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন।
আইজিপি মামলা তদন্তের গুণগত মান উন্নয়নের ওপরও জোর দেন। সভায় উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা এবং অনলাইনে যুক্ত জেলা পুলিশ সুপাররা প্রশাসনিক ও অপারেশনাল নানা বিষয়ে পুলিশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তার সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

কারও হাতে পলো, কারও হাতে খেয়া জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। এরপর দল বেঁধে বিলে নেমে মনের আনন্দে মাছ শিকার করছেন। কেউ পাচ্ছেন বোয়াল, কেউবা শোল, রুই, কাতল। অনেকে ফিরছেন খালি হাতে। এভাবেই চলনবিলে মাছ শিকারে মেতেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে দল বেঁধে মাছ ধরার এই আয়
২৮ নভেম্বর ২০২৩
জামালপুর সদর উপজেলায় কাভার্ড ভ্যানচাপায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় শিশুসহ চারজন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার দিকপাইত এলাকায় একটি অটোরিকশাকে চাপা দেয় কাভার্ড ভ্যান। এর আগে বেলা ৩টার দিকে তিনজন নিহতের তথ্য জানিয়েছিল পুলিশ।
১ মিনিট আগে
তদন্ত কমিটির কাছে নিজের অবস্থান জানানোর পর আরএমও হোসেন ইমাম সিভিল সার্জন কার্যালয় ত্যাগ করার চেষ্টা করলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা তাঁর ওপর চড়াও হয়। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে ডিম ছুড়ে মারতে দেখা যায়।
৭ মিনিট আগে
রাজশাহীতে বিয়ের আশ্বাসে নার্সকে (২৫) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার ওই চিকিৎসককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে তাঁকে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে বিয়ের আশ্বাসে নার্সকে (২৫) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার ওই চিকিৎসককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে তাঁকে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযুক্ত চিকিৎসকের নাম আহসান হাবিব (২৯)। তিনি লক্ষ্মীপুর এলাকার আল-আরাফাহ ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের আবাসিক চিকিৎসক। তাঁর বাড়ি নওগাঁ জেলায়।
গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। পরে ২৩ সেপ্টেম্বর নগরীর রাজপাড়া থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী।
জানা যায়, নগরীর অন্য একটি বেসরকারি ক্লিনিকের নার্স পদে চাকরি করেন ভুক্তভোগী। ঘটনার দিন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভুক্তভোগীকে চিকিৎসক আহসান হাবিব নিজের চেম্বারে ডেকে এনে ধর্ষণ করেন।
পরে ভুক্তভোগী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসা ও শারীরিক পরীক্ষা শেষে তিনি মামলা করেন।
জানতে চাইলে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানি না। মামলায় ঘটনাস্থল হিসেবে আমাদের ক্লিনিকের নাম আছে বলে জেনেছি। এরপর সঙ্গে সঙ্গেই আহসান হাবিবকে ক্লিনিক থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাজপাড়া থানার পরিদর্শক আব্দুল আলিম জানান, ঘটনার পর ভুক্তভোগী নার্স রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসা ও শারীরিক পরীক্ষা শেষে তিনি মামলা করেন।
তিনি আরও জানান, মামলা হওয়ার পর গতকাল রোববার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিন বিকেলেই তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলাটির তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

রাজশাহীতে বিয়ের আশ্বাসে নার্সকে (২৫) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার ওই চিকিৎসককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। এর আগে তাঁকে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযুক্ত চিকিৎসকের নাম আহসান হাবিব (২৯)। তিনি লক্ষ্মীপুর এলাকার আল-আরাফাহ ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের আবাসিক চিকিৎসক। তাঁর বাড়ি নওগাঁ জেলায়।
গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। পরে ২৩ সেপ্টেম্বর নগরীর রাজপাড়া থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী।
জানা যায়, নগরীর অন্য একটি বেসরকারি ক্লিনিকের নার্স পদে চাকরি করেন ভুক্তভোগী। ঘটনার দিন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভুক্তভোগীকে চিকিৎসক আহসান হাবিব নিজের চেম্বারে ডেকে এনে ধর্ষণ করেন।
পরে ভুক্তভোগী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসা ও শারীরিক পরীক্ষা শেষে তিনি মামলা করেন।
জানতে চাইলে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানি না। মামলায় ঘটনাস্থল হিসেবে আমাদের ক্লিনিকের নাম আছে বলে জেনেছি। এরপর সঙ্গে সঙ্গেই আহসান হাবিবকে ক্লিনিক থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাজপাড়া থানার পরিদর্শক আব্দুল আলিম জানান, ঘটনার পর ভুক্তভোগী নার্স রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসা ও শারীরিক পরীক্ষা শেষে তিনি মামলা করেন।
তিনি আরও জানান, মামলা হওয়ার পর গতকাল রোববার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিন বিকেলেই তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলাটির তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

কারও হাতে পলো, কারও হাতে খেয়া জাল, বাদাই জালসহ মাছ ধরার নানা উপকরণ। এরপর দল বেঁধে বিলে নেমে মনের আনন্দে মাছ শিকার করছেন। কেউ পাচ্ছেন বোয়াল, কেউবা শোল, রুই, কাতল। অনেকে ফিরছেন খালি হাতে। এভাবেই চলনবিলে মাছ শিকারে মেতেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে দল বেঁধে মাছ ধরার এই আয়
২৮ নভেম্বর ২০২৩
জামালপুর সদর উপজেলায় কাভার্ড ভ্যানচাপায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে পাঁচজনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় শিশুসহ চারজন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার দিকপাইত এলাকায় একটি অটোরিকশাকে চাপা দেয় কাভার্ড ভ্যান। এর আগে বেলা ৩টার দিকে তিনজন নিহতের তথ্য জানিয়েছিল পুলিশ।
১ মিনিট আগে
তদন্ত কমিটির কাছে নিজের অবস্থান জানানোর পর আরএমও হোসেন ইমাম সিভিল সার্জন কার্যালয় ত্যাগ করার চেষ্টা করলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা তাঁর ওপর চড়াও হয়। এ সময় তাঁকে লক্ষ্য করে ডিম ছুড়ে মারতে দেখা যায়।
৭ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশ পুলিশের জন্য এক চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা পুলিশের রয়েছে।
১৫ মিনিট আগে