শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাহ জামাল সিরাজীর অস্থাবর সম্পদ ১০ বছরে বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ। এই সময়ে তাঁর পারিবারিক আয় দেড় গুণ বাড়লেও স্থাবর সম্পদের পরিমাণ তেমনটা বৃদ্ধি পায়নি। ২০১৪ ও এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামা পর্যালোচনা করে তাঁর সম্পদ বাড়ার এই চিত্র পাওয়া গেছে।
শাহ জামাল সিরাজী শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। তিনি ২০১৪ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন। পরের বার ২০১৯ সালে ওই পদে নির্বাচিত হয়ে এখন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এবারের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।
হলফনামায় দেখা যায়, শাহ জামাল উচ্চমাধ্যমিক পাস। তিনি কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত এবং তাঁর স্ত্রী চাকরি করেন। ২০১৪ সালে কৃষি খাত থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ১৫ হাজার টাকা। তবে তখন তাঁর স্ত্রী কৃষি খাত থেকে বার্ষিক ২০ হাজার এবং চাকরি থেকে ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকা আয় করতেন। ২০২৪ সালে তিনি কৃষি খাত থেকে বার্ষিক ২০ হাজার ও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে ৩ লাখ ২৪ হাজার টাকা সম্মানী আয় হিসেবে দেখালেও স্ত্রীর কোনো আয় দেখাননি।
এই ১০ বছরে শাহ জামালের পারিবারিক সম্পদ প্রায় দেড় গুণ বাড়লেও তাঁর ও তাঁর স্ত্রীর নগদ অর্থ, ব্যাংকে জমা, স্বর্ণালংকার, আসবাব ও ইলেকট্রিক সামগ্রী হিসেবে অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ। শতকরা হিসাবে তা দাঁড়ায় ৮৯১ ভাগে।
হলফনামা অনুযায়ী, ২০১৪ সালে শাহ জামালের নগদ অর্থ ছিল মাত্র ৫০ হাজার টাকা। কিন্তু এখন রয়েছে ১০ লাখ ২১ হাজার টাকা। তখন তাঁর ব্যাংক হিসাবে কোনো টাকা না থাকলেও এখন ৭৫ হাজার টাকা রয়েছে। এভাবে তাঁর স্ত্রীর নগদ ১০ হাজার টাকা এখন ১০ লাখ টাকা, ব্যাংক হিসাবে ১৫ হাজার ৮০০ টাকা এখন ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। তবে আগে স্ত্রীর নামে পারিবারিক সঞ্চয়পত্র ৫ লাখ টাকা উল্লেখ থাকলেও এবার তা নেই। আগে তাঁর মাত্র ৭৫ হাজার টাকার ইলেকট্রিক সামগ্রী ও আসবাব ছিল। এবার তিনি তা ৩ লাখ টাকা দেখিয়েছেন। তবে আগে তিনি মাত্র ৪০ হাজার টাকা মূল্যের স্বর্ণালংকারের কথা উল্লেখ করলেও এবার তা ৩০ ভরি উল্লেখ করেছেন। যার বাজারমূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা। হলফনামা অনুযায়ী তিনি ও তাঁর স্ত্রী এই ৩০ ভরি স্বর্ণ উপহার হিসেবে পেয়েছেন। কিন্তু এর কোনো উৎস জানানো হয়নি।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, শেরপুর উপজেলায় ৫ জুন ভোট গ্রহণ হবে। শাহ জামাল সিরাজী ছাড়াও এখানে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীরা হলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, এম এ হান্নান, রুবেল আহমেদ ও জাকারিয়া তারেক বিদ্যুৎ।
বগুড়ার শেরপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাহ জামাল সিরাজীর অস্থাবর সম্পদ ১০ বছরে বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ। এই সময়ে তাঁর পারিবারিক আয় দেড় গুণ বাড়লেও স্থাবর সম্পদের পরিমাণ তেমনটা বৃদ্ধি পায়নি। ২০১৪ ও এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামা পর্যালোচনা করে তাঁর সম্পদ বাড়ার এই চিত্র পাওয়া গেছে।
শাহ জামাল সিরাজী শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। তিনি ২০১৪ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন। পরের বার ২০১৯ সালে ওই পদে নির্বাচিত হয়ে এখন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এবারের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।
হলফনামায় দেখা যায়, শাহ জামাল উচ্চমাধ্যমিক পাস। তিনি কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত এবং তাঁর স্ত্রী চাকরি করেন। ২০১৪ সালে কৃষি খাত থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ১৫ হাজার টাকা। তবে তখন তাঁর স্ত্রী কৃষি খাত থেকে বার্ষিক ২০ হাজার এবং চাকরি থেকে ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকা আয় করতেন। ২০২৪ সালে তিনি কৃষি খাত থেকে বার্ষিক ২০ হাজার ও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে ৩ লাখ ২৪ হাজার টাকা সম্মানী আয় হিসেবে দেখালেও স্ত্রীর কোনো আয় দেখাননি।
এই ১০ বছরে শাহ জামালের পারিবারিক সম্পদ প্রায় দেড় গুণ বাড়লেও তাঁর ও তাঁর স্ত্রীর নগদ অর্থ, ব্যাংকে জমা, স্বর্ণালংকার, আসবাব ও ইলেকট্রিক সামগ্রী হিসেবে অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ। শতকরা হিসাবে তা দাঁড়ায় ৮৯১ ভাগে।
হলফনামা অনুযায়ী, ২০১৪ সালে শাহ জামালের নগদ অর্থ ছিল মাত্র ৫০ হাজার টাকা। কিন্তু এখন রয়েছে ১০ লাখ ২১ হাজার টাকা। তখন তাঁর ব্যাংক হিসাবে কোনো টাকা না থাকলেও এখন ৭৫ হাজার টাকা রয়েছে। এভাবে তাঁর স্ত্রীর নগদ ১০ হাজার টাকা এখন ১০ লাখ টাকা, ব্যাংক হিসাবে ১৫ হাজার ৮০০ টাকা এখন ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। তবে আগে স্ত্রীর নামে পারিবারিক সঞ্চয়পত্র ৫ লাখ টাকা উল্লেখ থাকলেও এবার তা নেই। আগে তাঁর মাত্র ৭৫ হাজার টাকার ইলেকট্রিক সামগ্রী ও আসবাব ছিল। এবার তিনি তা ৩ লাখ টাকা দেখিয়েছেন। তবে আগে তিনি মাত্র ৪০ হাজার টাকা মূল্যের স্বর্ণালংকারের কথা উল্লেখ করলেও এবার তা ৩০ ভরি উল্লেখ করেছেন। যার বাজারমূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা। হলফনামা অনুযায়ী তিনি ও তাঁর স্ত্রী এই ৩০ ভরি স্বর্ণ উপহার হিসেবে পেয়েছেন। কিন্তু এর কোনো উৎস জানানো হয়নি।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, শেরপুর উপজেলায় ৫ জুন ভোট গ্রহণ হবে। শাহ জামাল সিরাজী ছাড়াও এখানে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীরা হলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, এম এ হান্নান, রুবেল আহমেদ ও জাকারিয়া তারেক বিদ্যুৎ।
বগুড়ার শেরপুর পৌরসভায় গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় বরাদ্দ পাওয়া সাতটি প্রকল্পের কাজের মেয়াদ শেষ হলেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ। যদিও দাপ্তরিক নথিতে সব প্রকল্পই ‘প্রায় সম্পন্ন’ হিসেবে দেখানো হয়েছে, তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।
৪৩ মিনিট আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে ট্রাকচালকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে ৪০ জন আনসার সদস্যকে শাস্তিমূলক বদলি করা হয়েছে। বর্তমানে বেনাপোল বন্দরে মোট ১৬৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত রয়েছেন। প্রথম ধাপে ৪০ জন বদলি হলেও পরে অন্যদেরও বদলি করা হবে বলে জানা গেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আনসারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের...
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। একই সঙ্গে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর পদও স্থগিত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাতে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব...
৭ ঘণ্টা আগেযশোরের বেনাপোল চেকপোস্টে ভারতগামী পাসপোর্টধারী আরজিনা খাতুন নামের ক্যানসারে আক্রান্ত এক রোগীকে জীবননাশের হুমকি দিয়ে ১৬ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে চিহ্নিত ছিনতাইকারীরা। আজ মঙ্গলবার ভ্রমণ ট্যাক্স কাটার নাম করে বেনাপোল বন্দর বাস টার্মিনাল থেকে ডেকে নিয়ে টাকা ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারী ডালিম ও তার দলবল।
৮ ঘণ্টা আগে